কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: তেঁতুল
আমাদের দেশের বসন্তকালের টকজাতীয় ফল হলেও সারা বছর পাওয়া যায়। তেঁতুল
খেলে শরীরের ক্ষতি হয়-এ রকম একটা ধারণা চালু আছে বহু দিন ধরে। কেউ কেউ
বলেন তেঁতুল খেলে রক্ত পানি হয়ে যায়। তবে এর আদ্যোপান্ত ঘাটতে গিয়ে সে
রকম কিছু পাওয়া যায়নি। এতে রয়েছে প্রচুর ভেষজ ও পুষ্টিগুণ। হৃদরোগসহ
বিভিন্ন রোগে খুব উপকারী তেঁতুল। তেঁতুলের কিছু পুষ্টিগুন ও উপকারিতার কথা
নিচে তুলে ধরা হলো।
# হজমে সাহায্য করে
# কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
# তেঁতুল শরীরের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখতে সাহায্য করে।
# কোলেস্টরলের ভারসাম্য রক্ষা করে
# চোখের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে এবং জ্যোতি বাড়ায়
# ইনফকশন থেকে সুরক্ষা দেয়
# ত্বকের জন্য উপকারী
# ওজন কমাতে সাহায্য করে
# ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
# তেঁতুল পাতার রস কৃমিনাশক ও চোখ ওঠা সারায়।
# বুক ধড়ফর করা, মাথা ঘোরানো ও রক্তের প্রকোপে তেতুল উপকারী।
# কাচা তেঁতুল গরম করে আঘাত পাওয়া স্থানে প্রলেপ দিলে ব্যথা সারে।
# মুখে ঘা বা ক্ষত হলে পাকা তেতুল জলে কুলকুচি করলে উপকার পাওয়া যায়।
# তেঁতুল খেলে আমাশয়, কোষ্ঠবদ্ধতা ও পেট গরমে উপকার পাওয়া যায়।
# শরীর সুস্থ রাখতে তিন-চার দানা পুরনো তেঁতুলের এক কাপ রসের সঙ্গে চিনি বা লবন মিশিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন ভেষজ চিকিৎসকরা।
এতে রয়েছে প্রচুর ভেষজ ও পুষ্টিগুন যা শরীরের জন্য বেশ উপকারি। ক্যালসিয়ামের পরিমান সব ফলের চেয়ে ৫ থেকে ১৭ গুন বেশি। আয়রনের পরিমান নারিকেল ছাড়া সব ফলের চেয়ে ৫ থেকে ২০ গুন বেশি। তাই আমাদের নিয়মিত শারীরিক উপকারিতার জন্য কিছুটা পরিমানে হলেও তেঁতুল খাওয়া উচিৎ।
# হজমে সাহায্য করে
# কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে
# তেঁতুল শরীরের উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখতে সাহায্য করে।
# কোলেস্টরলের ভারসাম্য রক্ষা করে
# চোখের স্বাস্থ্য ঠিক রাখে এবং জ্যোতি বাড়ায়
# ইনফকশন থেকে সুরক্ষা দেয়
# ত্বকের জন্য উপকারী
# ওজন কমাতে সাহায্য করে
# ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।
# তেঁতুল পাতার রস কৃমিনাশক ও চোখ ওঠা সারায়।
# বুক ধড়ফর করা, মাথা ঘোরানো ও রক্তের প্রকোপে তেতুল উপকারী।
# কাচা তেঁতুল গরম করে আঘাত পাওয়া স্থানে প্রলেপ দিলে ব্যথা সারে।
# মুখে ঘা বা ক্ষত হলে পাকা তেতুল জলে কুলকুচি করলে উপকার পাওয়া যায়।
# তেঁতুল খেলে আমাশয়, কোষ্ঠবদ্ধতা ও পেট গরমে উপকার পাওয়া যায়।
# শরীর সুস্থ রাখতে তিন-চার দানা পুরনো তেঁতুলের এক কাপ রসের সঙ্গে চিনি বা লবন মিশিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন ভেষজ চিকিৎসকরা।
এতে রয়েছে প্রচুর ভেষজ ও পুষ্টিগুন যা শরীরের জন্য বেশ উপকারি। ক্যালসিয়ামের পরিমান সব ফলের চেয়ে ৫ থেকে ১৭ গুন বেশি। আয়রনের পরিমান নারিকেল ছাড়া সব ফলের চেয়ে ৫ থেকে ২০ গুন বেশি। তাই আমাদের নিয়মিত শারীরিক উপকারিতার জন্য কিছুটা পরিমানে হলেও তেঁতুল খাওয়া উচিৎ।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়