কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
সম্প্রতি উত্তরপ্রদেশের বিধানসভা নির্বাচনে বিপুল সাফল্য পেয়েছেন
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এরপরই খবর বের হয়েছিল পশ্চিমবঙ্গে জয় পাওয়ার
জন্য মাঠে নামবে বিজেপি। এদিকে, সারদার পরে নারদ-কাণ্ডেও সিবিআই তদন্তের
মুখে পড়েছে পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল। জল্পনা চলছিল, পরিস্থি্তির চাপে কি
বিজেপি’র প্রতি সন্ধির বার্তা দিতে পারেন তৃণমূল নেত্রী?
ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপির প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে এবার পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, ‘ওরা যদি বাংলাকে নিশানা করে, আমিও ইন্ডিয়া টার্গেট করব!’
এবিপি আনন্দের স্টুডিওতে বৃহস্পতিবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বুঝিয়ে দিলেন, পাল্টা আক্রমণই তার অস্ত্র। কয়েকজন মন্ত্রীর কাছে বুধবারই যার প্রাথমিক ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, এ দিন সেটাই আরও স্পষ্ট করলেন মমতা। গোপন করলেন না জাতীয় রাজনীতিতে নির্ণায়ক শক্তি হওয়ার বাসনা। সরাসরিই তিনি এ বার বলে রাখলেন, ‘চাইলে আমিও নেতৃত্ব দিতে পারি বা অন্য কেউ।’
মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য, ‘বিজেপি এর আগে দিল্লি, বিহার, তামিলনাড়ুতে হেরেছে। উত্তরপ্রদেশে জিতেছে মানেই সারা ভারতেও জিতবে, তার কোনো মানে নেই। ওখানে অখিলেশ আর মায়াবতীর ভোট এক হয়ে গেলেই কিন্তু ব্যাপারটা অন্য রকম হয়ে যায়।’
ভোটের আগে কোনও কাজ না করেও গেরুয়া শিবির কী ভাবে উত্তরপ্রদেশে ৩২৫টি আসন পেল, ইভিএমে কোনও কারসাজি আছে কি না— এ সব সংশয় তার গলায় ধরা পড়েছে ঠিকই। কিন্তু সে সব ছাপিয়েও যে বার্তা সামনে এসেছে, তা হল, ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে বিজেপিকে আটকাতে বিরোধী ভোটের ভাগাভাগি আটকানোর রসায়ন এখন থেকেই তাঁর মাথায় ঘুরছে। তার কথায়, ‘কংগ্রেস এখন দুর্বল। সব রাজ্যে এক রকম শক্তি নয়। যে রাজ্যে যে শক্তিশালী, আমার মতে তাকেই ভোট দেওয়া উচিত।’
সূত্র : আনন্দবাজার
ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপির প্রতি ইঙ্গিত দিয়ে এবার পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, ‘ওরা যদি বাংলাকে নিশানা করে, আমিও ইন্ডিয়া টার্গেট করব!’
এবিপি আনন্দের স্টুডিওতে বৃহস্পতিবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বুঝিয়ে দিলেন, পাল্টা আক্রমণই তার অস্ত্র। কয়েকজন মন্ত্রীর কাছে বুধবারই যার প্রাথমিক ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, এ দিন সেটাই আরও স্পষ্ট করলেন মমতা। গোপন করলেন না জাতীয় রাজনীতিতে নির্ণায়ক শক্তি হওয়ার বাসনা। সরাসরিই তিনি এ বার বলে রাখলেন, ‘চাইলে আমিও নেতৃত্ব দিতে পারি বা অন্য কেউ।’
মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য, ‘বিজেপি এর আগে দিল্লি, বিহার, তামিলনাড়ুতে হেরেছে। উত্তরপ্রদেশে জিতেছে মানেই সারা ভারতেও জিতবে, তার কোনো মানে নেই। ওখানে অখিলেশ আর মায়াবতীর ভোট এক হয়ে গেলেই কিন্তু ব্যাপারটা অন্য রকম হয়ে যায়।’
ভোটের আগে কোনও কাজ না করেও গেরুয়া শিবির কী ভাবে উত্তরপ্রদেশে ৩২৫টি আসন পেল, ইভিএমে কোনও কারসাজি আছে কি না— এ সব সংশয় তার গলায় ধরা পড়েছে ঠিকই। কিন্তু সে সব ছাপিয়েও যে বার্তা সামনে এসেছে, তা হল, ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে বিজেপিকে আটকাতে বিরোধী ভোটের ভাগাভাগি আটকানোর রসায়ন এখন থেকেই তাঁর মাথায় ঘুরছে। তার কথায়, ‘কংগ্রেস এখন দুর্বল। সব রাজ্যে এক রকম শক্তি নয়। যে রাজ্যে যে শক্তিশালী, আমার মতে তাকেই ভোট দেওয়া উচিত।’
সূত্র : আনন্দবাজার
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়