কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
আগামীকাল শনিবার থেকে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রস্তুতি শুরু করা হবে
জানিয়েছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি। শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে যুবলীগ এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য আওয়ামী লীগ বর্ধিত সভার আয়োজন করেছে শনিবার। সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্য রাখবেন। এর মাধ্যমে আগামী নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতির সর্বাত্মক কাজ শুরু করবো আমরা।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপির মহাসচিব বলছেন সমঝোতা করতে। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পরে বোমা মেরে মানুষ হত্যা করে সমঝোতার দরজা তো আপনারা বন্ধ করে দিয়েছেন। সর্বশেষ কোকো মারা যাওয়ার পর খালেদা জিয়াকে দেখতে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তাকে অপমান করে ফিরিয়ে দিয়েছেন। এরপর আপনারো কিভাবে সমঝোতার আশা করেন?’ যুবলীগ চেয়ারম্যান ওমর ফারুকের সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক হারুন উর রশিদ প্রমুখ।
যেসব এমপি-মন্ত্রীরা দলীয় অনুষ্ঠানে আসার প্রতিশ্রুতি দিয়ে আসেন না, আগামীতে সেসব নেতাদের অনুষ্ঠানে দাওয়াত না দিতে যুবলীগকে পরামর্শ দিয়েছেন ওবায়দুল কাদের।
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার শিল্পকলা একাডেমিতে যুবলীগের এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। কিন্তু তিনি অনুষ্ঠানে আসেনি।
শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমিতে এক আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি। শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে যুবলীগ এ আলোচনা সভার আয়োজন করে।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য আওয়ামী লীগ বর্ধিত সভার আয়োজন করেছে শনিবার। সভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্য রাখবেন। এর মাধ্যমে আগামী নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতির সর্বাত্মক কাজ শুরু করবো আমরা।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপির মহাসচিব বলছেন সমঝোতা করতে। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পরে বোমা মেরে মানুষ হত্যা করে সমঝোতার দরজা তো আপনারা বন্ধ করে দিয়েছেন। সর্বশেষ কোকো মারা যাওয়ার পর খালেদা জিয়াকে দেখতে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। তাকে অপমান করে ফিরিয়ে দিয়েছেন। এরপর আপনারো কিভাবে সমঝোতার আশা করেন?’ যুবলীগ চেয়ারম্যান ওমর ফারুকের সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক হারুন উর রশিদ প্রমুখ।
যেসব এমপি-মন্ত্রীরা দলীয় অনুষ্ঠানে আসার প্রতিশ্রুতি দিয়ে আসেন না, আগামীতে সেসব নেতাদের অনুষ্ঠানে দাওয়াত না দিতে যুবলীগকে পরামর্শ দিয়েছেন ওবায়দুল কাদের।
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার শিল্পকলা একাডেমিতে যুবলীগের এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম। কিন্তু তিনি অনুষ্ঠানে আসেনি।
সূত্র: বিডি লাইভ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়