কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
বর্তমানে ব্যস্ত জীবনযাত্রার কারণে প্রায় প্রতিদিনই বাইরে যেতে হয়। ফলে
সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হয় জুতা ও ব্যাগের। আর ফ্যাশন সচেতন হলে তো কথাই নেই।
সব পোশাকের সঙ্গেই চাই মানানসই জুতা ও ব্যাগ। এছাড়া অফিস ও পার্টির জন্য
থাকে বিশেষ সংগ্রহ। কিন্তু আপনার শখের দামি জুতা কিংবা ব্যাগ অল্প
কয়েকদিনেই নষ্ট হয়ে যাচ্ছে নাতো? তবে চিন্তা নেই, কেননা যত্নের ওপরই নির্ভর
করে যেকোনো কিছুর স্থায়িত্ব, সৌন্দর্য। তাই জুতা ও ব্যাগেরও সঠিক যত্নের
প্রয়োজন।
ব্যাগের যত্ন
ঠিকমতো যত্ন করতে পারলে ব্যাগ অনেক দিন টেকে। প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যাগের আকার-প্রকার আর নকশারও ভিন্নতা রয়েছে। সেই ভিন্নতা বুঝে ব্যাগের যত্ন নেওয়া জরুরি। নিয়মিত যেসব ব্যাগ ব্যবহৃত হয়, সেসবে প্রতিদিনই একটু একটু করে ধুলো পড়ে থাকে। বাইরে থেকে ফিরেই যদি সময় করে শুকনো কাপড় দিয়ে ঝেড়ে বা মুছে রাখা হয়, তবে তা আর নোংরা হবে না। আবার পার্টিতে যেসব ব্যাগ ব্যবহার করা হয়, সেসব সাধারণত একটু শৌখিন হয়। ঝকমকে পাথর, পুঁতি, মুক্তা এবং বিভিন্ন উপকরণের নকশা থাকে। এসব ব্যাগের যত্নও একটু ভিন্নভাবে নিতে হবে। ব্যবহার শেষে বাসায় ফিরে ছোট পার্স হলে টিস্যু মুড়িয়ে, বড় হলে পাতলা কাপড় বা প্লাস্টিক মুড়িয়ে হ্যাঙ্গারে ঝুলিয়ে বা সোজাসুজি করে ড্রয়ারে তুলে রাখলে দীর্ঘ সময় ধরে ভালো থাকবে। ব্যাগের কড়ি, কাঠ বা পুঁতি ছিঁড়ে গেলে ব্যাগের আসল সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়। তাই সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে, যাতে ছিঁড়ে না যায়। আর যদি ছিঁড়েই যায়, তবে এ ধরনের পুঁতি বা কড়ি বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। দেখতে সুন্দর এমন উপকরণ দিয়ে পুনরায় ঠিক করে নিলে ব্যবহারের উপযোগী হবে।
চামড়া বা সুতির যেসব ব্যাগ ব্যবহার করা হয়, সেগুলো একটু আলো–বাতাসে রাখতে হয়। তাতে ব্যাগের গায়ে ছত্রাক সংক্রমণ হবে না। ধুলো–ময়লা বা ছত্রাক পড়ে গেলে যতটা সম্ভব সাবধানে শুকনো কাপড় দিয়ে ঘষে তুলে ফেলে হালকা রোদে শুকিয়ে নিতে হবে। নকশার মধ্যে ধুলো ঢুকে গেলে পুরোনো ব্রাশ দিয়ে আস্তে ঝেড়ে ফেলতে হবে। বেশি জোরে ঘষলে ক্ষতি হতে পারে। ক্ষতি হলে রং করিয়ে বা শাইনার লাগিয়ে নিলে তা ঠিক হয়ে যেতে পারে। আর সুতি কাপড়ের ব্যাগে ধুলো–ময়লা লাগলে ডিটারজেন্ট পাউডার বা শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলে হালকা রোদে শুকাতে হবে। কড়া রোদে রং নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
ব্যাগের যত্ন
ঠিকমতো যত্ন করতে পারলে ব্যাগ অনেক দিন টেকে। প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যাগের আকার-প্রকার আর নকশারও ভিন্নতা রয়েছে। সেই ভিন্নতা বুঝে ব্যাগের যত্ন নেওয়া জরুরি। নিয়মিত যেসব ব্যাগ ব্যবহৃত হয়, সেসবে প্রতিদিনই একটু একটু করে ধুলো পড়ে থাকে। বাইরে থেকে ফিরেই যদি সময় করে শুকনো কাপড় দিয়ে ঝেড়ে বা মুছে রাখা হয়, তবে তা আর নোংরা হবে না। আবার পার্টিতে যেসব ব্যাগ ব্যবহার করা হয়, সেসব সাধারণত একটু শৌখিন হয়। ঝকমকে পাথর, পুঁতি, মুক্তা এবং বিভিন্ন উপকরণের নকশা থাকে। এসব ব্যাগের যত্নও একটু ভিন্নভাবে নিতে হবে। ব্যবহার শেষে বাসায় ফিরে ছোট পার্স হলে টিস্যু মুড়িয়ে, বড় হলে পাতলা কাপড় বা প্লাস্টিক মুড়িয়ে হ্যাঙ্গারে ঝুলিয়ে বা সোজাসুজি করে ড্রয়ারে তুলে রাখলে দীর্ঘ সময় ধরে ভালো থাকবে। ব্যাগের কড়ি, কাঠ বা পুঁতি ছিঁড়ে গেলে ব্যাগের আসল সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে যায়। তাই সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে, যাতে ছিঁড়ে না যায়। আর যদি ছিঁড়েই যায়, তবে এ ধরনের পুঁতি বা কড়ি বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। দেখতে সুন্দর এমন উপকরণ দিয়ে পুনরায় ঠিক করে নিলে ব্যবহারের উপযোগী হবে।
চামড়া বা সুতির যেসব ব্যাগ ব্যবহার করা হয়, সেগুলো একটু আলো–বাতাসে রাখতে হয়। তাতে ব্যাগের গায়ে ছত্রাক সংক্রমণ হবে না। ধুলো–ময়লা বা ছত্রাক পড়ে গেলে যতটা সম্ভব সাবধানে শুকনো কাপড় দিয়ে ঘষে তুলে ফেলে হালকা রোদে শুকিয়ে নিতে হবে। নকশার মধ্যে ধুলো ঢুকে গেলে পুরোনো ব্রাশ দিয়ে আস্তে ঝেড়ে ফেলতে হবে। বেশি জোরে ঘষলে ক্ষতি হতে পারে। ক্ষতি হলে রং করিয়ে বা শাইনার লাগিয়ে নিলে তা ঠিক হয়ে যেতে পারে। আর সুতি কাপড়ের ব্যাগে ধুলো–ময়লা লাগলে ডিটারজেন্ট পাউডার বা শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলে হালকা রোদে শুকাতে হবে। কড়া রোদে রং নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
খবর বিভাগঃ
ফিচার
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়