কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: বিপুল
পরিমাণ কালো টাকা সাদা করার দায়ে ভারতের মানি লন্ডারিং দমন আইনে অভিযুক্ত
করা হয়েছে জাকির নায়েককে। এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেটের আবেদনে সাড়া দিয়ে
এবার জাকির নায়েকের নামে সরাসরি জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করল
দেশটির বিশেষ আদালত।
বৃহস্পতিবার মুম্বাইয়ের বিশেষ আদালতে তার বিরুদ্ধে এই গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়।
পিস ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা জাকির নায়েকের নামে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন করে এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেট। জাকির নায়েক বর্তমানে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বসবাস করছেন। জানুয়ারি থেকে এ নিয়ে তার বিরুদ্ধে চারবার সমন পাঠানো হয়েছে। কিন্তু জাকির নায়েক তাতে সাড়া দিয়ে আদালতে হাজির হননি। উল্টো তিনি ই-মেলের মাধ্যমে ভিডিও কনফারেন্সের সুপারিশ করেছিলেন।
যদিও এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেটের আইনজীবী জানিয়েছেন, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ১৫ নং ধারা অনুসারে, বিচারকের সামনে হাজিরা না দিলে অভিযুক্তের নামে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করতেই পারে আদালত।
উল্লেখ্য, ভারতের সঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তি আছে৷ সুতরাং, জাকির নায়েক যদি স্বেচ্ছায় ভারতে না আসেন, তাহলে তাকে গ্রেফতার করে ভারতে ফেরত পাঠানোর জন্য আমিরাতের কাছে আবেদন জানাতে দিল্লির অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।
নিজের প্রতিষ্ঠিত পিস টিভিতে উসকানিমূলক ধর্মীয় বক্তৃতা দিয়ে ভারত-বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের মুসলিম তরুণদের আইএসের অনুগামী হতে উদ্বুদ্ধ করেছেন জাকির নায়েক— এটাই ছিল তার নামে প্রাথমিক অভিযোগ। পরবর্তীকালে, তার বিরুদ্ধে কালো টাকা সাদা করা-সহ আরও নানা অভিযোগ আনে এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেটের মতো সরকারি সংস্থা।
জাকির নায়েকের বোন এবং তার কোম্পানির অন্যতম কর্তা ধৃত আমির গাজদারের বিবৃতি থেকেই ইডি-র অফিসাররা জানতে পারেন যে, দাতব্য প্রতিষ্ঠান চালানোর নামে বহু কোটি কালো টাকা সাদা করেছেন পিস টিভির কর্ণধার।
সূত্র: কলকাতা ২৪×৭
বৃহস্পতিবার মুম্বাইয়ের বিশেষ আদালতে তার বিরুদ্ধে এই গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হয়।
পিস ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা জাকির নায়েকের নামে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন করে এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেট। জাকির নায়েক বর্তমানে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বসবাস করছেন। জানুয়ারি থেকে এ নিয়ে তার বিরুদ্ধে চারবার সমন পাঠানো হয়েছে। কিন্তু জাকির নায়েক তাতে সাড়া দিয়ে আদালতে হাজির হননি। উল্টো তিনি ই-মেলের মাধ্যমে ভিডিও কনফারেন্সের সুপারিশ করেছিলেন।
যদিও এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেটের আইনজীবী জানিয়েছেন, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ১৫ নং ধারা অনুসারে, বিচারকের সামনে হাজিরা না দিলে অভিযুক্তের নামে জামিন-অযোগ্য গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করতেই পারে আদালত।
উল্লেখ্য, ভারতের সঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরাতের বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তি আছে৷ সুতরাং, জাকির নায়েক যদি স্বেচ্ছায় ভারতে না আসেন, তাহলে তাকে গ্রেফতার করে ভারতে ফেরত পাঠানোর জন্য আমিরাতের কাছে আবেদন জানাতে দিল্লির অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।
নিজের প্রতিষ্ঠিত পিস টিভিতে উসকানিমূলক ধর্মীয় বক্তৃতা দিয়ে ভারত-বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন দেশের মুসলিম তরুণদের আইএসের অনুগামী হতে উদ্বুদ্ধ করেছেন জাকির নায়েক— এটাই ছিল তার নামে প্রাথমিক অভিযোগ। পরবর্তীকালে, তার বিরুদ্ধে কালো টাকা সাদা করা-সহ আরও নানা অভিযোগ আনে এনফোর্সমেন্ট ডাইরেক্টরেটের মতো সরকারি সংস্থা।
জাকির নায়েকের বোন এবং তার কোম্পানির অন্যতম কর্তা ধৃত আমির গাজদারের বিবৃতি থেকেই ইডি-র অফিসাররা জানতে পারেন যে, দাতব্য প্রতিষ্ঠান চালানোর নামে বহু কোটি কালো টাকা সাদা করেছেন পিস টিভির কর্ণধার।
সূত্র: কলকাতা ২৪×৭
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়