কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: গত
কয়েক দিন ধরে অভিনেতা বিক্রম চট্টোপাধ্যায়ের গাড়ি দুর্ঘটনাকে ঘিরে
আলোচনা-সমালোচনার শেষ নাই। এবার বিষয়টি নিয়ে মুখ খুললেন টালিউডের চিত্রনায়ক
অঙ্কুশ, যে কিনা বিক্রমের খুবই ভালো বন্ধু। সে এবার বন্ধুর পাশে
দাঁড়িয়েছেন এবং কিছু কথা শেয়ার করেছেন ভারতীয় গণমাধ্যমে। তাই হুবুহু দেয়া
হলো।
২৯ এপ্রিল ভোররাতে এক দুর্ঘটনা ঘটে। সোনিকার মৃত্যু। তারপর বেশ কয়েকটা দিন কাটল। খুব দ্রুত দিন কাটছে। ট্রমা কাটিয়ে দ্রুত স্বাভাবিক জীবনে ফেরার চেষ্টা করছে বিক্রম। পুলিশের কাছে হাজিরাও দিচ্ছে। তদন্ত চলছে। কোন পথে, কী ভাবে সেটা নিয়ে আজ কথা বলব না। বরং কথা বলব অন্য কয়েকটা ইস্যুতে।
বিক্রমকে আমি অনেকদিন ধরে চিনি। আমার খুব ভালো বন্ধু। কিন্তু সোনিকাকে আমি ভাল ভাবে চিনতাম না। বিক্রমের টুইটারে ওর আর সোনিকার কয়েকটা ছবি দেখে জানতে চেয়েছিলাম ওর ব্যাপারে। বিক্রম বলেছিল, ‘সোনিকা আমার জীবনে খুব স্পেশাল এক মানুষ।’ ব্যাস, ওটুকুই। বিক্রমের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে আর কৌতূহল দেখাইনি। খুব অদ্ভুত ভাবে এই ঘটনার পর ওদের সম্পর্ক নিয়েও অনেকে কথা বলছেন।
তাদের কাছে আমার প্রশ্ন, সত্যিই সম্পর্ক থাকলে সেটা ওদের পার্সোনাল ইস্যু। আর এত কাছের একজন মানুষকে যতটা সাবধানে সম্ভব বাড়ি পৌঁছে দেয়ারই চেষ্টা করবে যে কেউ। এটা ভুলে গেলে চলবে না, সেই রাতে পার্টিতে সোনিকার অনেক বন্ধু ছিল। কিন্তু সোনিকা একমাত্র বিক্রমের সঙ্গেই বাড়ি ফিরতে চেয়েছিল। একমাত্র ওকেই ভরসা করেছিল। ওর গাড়িতে উঠেছিল সেই ভরসার জায়গা থেকেই।
আমি বিক্রমকে যতটা চিনি ও খুব ভালো ড্রাইভ করে। আর যদি ও নিজে মনে করত, নেশা করে গাড়ি চালানোর মতো অবস্থায় নেই তাহলে রিস্কটা নিতই না। অবাক লাগছে দেখে ‘জাস্টিস ফর সোনিকা’ এবং ‘ভয়েস ফর বিক্রম’ দু’টো দলে ভাগ হয়ে গিয়েছে সোশ্যাল ওয়ার্ল্ড। এসব দেখে খুব বিরক্ত বিক্রম। ও বলছে, ‘ভয়েস ফর বিক্রম’-পেজে যারা লাইক করছেন, তারা যদি ‘জাস্টিস ফর সোনিকা’তেও লাইক করেন তাতেও কিছু যায় আসে না।
তদন্ত নিজস্ব নিয়মে চলছে। আমার শুধু একটাই অনুরোধ, নিজের জীবনের স্পেশাল মানুষ এমন একটা দুর্ঘটনায় চিরকালের মতো চলে যাওয়ার যন্ত্রণাটা বিক্রম প্রতি মুহূর্তে ফিল করছে। সে কথাও বোঝা দরকার।
২৯ এপ্রিল ভোররাতে এক দুর্ঘটনা ঘটে। সোনিকার মৃত্যু। তারপর বেশ কয়েকটা দিন কাটল। খুব দ্রুত দিন কাটছে। ট্রমা কাটিয়ে দ্রুত স্বাভাবিক জীবনে ফেরার চেষ্টা করছে বিক্রম। পুলিশের কাছে হাজিরাও দিচ্ছে। তদন্ত চলছে। কোন পথে, কী ভাবে সেটা নিয়ে আজ কথা বলব না। বরং কথা বলব অন্য কয়েকটা ইস্যুতে।
বিক্রমকে আমি অনেকদিন ধরে চিনি। আমার খুব ভালো বন্ধু। কিন্তু সোনিকাকে আমি ভাল ভাবে চিনতাম না। বিক্রমের টুইটারে ওর আর সোনিকার কয়েকটা ছবি দেখে জানতে চেয়েছিলাম ওর ব্যাপারে। বিক্রম বলেছিল, ‘সোনিকা আমার জীবনে খুব স্পেশাল এক মানুষ।’ ব্যাস, ওটুকুই। বিক্রমের ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে আর কৌতূহল দেখাইনি। খুব অদ্ভুত ভাবে এই ঘটনার পর ওদের সম্পর্ক নিয়েও অনেকে কথা বলছেন।
তাদের কাছে আমার প্রশ্ন, সত্যিই সম্পর্ক থাকলে সেটা ওদের পার্সোনাল ইস্যু। আর এত কাছের একজন মানুষকে যতটা সাবধানে সম্ভব বাড়ি পৌঁছে দেয়ারই চেষ্টা করবে যে কেউ। এটা ভুলে গেলে চলবে না, সেই রাতে পার্টিতে সোনিকার অনেক বন্ধু ছিল। কিন্তু সোনিকা একমাত্র বিক্রমের সঙ্গেই বাড়ি ফিরতে চেয়েছিল। একমাত্র ওকেই ভরসা করেছিল। ওর গাড়িতে উঠেছিল সেই ভরসার জায়গা থেকেই।
আমি বিক্রমকে যতটা চিনি ও খুব ভালো ড্রাইভ করে। আর যদি ও নিজে মনে করত, নেশা করে গাড়ি চালানোর মতো অবস্থায় নেই তাহলে রিস্কটা নিতই না। অবাক লাগছে দেখে ‘জাস্টিস ফর সোনিকা’ এবং ‘ভয়েস ফর বিক্রম’ দু’টো দলে ভাগ হয়ে গিয়েছে সোশ্যাল ওয়ার্ল্ড। এসব দেখে খুব বিরক্ত বিক্রম। ও বলছে, ‘ভয়েস ফর বিক্রম’-পেজে যারা লাইক করছেন, তারা যদি ‘জাস্টিস ফর সোনিকা’তেও লাইক করেন তাতেও কিছু যায় আসে না।
তদন্ত নিজস্ব নিয়মে চলছে। আমার শুধু একটাই অনুরোধ, নিজের জীবনের স্পেশাল মানুষ এমন একটা দুর্ঘটনায় চিরকালের মতো চলে যাওয়ার যন্ত্রণাটা বিক্রম প্রতি মুহূর্তে ফিল করছে। সে কথাও বোঝা দরকার।
খবর বিভাগঃ
বিনোদন
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়