কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
লেবাননের ইসরাইল বিরোধী প্রতিরোধ সংগঠন হিজবুল্লাহর মহাসচিব সাইয়্যেদ হাসান
নাসরুল্লাহ বলেছেন, রাজতান্ত্রিক আরব সরকারগুলো সিরিয়ায় সন্ত্রাসীদের
পেছনে যে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করেছে তা দিয়ে তারা ফিলিস্তিনের অসহায়
মানুষকে সাহায্য করা ও গাজার পুনর্গঠনে অবদান রাখতে পারত। হযরত ফাতেমা
(রা:) এর শুভ জন্ম বার্ষিকী উপলক্ষে এক ভাষণে এ কথা বলেন তিনি।
হিজবুল্লাহ মহাসচিব বলেন, সিরিয়ার বিরুদ্ধে ব্যাপক ষড়যন্ত্র করেও সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ শক্তিগুলো এবং এ অঞ্চলের কয়েকটি আরব দেশ তারা তাদের লক্ষ্যে পৌঁছতে পারেনি।
তিনি বলেন, সিরিয়া সহ এ অঞ্চলের প্রতিরোধকামী শক্তিকে নির্মূল করার জন্য এ পর্যন্ত কোটি কোটি ডলার ব্যয় করা হয়েছে। কিন্তু সিরিয়াকে দখল করা সম্ভব হবে বলে যারা ভেবেছিল তাদের সে ধারণা ভুল প্রমাণিত হয়েছে এবং ব্যর্থ হয়েছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, হিজবুল্লাহ মহাসচিব সাইয়্যেদ হাসান নাসরুল্লাহর এ বক্তব্য থেকে এ অঞ্চলের দেশগুলোর বিরুদ্ধে আমেরিকা ও দখলদার ইসরাইলের যৌথ ষড়যন্ত্রের বিষয়টি উপলব্ধি করা যায়। আমেরিকা ও তার মিত্র দেশগুলো সারা বিশ্ব থেকে সন্ত্রাসী সংগ্রহ করে সিরিয়ায় পাঠিয়েছে যাতে এ অঞ্চলে ইসরাইল বিরোধী প্রতিরোধ শক্তিগুলোকে ধ্বংস করে দেয়া যায়। এমনকি এ লক্ষ্যের কথা তারা স্বীকারও করেছে। বলা যায়, দায়েশসহ অন্যান্য সন্ত্রাসী গ্রুপগুলো আমেরিকা, ইসরাইল ও রাজতন্ত্র শাসিত আরব দেশগুলোর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এ ষড়যন্ত্র শুধু সিরিয়ার জন্য নয় বরং সমগ্র ওই অঞ্চলের জন্য বিরাট বিপদজনক হয়ে দাঁড়িয়েছে।
মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান অবস্থান পর্যালোচনা করে আমেরিকা, ইসরাইল ও এ অঞ্চলে তাদের পদলেহী সরকারগুলো এখন এটা বুঝতে পেরেছে যে, ইসরাইল বিরোধী প্রতিরোধ শক্তিগুলোই তাদের সামনে প্রধান বাধা। এ কারণে প্রতিরোধ শক্তিকে নির্মূল করার প্রথম ধাপ হিসেবে তারা সিরিয়াকে টার্গেট করেছে।
এদিকে, সৌদি আরবও সিরিয়ায় সেনা পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে।
হিজবুল্লাহ মহাসচিব বলেন, সিরিয়ার বিরুদ্ধে ব্যাপক ষড়যন্ত্র করেও সাম্রাজ্যবাদী বৃহৎ শক্তিগুলো এবং এ অঞ্চলের কয়েকটি আরব দেশ তারা তাদের লক্ষ্যে পৌঁছতে পারেনি।
তিনি বলেন, সিরিয়া সহ এ অঞ্চলের প্রতিরোধকামী শক্তিকে নির্মূল করার জন্য এ পর্যন্ত কোটি কোটি ডলার ব্যয় করা হয়েছে। কিন্তু সিরিয়াকে দখল করা সম্ভব হবে বলে যারা ভেবেছিল তাদের সে ধারণা ভুল প্রমাণিত হয়েছে এবং ব্যর্থ হয়েছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, হিজবুল্লাহ মহাসচিব সাইয়্যেদ হাসান নাসরুল্লাহর এ বক্তব্য থেকে এ অঞ্চলের দেশগুলোর বিরুদ্ধে আমেরিকা ও দখলদার ইসরাইলের যৌথ ষড়যন্ত্রের বিষয়টি উপলব্ধি করা যায়। আমেরিকা ও তার মিত্র দেশগুলো সারা বিশ্ব থেকে সন্ত্রাসী সংগ্রহ করে সিরিয়ায় পাঠিয়েছে যাতে এ অঞ্চলে ইসরাইল বিরোধী প্রতিরোধ শক্তিগুলোকে ধ্বংস করে দেয়া যায়। এমনকি এ লক্ষ্যের কথা তারা স্বীকারও করেছে। বলা যায়, দায়েশসহ অন্যান্য সন্ত্রাসী গ্রুপগুলো আমেরিকা, ইসরাইল ও রাজতন্ত্র শাসিত আরব দেশগুলোর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এ ষড়যন্ত্র শুধু সিরিয়ার জন্য নয় বরং সমগ্র ওই অঞ্চলের জন্য বিরাট বিপদজনক হয়ে দাঁড়িয়েছে।
মধ্যপ্রাচ্যের বর্তমান অবস্থান পর্যালোচনা করে আমেরিকা, ইসরাইল ও এ অঞ্চলে তাদের পদলেহী সরকারগুলো এখন এটা বুঝতে পেরেছে যে, ইসরাইল বিরোধী প্রতিরোধ শক্তিগুলোই তাদের সামনে প্রধান বাধা। এ কারণে প্রতিরোধ শক্তিকে নির্মূল করার প্রথম ধাপ হিসেবে তারা সিরিয়াকে টার্গেট করেছে।
এদিকে, সৌদি আরবও সিরিয়ায় সেনা পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে খবর পাওয়া যাচ্ছে।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়