কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: উত্তর
কোরিয়ার সাম্প্রতিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার জেরে যে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে,
তা শান্তিপূর্ণভাবে সমাধান চান চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং।
এজন্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় রাতে দুই নেতার মধ্যে টেলিফোনে কথোপকথনের সময় চিন পিং ওই আহ্বান জানান।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গতকাল বুধবার জানায়, উত্তর কোরিয়াকে সতর্ক করতে যুক্তরাষ্ট্র তাদের যুদ্ধজাহাজের একটি বহর কোরীয় উপদ্বীপের দিকে পাঠানোর কথা ঘোষণার কয়েক দিন পরেই তাদের এ আলাপ।
উল্লেখ্য, কোরীয় উপদ্বীপের পথে রওনা হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধজাহাজের বহরটির নেতৃত্বে রয়েছে নিমিৎজ-ক্লাস বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস কার্ল ভিনসন।
ফক্স নিউজে ট্রাম্পের সাক্ষাৎকার প্রচারের পরই সি চিন পিংয়ের সঙ্গে টেলিফোনে কথা হয় তার।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, কথা বলার সময় চিন পিং ট্রাম্পকে বলেন, কোরীয় উপদ্বীপের উত্তেজনা নিরসনে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা ও সহযোগিতা করবে চীন।
ট্রাম্প এর জবাবে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের রাষ্ট্রপ্রধানদের মধ্যে বন্ধন দৃঢ় থাকা জরুরি।
ওই দিনই এক টুইট বার্তায় ট্রাম্প বলেন, ‘উত্তর কোরিয়া বিপদের দিকে ধাবিত হচ্ছে। যদি চীন সহায়তা করে, তাহলে খুবই ভালো। আর যদি না করে, তাহলে আমরা এ সমস্যার সমাধান তাদের ছাড়াই করব।’
বিশ্লেষকেরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় আশঙ্কা, যে হারে উত্তর কোরিয়া তার পারমাণবিক কর্মসূচি চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, তাতে খুব অল্প দিনের মধ্যেই হয়তো দেশটি আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্রের অধিকারী হয়ে যাবে। আর তা হলে যুক্তরাষ্ট্রের মূল ভূখণ্ড পিয়ংইয়ংয়ের অস্ত্রের নাগালের মধ্যে চলে আসবে।
এজন্য যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় সময় রাতে দুই নেতার মধ্যে টেলিফোনে কথোপকথনের সময় চিন পিং ওই আহ্বান জানান।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গতকাল বুধবার জানায়, উত্তর কোরিয়াকে সতর্ক করতে যুক্তরাষ্ট্র তাদের যুদ্ধজাহাজের একটি বহর কোরীয় উপদ্বীপের দিকে পাঠানোর কথা ঘোষণার কয়েক দিন পরেই তাদের এ আলাপ।
উল্লেখ্য, কোরীয় উপদ্বীপের পথে রওনা হওয়া যুক্তরাষ্ট্রের যুদ্ধজাহাজের বহরটির নেতৃত্বে রয়েছে নিমিৎজ-ক্লাস বিমানবাহী রণতরী ইউএসএস কার্ল ভিনসন।
ফক্স নিউজে ট্রাম্পের সাক্ষাৎকার প্রচারের পরই সি চিন পিংয়ের সঙ্গে টেলিফোনে কথা হয় তার।
চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, কথা বলার সময় চিন পিং ট্রাম্পকে বলেন, কোরীয় উপদ্বীপের উত্তেজনা নিরসনে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা ও সহযোগিতা করবে চীন।
ট্রাম্প এর জবাবে বলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের রাষ্ট্রপ্রধানদের মধ্যে বন্ধন দৃঢ় থাকা জরুরি।
ওই দিনই এক টুইট বার্তায় ট্রাম্প বলেন, ‘উত্তর কোরিয়া বিপদের দিকে ধাবিত হচ্ছে। যদি চীন সহায়তা করে, তাহলে খুবই ভালো। আর যদি না করে, তাহলে আমরা এ সমস্যার সমাধান তাদের ছাড়াই করব।’
বিশ্লেষকেরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় আশঙ্কা, যে হারে উত্তর কোরিয়া তার পারমাণবিক কর্মসূচি চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, তাতে খুব অল্প দিনের মধ্যেই হয়তো দেশটি আন্তমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্রের অধিকারী হয়ে যাবে। আর তা হলে যুক্তরাষ্ট্রের মূল ভূখণ্ড পিয়ংইয়ংয়ের অস্ত্রের নাগালের মধ্যে চলে আসবে।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়