কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: কবীর
সুমন তার একটি গানে ভবিষ্যতের এমন এক সময়ের কথা লিখেছিলেন, যখন টিভির
স্ক্রিনে লাইভ ধর্ষণ দেখানো হবে। মর্মান্তিক হতাশা থেকে উঠে আসা সেই গান যে
বাস্তবে সত্যিই ফলে যাবে, এটা বোধ হয় সুমনও ভাবেননি।
‘গেম টু: উইন্টার’ নামের এই রিয়্যালিটি শোতে ধর্ষণ বা খুন দেখাতেও পিছপা হবেন না বলে জানিয়েছেন আসন্ন শো-র কর্তারা। রিয়্যালিটি শো-টির প্রদর্শন শুরু হবে ২০১৮-তে।
‘গেম টু: উইন্টার’-র থিম হল এই প্রকার ৩০ জন মানুষকে সাইবেরিয়ার একটি দ্বীপে ৯ মাসের জন্য রেখে আসা হবে। এই দ্বীপের তাপমাত্র মাঝে মাঝে ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে যায়। তার উপরে দ্বীপটিতে রয়েছে মেরু-ভাল্লুক, নেকড়েসহ বিভিন্ন ধরনের জীবজন্তুর প্রবল উপদ্রব। এই দ্বীপে টিকে থাকার লড়াইটাই শো-এ প্রদর্শিত হবে।
রিয়্যালিটি শো চলাকালীন ভয়ংকর জঙ্গলে ধর্ষণের শিকার হতে পারেন কোন প্রতিযোগী। কেউ সন্তানের জন্ম দিতে পারেন। এমনকী কেউ খুন হয়ে গেলেও শো কোন ভাবেই বন্ধ হবে না। সে বিষয়টি প্রতিযোগীদের আগেই স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ প্রতিযোগীদের জীবনের দায়িত্ব নেবে না উদ্যোক্তারা। তবে তারা কোন অপরাধ করলে রাশিয়ার আইন মেনেই শাস্তি পেতে হবে।
দ্বীপটিতে মোট দু’হাজারটি ক্যামেরা সেট করা থাকবে। ওয়েবসাইটে সারাদিনই শোয়ের লাইভ টেলিকাস্ট দেখা যাবে। বিভিন্ন দেশ থেকে এই রিয়ালিটি গেম শোয়ে যোগ দিতে চলেছেন প্রতিযোগীরা।
ইভজেনি প্যাটকোভস্কি নামের এর রুশ ধনকুবেরের মাথা থেকেই বেরিয়েছে এই শো-র আইডিয়া। ‘দ্য সাইবেরিয়ান টাইমস’ নামের এক সংবাদপত্রকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে প্যাটকোভস্কি জানিয়েছেন, বেআইনি ঘটনা ঘটলে পুলিশ বুঝবে ব্যাপারটা, গেম অর্গানাইজাররা নন। এই শো-তে টিকে থাকার লড়াই চালাতে গিয়ে যদি কেউ কারোকে খুন বা ধর্ষণও করেন, তা হলেও গেম-কর্তাদের কিছুই করার নেই।
প্রসঙ্গত, এই দ্বীপে কোনও শ্যুটিং ইউনিট থাকবে না। প্রতিযোগীরাই ক্যামরা বহন করবেন। বিপদ মাত্রা ছাড়ালে অবশ্য গ্রাউন্ড টিম ও হেলিকপ্টারের সাহায্য পাওয়া যাবে।
‘গেম টু: উইন্টার’ নামের এই রিয়্যালিটি শোতে ধর্ষণ বা খুন দেখাতেও পিছপা হবেন না বলে জানিয়েছেন আসন্ন শো-র কর্তারা। রিয়্যালিটি শো-টির প্রদর্শন শুরু হবে ২০১৮-তে।
‘গেম টু: উইন্টার’-র থিম হল এই প্রকার ৩০ জন মানুষকে সাইবেরিয়ার একটি দ্বীপে ৯ মাসের জন্য রেখে আসা হবে। এই দ্বীপের তাপমাত্র মাঝে মাঝে ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে যায়। তার উপরে দ্বীপটিতে রয়েছে মেরু-ভাল্লুক, নেকড়েসহ বিভিন্ন ধরনের জীবজন্তুর প্রবল উপদ্রব। এই দ্বীপে টিকে থাকার লড়াইটাই শো-এ প্রদর্শিত হবে।
রিয়্যালিটি শো চলাকালীন ভয়ংকর জঙ্গলে ধর্ষণের শিকার হতে পারেন কোন প্রতিযোগী। কেউ সন্তানের জন্ম দিতে পারেন। এমনকী কেউ খুন হয়ে গেলেও শো কোন ভাবেই বন্ধ হবে না। সে বিষয়টি প্রতিযোগীদের আগেই স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে। অর্থাৎ প্রতিযোগীদের জীবনের দায়িত্ব নেবে না উদ্যোক্তারা। তবে তারা কোন অপরাধ করলে রাশিয়ার আইন মেনেই শাস্তি পেতে হবে।
দ্বীপটিতে মোট দু’হাজারটি ক্যামেরা সেট করা থাকবে। ওয়েবসাইটে সারাদিনই শোয়ের লাইভ টেলিকাস্ট দেখা যাবে। বিভিন্ন দেশ থেকে এই রিয়ালিটি গেম শোয়ে যোগ দিতে চলেছেন প্রতিযোগীরা।
ইভজেনি প্যাটকোভস্কি নামের এর রুশ ধনকুবেরের মাথা থেকেই বেরিয়েছে এই শো-র আইডিয়া। ‘দ্য সাইবেরিয়ান টাইমস’ নামের এক সংবাদপত্রকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে প্যাটকোভস্কি জানিয়েছেন, বেআইনি ঘটনা ঘটলে পুলিশ বুঝবে ব্যাপারটা, গেম অর্গানাইজাররা নন। এই শো-তে টিকে থাকার লড়াই চালাতে গিয়ে যদি কেউ কারোকে খুন বা ধর্ষণও করেন, তা হলেও গেম-কর্তাদের কিছুই করার নেই।
প্রসঙ্গত, এই দ্বীপে কোনও শ্যুটিং ইউনিট থাকবে না। প্রতিযোগীরাই ক্যামরা বহন করবেন। বিপদ মাত্রা ছাড়ালে অবশ্য গ্রাউন্ড টিম ও হেলিকপ্টারের সাহায্য পাওয়া যাবে।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়