কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
রেললাইনে ফটোশ্যুট করার সময় হঠাৎ দুপাশ থেকে দুটি ট্রেন চলে আসে একসঙ্গে।
দুই লাইনের মধ্যে যথেষ্ট ফাঁকাও ছিল না বলে সেখান থেকে বের হওয়ারও সুযোগ
পাননি। ফলে ট্রেনের সঙ্গে পোশাক বেঁধে ট্রেনের নিচে পড়ে যান তিনি। ফটোশ্যুট
আর শেষ হলো না, তার আগেই প্রাণ চলে গেলো এক উঠতি মডেলের।
ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের নাভাসোটা অঞ্চলের একটি রেললাইনে। দুর্ভাগ্যবান মডেলের নাম ফেডজানিয়া থম্পসন। বয়স মাত্র ১৯ বছর। লেখাপড়ার পাশাপাশি মডেলিংয়ে শখ ছিল তার। তাই ক্যামেরাম্যান সঙ্গে নিয়ে রেললাইনে ফটোশ্যুট করতে গিয়েছিলেন তিনি।
জানা গেছে, ১০ মার্চ তিনি প্যাসিফিক রেলস্টেশনের এক জায়গায় ফটোশ্যুট করতে বের হয়েছিলেন। ট্রেন আসার ব্যাপারে তিনি ও ক্যামেরাম্যান সচেতনই ছিলেন। তারা ভেবেছিলেন, যদি একদিক থেকে ট্রেন আসে, তাহলে আরেক দিকে নেমে যাবেন। কিন্তু সেই লাইনের পাশেই ছিল আরেকটি লাইন। একই সঙ্গে দুই পাশ থেকে ট্রেন চলে আসে আচমকা। ট্রেন আসতে দেখে ক্যামেরাম্যান দ্রুত সেখান থেকে সরে যেতে পারলেও থম্পসন আর সরতে পারেনি। দুই ট্রেনের মধ্যে পড়ে তার পোশাক একটি ট্রেনে আটকে যায়। এতে ট্রেনের নিচে পড়ে গেলে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তার।
থম্পসনের মা হামামি স্টেভেনসন বলেন, ‘থম্পসন ব্লিন কলেজে পড়াশোনা করত। কিন্তু পড়াশোনার পাশাপাশি তার মডেলিংয়েও আগ্রহ ছিল।’
ইউনিয়ন প্যাসিফিকের এক মুখপাত্র জানান, ট্রেন কাছে আসার আগেই তাদেরকে বাঁশি দেওয়া হয়েছিল কিন্তু তারা সরেননি। আর ইমারজেন্সি ব্রেকও এতো কম দূরত্বে করা সম্ভব হয়নি।
ঘটনাটি ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসের নাভাসোটা অঞ্চলের একটি রেললাইনে। দুর্ভাগ্যবান মডেলের নাম ফেডজানিয়া থম্পসন। বয়স মাত্র ১৯ বছর। লেখাপড়ার পাশাপাশি মডেলিংয়ে শখ ছিল তার। তাই ক্যামেরাম্যান সঙ্গে নিয়ে রেললাইনে ফটোশ্যুট করতে গিয়েছিলেন তিনি।
জানা গেছে, ১০ মার্চ তিনি প্যাসিফিক রেলস্টেশনের এক জায়গায় ফটোশ্যুট করতে বের হয়েছিলেন। ট্রেন আসার ব্যাপারে তিনি ও ক্যামেরাম্যান সচেতনই ছিলেন। তারা ভেবেছিলেন, যদি একদিক থেকে ট্রেন আসে, তাহলে আরেক দিকে নেমে যাবেন। কিন্তু সেই লাইনের পাশেই ছিল আরেকটি লাইন। একই সঙ্গে দুই পাশ থেকে ট্রেন চলে আসে আচমকা। ট্রেন আসতে দেখে ক্যামেরাম্যান দ্রুত সেখান থেকে সরে যেতে পারলেও থম্পসন আর সরতে পারেনি। দুই ট্রেনের মধ্যে পড়ে তার পোশাক একটি ট্রেনে আটকে যায়। এতে ট্রেনের নিচে পড়ে গেলে ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় তার।
থম্পসনের মা হামামি স্টেভেনসন বলেন, ‘থম্পসন ব্লিন কলেজে পড়াশোনা করত। কিন্তু পড়াশোনার পাশাপাশি তার মডেলিংয়েও আগ্রহ ছিল।’
ইউনিয়ন প্যাসিফিকের এক মুখপাত্র জানান, ট্রেন কাছে আসার আগেই তাদেরকে বাঁশি দেওয়া হয়েছিল কিন্তু তারা সরেননি। আর ইমারজেন্সি ব্রেকও এতো কম দূরত্বে করা সম্ভব হয়নি।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়