কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
প্রস্তুতি ম্যাচে আয়ারল্যান্ড উলভসের বিরুদ্ধে ১৯৯ রানের জয় পেয়েছে
বাংলাদেশ। বাংলাদেশের দেয়া ৩৯৫ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে ১৯৫ রানে অলআউট
হয়েছে দলটি। ত্রিদেশীয় সিরিজের দুইদিন আগে শেষ প্রস্তুতি ম্যাচে ১৯৯ রানের
বিশাল জয় পেল মাশরাফি মুর্তজার দল।
সাব্বির রহমানের শতকের সঙ্গে তামিম ইকবালের সেঞ্চুরি বাংলাদেশের স্কোরবোর্ডকে শক্তিশালী করার অগ্রপথিক ছিল। তাদের দেখানো পথে মাহমুদউল্লাহ ও মুশফিকুর রহিমের ঝোড়ো জুটিতে চারশ ছুঁইছুঁই স্কোর করে সফরকারীরা। প্রতিপক্ষকে লক্ষ্য দেওয়ার পর বল হাতে মুস্তাফিজুর রহমান, রুবেল হোসেন, মাশরাফি ও সাকিব আল হাসান অবদান রাখেন।
আইরিশ দলটির মুখোমুখি হওয়ার আগে ইংল্যান্ডে ডিউক অব নরফোক একাদশ ও সাসেক্স একাদশের বিপক্ষে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলেছিল বাংলাদেশ। সেখানে দুই ইনিংসের তিনশর উপর রান তোলে তারা। প্রথম ম্যাচে ৩৪৫ রান করার পর বৃষ্টির কারণে ফিল্ডিং করতে পারেনি বাংলাদেশ। পরের ম্যাচে সাসেক্সকে ৩১৫ রানের টার্গেট দিয়ে ১৩৪ রানে জিতেছিল তারা।
শেষ প্রস্তুতি ম্যাচে বেলফাস্টের স্টরমন্ট ক্রিকেট মাঠে বুধবার টস জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ। সৌম্য সরকারকে নিয়ে তামিম ভালো শুরুর ইঙ্গিত দেন। কিন্তু উপযুক্ত সঙ্গ পাননি তিনি। দলীয় ৪৪ রানে ক্রেইগ ইয়ংয়ের বলে টাইরন কেনের হাতে ক্যাচ দেন সৌম্য (১৭)।
এরপর তামিমের সঙ্গে সাব্বির দুজনে মিলে শতাধিক রানের জুটি গড়েন। এর আগে ৪৯ বলে ১১ চারে ৫০ রান পূর্ণ করেন তামিম। আগের দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ না খেলা এ ওপেনার অবশ্য সেঞ্চুরির আক্ষেপ নিয়ে মাঠ ছাড়েন। ৭৫ বলে ৮৭ রানে আউট হন তিনি। এন্ডি ম্যাকব্রিনের বলে ইয়ংয়ের হাতে ধরা পড়েন তিনি, ১৪ চার ও ২ ছয়ে সাজানো তার ইনিংস। সাব্বিরের সঙ্গে ১০৩ রানের জুটি গড়েন তিনি।
৪৯ বলে ৭ চার ও ১ ছয়ে হাফসেঞ্চুরি করা সাব্বির সেঞ্চুরি করেন ৮২ বলে। ১৬ চার ও ১ ছয়ে তিন অঙ্কের ঘরে পৌঁছান সাব্বির। আরও চার বল খেলে কোনও রান যোগ না করে রিটায়ার্ড আউট হন তিনি। মোসাদ্দেক হোসেনের সঙ্গে সাব্বির অর্ধশতাধিক রানের জুটি গড়েন ৩৮ বলে। ২৭ বলে ৩১ রান করেন মোসাদ্দেক। সাকিব আল হাসানও করেছেন ঝোড়ো ব্যাটিং, ২৭ বলে করেন ৪৪ রান।
শেষদিকে ঝড় তোলেন মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ। মাত্র ৪৮ বলে ৯১ রানের জুটি গড়ে টেস্ট অধিনায়ক আউট হন। ৪৮ ওভারে দলের ৩৭৬ রানে মুশফিক ষষ্ঠ ব্যাটসম্যান হয়ে সাজঘরে ফেরেন। ২৪ বলে ৪১ রান করে ৪৭তম ওভারে তার ইনিংস শেষ হয়।
মাহমুদউল্লাহ ৩১ বলে ৮ চার ও ১ ছয়ে ৪৯ রানে আউট হন। মাশরাফি মুর্তজা ৮ রানে অপরাজিত ছিলেন।
৩৯৫ রানের বিশাল লক্ষ্যে নেমে শুরুটা শ্লথ ছিল আইরিশদের। ১০ ওভারে ৫১ রান করার পর রুবেলের টানা ওভারে ২ উইকেট হারায় তারা। ওপেনার জ্যাক টেকটরের (৬০) ফিফটিতে ৪০ ওভার শেষে লড়াইয়ের ইঙ্গিত দিয়ে গেছে উলভস। কিন্তু সাকিব ও মুস্তাফিজ তাদের এক ওভারে ২টি করে উইকেট নিয়ে তাদের প্রতিরোধ ভেঙে দেন।
১৭৭ রানে ষষ্ঠ উইকেট হারানো উলভস তাদের শেষ চার উইকেট হারায় ২ রানের ব্যবধানে। ১৯৩ থেকে ১৯৫ রানের মধ্যে সাকিব-মুস্তাফিজ জোড়া আঘাত হেনে বাংলাদেশের বিশাল জয় নিশ্চিত করেন। সাকিব ও মুস্তাফিজের সমান ২টি করে উইকেট পান রুবেল ও মাশরাফি।
সাব্বির রহমানের শতকের সঙ্গে তামিম ইকবালের সেঞ্চুরি বাংলাদেশের স্কোরবোর্ডকে শক্তিশালী করার অগ্রপথিক ছিল। তাদের দেখানো পথে মাহমুদউল্লাহ ও মুশফিকুর রহিমের ঝোড়ো জুটিতে চারশ ছুঁইছুঁই স্কোর করে সফরকারীরা। প্রতিপক্ষকে লক্ষ্য দেওয়ার পর বল হাতে মুস্তাফিজুর রহমান, রুবেল হোসেন, মাশরাফি ও সাকিব আল হাসান অবদান রাখেন।
আইরিশ দলটির মুখোমুখি হওয়ার আগে ইংল্যান্ডে ডিউক অব নরফোক একাদশ ও সাসেক্স একাদশের বিপক্ষে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলেছিল বাংলাদেশ। সেখানে দুই ইনিংসের তিনশর উপর রান তোলে তারা। প্রথম ম্যাচে ৩৪৫ রান করার পর বৃষ্টির কারণে ফিল্ডিং করতে পারেনি বাংলাদেশ। পরের ম্যাচে সাসেক্সকে ৩১৫ রানের টার্গেট দিয়ে ১৩৪ রানে জিতেছিল তারা।
শেষ প্রস্তুতি ম্যাচে বেলফাস্টের স্টরমন্ট ক্রিকেট মাঠে বুধবার টস জিতে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ। সৌম্য সরকারকে নিয়ে তামিম ভালো শুরুর ইঙ্গিত দেন। কিন্তু উপযুক্ত সঙ্গ পাননি তিনি। দলীয় ৪৪ রানে ক্রেইগ ইয়ংয়ের বলে টাইরন কেনের হাতে ক্যাচ দেন সৌম্য (১৭)।
এরপর তামিমের সঙ্গে সাব্বির দুজনে মিলে শতাধিক রানের জুটি গড়েন। এর আগে ৪৯ বলে ১১ চারে ৫০ রান পূর্ণ করেন তামিম। আগের দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ না খেলা এ ওপেনার অবশ্য সেঞ্চুরির আক্ষেপ নিয়ে মাঠ ছাড়েন। ৭৫ বলে ৮৭ রানে আউট হন তিনি। এন্ডি ম্যাকব্রিনের বলে ইয়ংয়ের হাতে ধরা পড়েন তিনি, ১৪ চার ও ২ ছয়ে সাজানো তার ইনিংস। সাব্বিরের সঙ্গে ১০৩ রানের জুটি গড়েন তিনি।
৪৯ বলে ৭ চার ও ১ ছয়ে হাফসেঞ্চুরি করা সাব্বির সেঞ্চুরি করেন ৮২ বলে। ১৬ চার ও ১ ছয়ে তিন অঙ্কের ঘরে পৌঁছান সাব্বির। আরও চার বল খেলে কোনও রান যোগ না করে রিটায়ার্ড আউট হন তিনি। মোসাদ্দেক হোসেনের সঙ্গে সাব্বির অর্ধশতাধিক রানের জুটি গড়েন ৩৮ বলে। ২৭ বলে ৩১ রান করেন মোসাদ্দেক। সাকিব আল হাসানও করেছেন ঝোড়ো ব্যাটিং, ২৭ বলে করেন ৪৪ রান।
শেষদিকে ঝড় তোলেন মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদউল্লাহ। মাত্র ৪৮ বলে ৯১ রানের জুটি গড়ে টেস্ট অধিনায়ক আউট হন। ৪৮ ওভারে দলের ৩৭৬ রানে মুশফিক ষষ্ঠ ব্যাটসম্যান হয়ে সাজঘরে ফেরেন। ২৪ বলে ৪১ রান করে ৪৭তম ওভারে তার ইনিংস শেষ হয়।
মাহমুদউল্লাহ ৩১ বলে ৮ চার ও ১ ছয়ে ৪৯ রানে আউট হন। মাশরাফি মুর্তজা ৮ রানে অপরাজিত ছিলেন।
৩৯৫ রানের বিশাল লক্ষ্যে নেমে শুরুটা শ্লথ ছিল আইরিশদের। ১০ ওভারে ৫১ রান করার পর রুবেলের টানা ওভারে ২ উইকেট হারায় তারা। ওপেনার জ্যাক টেকটরের (৬০) ফিফটিতে ৪০ ওভার শেষে লড়াইয়ের ইঙ্গিত দিয়ে গেছে উলভস। কিন্তু সাকিব ও মুস্তাফিজ তাদের এক ওভারে ২টি করে উইকেট নিয়ে তাদের প্রতিরোধ ভেঙে দেন।
১৭৭ রানে ষষ্ঠ উইকেট হারানো উলভস তাদের শেষ চার উইকেট হারায় ২ রানের ব্যবধানে। ১৯৩ থেকে ১৯৫ রানের মধ্যে সাকিব-মুস্তাফিজ জোড়া আঘাত হেনে বাংলাদেশের বিশাল জয় নিশ্চিত করেন। সাকিব ও মুস্তাফিজের সমান ২টি করে উইকেট পান রুবেল ও মাশরাফি।
সূত্র: বিডিলাইভ ।
খবর বিভাগঃ
খেলাধুলা
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়