কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: শীর্ষ
জঙ্গী নেতা মুফতি আবদুল হান্নানের ফাঁসি কার্যকরের পেক্ষাপটে বাংলা নববর্ষ
পয়লা বৈশাখ শান্তিপূর্ণ ভাবে পালনে আরো কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেয়া
হয়েছে।
বুধবার দিবাগত রাতে মুফতি হান্নানের ফাঁসির রায় কার্যকর হয়। এদিকে আগামীকাল হচ্ছে বাংলা ১৪২৪ সনের প্রথম দিন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান এর আগে বলেছিলেন, আমরা ঐতিয্যবাহী পয়লা বৈশাখ শান্তিপূর্ণ ও স্বতস্পুর্তভাবে পালনে পূর্ণ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছি।
বিশেষকরে রমনা বটমূল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও রবীন্দ্র সরোবর এবং রাজধানীর অন্যান্য স্থানে অতিরিক্ত পুলিশ, র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) ও সাদা পোশাকে গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা নিয়োজিত থাকবে।
এছাড়া গুরুত্বপূর্ণ স্থানে চেক পয়েন্ট, সিসিটিভি, মেটাল ডিটেক্টর ও অবজার্ভেশন টাওয়ার স্থাপন করা হবে।
বোমা নিস্ক্রিয়করণ ইউনিট ও ডগ স্কোয়ার্ডও মোতায়েন থাকবে। নিরাপত্তা তল্লাশী ছাড়া কেউই মূল অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করতে পারবে না।
আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নিরাপত্তায় মঙ্গল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে। ইভটিজিং প্রতিরোধে বিশেষ পুলিশ টিম থাকবে।
মঙ্গল শোভাযাত্রায় পূর্ণ নিরাপত্তার স্বার্থে কেউই মুখোশ পরতে পারবে না। তবে হাতে রাখা যাবে। কোন ধরনের ব্যানার, ছাতা, অস্ত্র, ছুরি বহন করা যাবে না।
রমনা সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও রবীন্দ্র সরোবরের মুক্তমঞ্চের অনুষ্ঠানগুলো বিকাল ৫টার মধ্যে শেষ করতে বলা হয়েছে। অনুমতি সাপেক্ষে ইনডোর কর্মসূচি উদযাপন করা যাবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ চাকাওয়ালা গাড়ী ১৩ এপ্রিল বিকাল ৬ টা থেকে ১৪ এপ্রিল সকাল ৯টা পর্যন্ত ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবে।
ডিএমপি কমিশনার আসাদুজ্জামান মিয়া বলেন, শান্তিপূর্ণ ভাবে নববর্ষ উদযাপনে রমনা বটমূল ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এলাকায় আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পর্যাপ্ত সদস্য মোতায়েন করা হবে।
তিনি বলেন, রাজধানীতে পুলিশ ও অন্যান্য সংস্থার ১১ হাজার পোশাকধারী সদস্য নিয়োজিত থাকবে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এবার পয়লা বৈশাখ উদযাপনে কোন হুমকীর কথা জানা যায়নি। তবে সবকিছু বিবেচনায় নিয়েই নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
বুধবার দিবাগত রাতে মুফতি হান্নানের ফাঁসির রায় কার্যকর হয়। এদিকে আগামীকাল হচ্ছে বাংলা ১৪২৪ সনের প্রথম দিন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান এর আগে বলেছিলেন, আমরা ঐতিয্যবাহী পয়লা বৈশাখ শান্তিপূর্ণ ও স্বতস্পুর্তভাবে পালনে পূর্ণ নিরাপত্তার ব্যবস্থা করেছি।
বিশেষকরে রমনা বটমূল, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও রবীন্দ্র সরোবর এবং রাজধানীর অন্যান্য স্থানে অতিরিক্ত পুলিশ, র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) ও সাদা পোশাকে গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা নিয়োজিত থাকবে।
এছাড়া গুরুত্বপূর্ণ স্থানে চেক পয়েন্ট, সিসিটিভি, মেটাল ডিটেক্টর ও অবজার্ভেশন টাওয়ার স্থাপন করা হবে।
বোমা নিস্ক্রিয়করণ ইউনিট ও ডগ স্কোয়ার্ডও মোতায়েন থাকবে। নিরাপত্তা তল্লাশী ছাড়া কেউই মূল অনুষ্ঠানস্থলে প্রবেশ করতে পারবে না।
আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর নিরাপত্তায় মঙ্গল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে। ইভটিজিং প্রতিরোধে বিশেষ পুলিশ টিম থাকবে।
মঙ্গল শোভাযাত্রায় পূর্ণ নিরাপত্তার স্বার্থে কেউই মুখোশ পরতে পারবে না। তবে হাতে রাখা যাবে। কোন ধরনের ব্যানার, ছাতা, অস্ত্র, ছুরি বহন করা যাবে না।
রমনা সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ও রবীন্দ্র সরোবরের মুক্তমঞ্চের অনুষ্ঠানগুলো বিকাল ৫টার মধ্যে শেষ করতে বলা হয়েছে। অনুমতি সাপেক্ষে ইনডোর কর্মসূচি উদযাপন করা যাবে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ চাকাওয়ালা গাড়ী ১৩ এপ্রিল বিকাল ৬ টা থেকে ১৪ এপ্রিল সকাল ৯টা পর্যন্ত ক্যাম্পাসে প্রবেশ করতে পারবে।
ডিএমপি কমিশনার আসাদুজ্জামান মিয়া বলেন, শান্তিপূর্ণ ভাবে নববর্ষ উদযাপনে রমনা বটমূল ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান এলাকায় আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পর্যাপ্ত সদস্য মোতায়েন করা হবে।
তিনি বলেন, রাজধানীতে পুলিশ ও অন্যান্য সংস্থার ১১ হাজার পোশাকধারী সদস্য নিয়োজিত থাকবে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এবার পয়লা বৈশাখ উদযাপনে কোন হুমকীর কথা জানা যায়নি। তবে সবকিছু বিবেচনায় নিয়েই নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
খবর বিভাগঃ
সর্বশেষ আপডেট
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়