কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
গর্ভাবস্থায় মায়েদের অনেক বিষয়ের দিকে নজর রাখতে হয়। এ সময় ভ্রূণের সঠিক
বৃদ্ধির জন্য নারীদের স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে হয়। তবে না জেনেই গর্ভাবস্থায়
স্বাস্থ্যকর ভেবে এমন অনেক খাবার খাওয়া হয়, যেগুলো গর্ভাবস্থায় খাওয়া
ঝুঁকিপূর্ণ। অনেক খাবার আছে যা স্বাস্থ্যকর হলেও গর্ভপাতের কারণ হতে পারে।
বিশেষ করে গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসে এসব খাবার এড়িয়ে যাওয়া জরুরি। তাই এ
সময় সর্তকতার সঙ্গে খাবার গ্রহণ করা উচিত। দেখে নিন যেসব খাবার
গর্ভাবস্থায় এড়িয়ে চলাই ভালো-
আনারস
আনারস বা আনারসের জুস খাওয়া গর্ভপাতের কারণ হতে পারে। আনারসের মধ্যে রয়েছে ব্রোমেলেইন। এটি গর্ভপাতের জন্য দায়ী। তাই গর্ভাবস্থায় এই খাবার এড়িয়ে যাওয়া ভালো।
বেগুন
বেগুন আপনার পছন্দের সবজি হতেই পারে। আর সবজিটি আয়রনের অন্যতম একটি উৎস। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলেন, বেগুন এমন একটি সবজি যা মিসক্যারেজের জন্য একটি ঝুঁকিপূর্ণ কারণ হতে পারে।
পেঁপে
পেঁপে আরেকটি ক্ষতিকর খাবার গর্ভাবস্থায়। কাঁচা ও সবুজ পেঁপের মধ্যে এক ধরনের অ্যানজাইম থাকে, যেটি গর্ভপাতের কারণ হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, পেঁপে পাকলে খাওয়া যাবে। তবে সেটিও গাছপাকা হতে হবে। বর্তমানে বেশির ভাগ সময় পেঁপে রাসায়নিক পদার্থ দিয়ে পাকানো হয়। এসব পাকা পেঁপেও ক্ষতিকর।
প্রাণীর লিভার
লিভার বেশ স্বাস্থ্যকর খাবার। এতে ভিটামিন-এ ভরপুর রয়েছে। তবে গর্ভের শিশুর জন্য এটি বেশ ঝুঁকিপূর্ণ খাবার। মাসে এক বা দুবার খেলে এটি বেশি ক্ষতি করবে না। তবে প্রতিদিন খেলে ভ্রূণের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
ব্রকোলি
ব্রকোলিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। এই অতিরিক্ত ভিটামিন সি গর্ভের শিশুর জন্য খুব একটা উপকারী নয়। বিশেষ করে গর্ভধারণের প্রথম তিনমাসে এটি যদি আপনি আপনার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখেন,তাহলে হতে পারেন গর্ভপাতের শিকার।
পুঁইশাক
পুঁইশাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে এবং আয়রন। কিন্তু আপনি যদি আপনার গর্ভকালীন অবস্থায় নিয়মিত খাদ্যতালিকায় এই সবজিটি রাখেন,তাহলে তা গর্ভপাতের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। আর যদি খেতেই চান তাহলে মাসে একবারের বেশি নয়। সবচেয়ে ভালো হয় পুঁইশাক এড়িয়ে চলতে পারলে।
অ্যালোভেরা
অ্যালোভেরা চুল, ত্বক এবং হজমের জন্য ভালো। তবে গর্ভাবস্থায় অ্যালোভেরা জুস খাওয়া এড়িয়ে যাওয়া উচিত। এটি গর্ভপাত ঘটাতে পারে।
বীট
বীটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে এবং আয়রন, যা খাওয়া গর্ভবতী মায়েদের জন্য ঠিক নয়। তাছাড়া বীট গরমজাতীয় সবজি, যা গর্ভকালে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণের কারণ হতে পারে।
সজনে
এতে রয়েছে ভিটামিন, আয়রন ও পটাশিয়াম। এগুলো শরীরের জন্য ভালো। তবে এতে আলফা সিটোসটেরল নামে এক ধরনের উপাদানও রয়েছে, যা গর্ভাবস্থায় গ্রহণ করা ক্ষতিকর। এটি গর্ভপাত ঘটাতে পারে।
তিলের বীজ
গর্ভবতী নারীদের তিলের বীজ বেশি খাওয়া উচিত নয়। তিলের বীজ মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে গর্ভপাত হতে পারে। তাই এই খাবারও এড়িয়ে যান।
কাঁকড়া
অনেকে কাঁকড়া খেতে পছন্দ করেন। এর মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ ক্যালসিয়াম। তবে গর্ভাবস্থায় বেশি কাঁকড়া খাওয়া এড়িয়ে যাওয়া উচিত। এটি জরায়ুকে সংকুচিত করে অভ্যন্তরীণ রক্তপাত ঘটায়। এ ছাড়া এতে উচ্চমাত্রায় কোলেস্টেরল রয়েছে। এটিও গর্ভবতী নারীর জন্য ক্ষতিকর।
আনারস
আনারস বা আনারসের জুস খাওয়া গর্ভপাতের কারণ হতে পারে। আনারসের মধ্যে রয়েছে ব্রোমেলেইন। এটি গর্ভপাতের জন্য দায়ী। তাই গর্ভাবস্থায় এই খাবার এড়িয়ে যাওয়া ভালো।
বেগুন
বেগুন আপনার পছন্দের সবজি হতেই পারে। আর সবজিটি আয়রনের অন্যতম একটি উৎস। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলেন, বেগুন এমন একটি সবজি যা মিসক্যারেজের জন্য একটি ঝুঁকিপূর্ণ কারণ হতে পারে।
পেঁপে
পেঁপে আরেকটি ক্ষতিকর খাবার গর্ভাবস্থায়। কাঁচা ও সবুজ পেঁপের মধ্যে এক ধরনের অ্যানজাইম থাকে, যেটি গর্ভপাতের কারণ হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, পেঁপে পাকলে খাওয়া যাবে। তবে সেটিও গাছপাকা হতে হবে। বর্তমানে বেশির ভাগ সময় পেঁপে রাসায়নিক পদার্থ দিয়ে পাকানো হয়। এসব পাকা পেঁপেও ক্ষতিকর।
প্রাণীর লিভার
লিভার বেশ স্বাস্থ্যকর খাবার। এতে ভিটামিন-এ ভরপুর রয়েছে। তবে গর্ভের শিশুর জন্য এটি বেশ ঝুঁকিপূর্ণ খাবার। মাসে এক বা দুবার খেলে এটি বেশি ক্ষতি করবে না। তবে প্রতিদিন খেলে ভ্রূণের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
ব্রকোলি
ব্রকোলিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। এই অতিরিক্ত ভিটামিন সি গর্ভের শিশুর জন্য খুব একটা উপকারী নয়। বিশেষ করে গর্ভধারণের প্রথম তিনমাসে এটি যদি আপনি আপনার প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখেন,তাহলে হতে পারেন গর্ভপাতের শিকার।
পুঁইশাক
পুঁইশাকে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে এবং আয়রন। কিন্তু আপনি যদি আপনার গর্ভকালীন অবস্থায় নিয়মিত খাদ্যতালিকায় এই সবজিটি রাখেন,তাহলে তা গর্ভপাতের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে। আর যদি খেতেই চান তাহলে মাসে একবারের বেশি নয়। সবচেয়ে ভালো হয় পুঁইশাক এড়িয়ে চলতে পারলে।
অ্যালোভেরা
অ্যালোভেরা চুল, ত্বক এবং হজমের জন্য ভালো। তবে গর্ভাবস্থায় অ্যালোভেরা জুস খাওয়া এড়িয়ে যাওয়া উচিত। এটি গর্ভপাত ঘটাতে পারে।
বীট
বীটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন কে এবং আয়রন, যা খাওয়া গর্ভবতী মায়েদের জন্য ঠিক নয়। তাছাড়া বীট গরমজাতীয় সবজি, যা গর্ভকালে অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণের কারণ হতে পারে।
সজনে
এতে রয়েছে ভিটামিন, আয়রন ও পটাশিয়াম। এগুলো শরীরের জন্য ভালো। তবে এতে আলফা সিটোসটেরল নামে এক ধরনের উপাদানও রয়েছে, যা গর্ভাবস্থায় গ্রহণ করা ক্ষতিকর। এটি গর্ভপাত ঘটাতে পারে।
তিলের বীজ
গর্ভবতী নারীদের তিলের বীজ বেশি খাওয়া উচিত নয়। তিলের বীজ মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেলে গর্ভপাত হতে পারে। তাই এই খাবারও এড়িয়ে যান।
কাঁকড়া
অনেকে কাঁকড়া খেতে পছন্দ করেন। এর মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ ক্যালসিয়াম। তবে গর্ভাবস্থায় বেশি কাঁকড়া খাওয়া এড়িয়ে যাওয়া উচিত। এটি জরায়ুকে সংকুচিত করে অভ্যন্তরীণ রক্তপাত ঘটায়। এ ছাড়া এতে উচ্চমাত্রায় কোলেস্টেরল রয়েছে। এটিও গর্ভবতী নারীর জন্য ক্ষতিকর।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়