কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: নাক
ডাকেন এমন কারও সঙ্গে একই বিছানায় ঘুমিয়েছেন! হায় হায় রাতের ঘুমের একেবারে
দফারফা! রাজ্যের যন্তণা ভর করবে আপনাকে। পরের টুকু তো ইতিহাসই। রাতের
নীরবতা ভেঙে একটানা বা থেমে থেমে বিচিত্র স্বরে সে নাক ডেকে যাচ্ছে। শব্দ
কখনো বাড়ছে কখনো কমছে। পাশের ঘরে হলে না হয় দরজা-জানালা বন্ধ করে, হালকা
শব্দে গান ছেড়ে কোনো না-কোনোভাবে বাঁচলেন। তবে পাশে থাকলে কী করণীয় সেটির
সমাধানই খুঁজেন অনেকে।
স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানানো হয়, ৪৫ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মধ্যে নাক ডাকার সমস্যা দেখা যায়। যখন গলার শিথিল পেশীতে কম্পন সৃষ্টি হয় তখন নাক দিয়ে শব্দ বের হয় অর্থাৎ নাক ডাকার শব্দ শোনা যায়। এটি মাঝে মাঝে শোয়ার ঝামেলার জন্য হতে পারে।
সমাধানের জন্য যা করতে পারেন-
১. যোগব্যায়াম:
'প্রাণায়াম' একটি যোগব্যায়াম যা শ্বাসপ্রশ্বাস নিয়ন্ত্রণ করে। এই ব্যায়ামের মাধ্যমে দীর্ঘ ও ছোট শ্বাস নেওয়া শেখা যায়, যা ফুসফুসে পর্যাপ্ত অক্সিজেনের প্রবেশ নিশ্চিত করার পাশাপাশি সারা শরীরের রক্ত চলাচল নিশ্চিত করে।
২. জিহবা ও গলার ব্যায়াম
গলা ও জিহবার পেশী গঠনের মাধ্যমে নাক ডাকার সমস্যা দূর করা যায়। চর্চার মাধ্যমে এটি শক্তিশালী হয় এবং বিশ্রামের সময় এসব অঙ্গের শিথিল হওয়ার সম্ভাবনাও কমে। তাছাড়া বয়স বাড়ার সঙ্গে কোষের স্থিতিস্থাপকতা ও শক্তি হারায়। ফলে বাতাস চলাচলের পথ বন্ধ হয়ে যায়।
তাছাড়া নাক ডাকাসহ অন্যান্য ঘুমের সমস্যাও দূর করতে সাহায্য করে এই ব্যায়াম। 'প্রাণায়াম' চর্চার মাধ্যমে শরীর উজ্জীবিত হয় ও শক্তি বৃদ্ধি পায়।
৩. কক্ষের আর্দ্রতা:
নাক ডাকার সম্ভাব্য কারণ হতে পারে ঘরের শুষ্ক বাতাস। এর ফলে অনুনাসিক ঝিল্লি বা ‘নেইজল মেমব্রেইন’ এবং কণ্ঠনালীতে বাতাস চলাচলে বাধা তৈরি করে। তখন এসব জায়গার কোষে কম্পন তৈরি হয় এবং নাক ডাকার শব্দ শোনা যায়।
৪. ওজন কমান:
অতিরিক্ত ওজন নাক ডাকার অন্যতম কারণ। ওজন বেশি হলে গলায় অতিরিক্ত কোষ থাকার সম্ভাবনাও বাড়ে, যা নাক ডাকার সম্ভাবনা সৃষ্টি করে। গলায় যত বেশি প্রতিবন্ধকতা থাকবে বাতাস চলাচল ততবেশি বাধা পাবে। এটি কম্পনের সৃষ্টি অর্থাৎ নাক ডাকার কারণ।
বাকি যে কাজগুলো অবশ্যই করবেন....
১. ধূমপান এড়িয়ে চলুন
আমরা সবাই জানি ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। ধূমপান হতে পারে নাক ডাকার জন্য দায়ী। কেননা এটি বাতাস চলাচলের পথে বাধার সৃষ্টি করে।
২. মাথা উঁচু রেখে ঘুমান
ঘুমানোর সময় মাঝে মাঝে জিহবার কারণে গলা বাধা প্রাপ্ত হতে পারে অর্থাৎ বাতাস চলাচলে বাধা পায়। এই সমস্যা এড়াতে ঘুমানোর সময় মাথার নিচে বালিশ ব্যবহার করুন, এটি বাতাস চলাচলের পথ উন্মুক্ত করে।
৩. অ্যালকোহল পরিহার করুন
নাক ডাকার সমস্যা এড়াতে ঘুমানোর আগে অ্যালকোহল থেকে বিরত থাকুন। অ্যালকোহল গলার কোষ শিথিল করে ফলে জিহবা পিছনে পড়ে বাতাস চলাচলে বাধা দেয়। যা নাক ডাকার সৃষ্টি করে।
৪. বালিসের ভারসাম্য রক্ষা:
বালিশ খুব বেশি উঁচু বা নিচু হওয়া ঠিক নয়। ঘুমানোর সময় মাথা উঁচু থাকলে তা বাতাস চলাচলে সহায়তা করে। কিন্তু এই উচ্চতা যদি অনেক বেশি হয় তাহলে বাতাস চলাচলে বাধা দেয়। ফলে নাক ডাকার সৃষ্টি হয়। তাই খুব বেশিও উঁচু বা নিচু বালিশ ব্যবহার না করে মাঝারি ধরনের বালিশ ব্যবহার করা উচিত।
স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইটে প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানানো হয়, ৪৫ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের মধ্যে নাক ডাকার সমস্যা দেখা যায়। যখন গলার শিথিল পেশীতে কম্পন সৃষ্টি হয় তখন নাক দিয়ে শব্দ বের হয় অর্থাৎ নাক ডাকার শব্দ শোনা যায়। এটি মাঝে মাঝে শোয়ার ঝামেলার জন্য হতে পারে।
সমাধানের জন্য যা করতে পারেন-
১. যোগব্যায়াম:
'প্রাণায়াম' একটি যোগব্যায়াম যা শ্বাসপ্রশ্বাস নিয়ন্ত্রণ করে। এই ব্যায়ামের মাধ্যমে দীর্ঘ ও ছোট শ্বাস নেওয়া শেখা যায়, যা ফুসফুসে পর্যাপ্ত অক্সিজেনের প্রবেশ নিশ্চিত করার পাশাপাশি সারা শরীরের রক্ত চলাচল নিশ্চিত করে।
২. জিহবা ও গলার ব্যায়াম
গলা ও জিহবার পেশী গঠনের মাধ্যমে নাক ডাকার সমস্যা দূর করা যায়। চর্চার মাধ্যমে এটি শক্তিশালী হয় এবং বিশ্রামের সময় এসব অঙ্গের শিথিল হওয়ার সম্ভাবনাও কমে। তাছাড়া বয়স বাড়ার সঙ্গে কোষের স্থিতিস্থাপকতা ও শক্তি হারায়। ফলে বাতাস চলাচলের পথ বন্ধ হয়ে যায়।
তাছাড়া নাক ডাকাসহ অন্যান্য ঘুমের সমস্যাও দূর করতে সাহায্য করে এই ব্যায়াম। 'প্রাণায়াম' চর্চার মাধ্যমে শরীর উজ্জীবিত হয় ও শক্তি বৃদ্ধি পায়।
৩. কক্ষের আর্দ্রতা:
নাক ডাকার সম্ভাব্য কারণ হতে পারে ঘরের শুষ্ক বাতাস। এর ফলে অনুনাসিক ঝিল্লি বা ‘নেইজল মেমব্রেইন’ এবং কণ্ঠনালীতে বাতাস চলাচলে বাধা তৈরি করে। তখন এসব জায়গার কোষে কম্পন তৈরি হয় এবং নাক ডাকার শব্দ শোনা যায়।
৪. ওজন কমান:
অতিরিক্ত ওজন নাক ডাকার অন্যতম কারণ। ওজন বেশি হলে গলায় অতিরিক্ত কোষ থাকার সম্ভাবনাও বাড়ে, যা নাক ডাকার সম্ভাবনা সৃষ্টি করে। গলায় যত বেশি প্রতিবন্ধকতা থাকবে বাতাস চলাচল ততবেশি বাধা পাবে। এটি কম্পনের সৃষ্টি অর্থাৎ নাক ডাকার কারণ।
বাকি যে কাজগুলো অবশ্যই করবেন....
১. ধূমপান এড়িয়ে চলুন
আমরা সবাই জানি ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। ধূমপান হতে পারে নাক ডাকার জন্য দায়ী। কেননা এটি বাতাস চলাচলের পথে বাধার সৃষ্টি করে।
২. মাথা উঁচু রেখে ঘুমান
ঘুমানোর সময় মাঝে মাঝে জিহবার কারণে গলা বাধা প্রাপ্ত হতে পারে অর্থাৎ বাতাস চলাচলে বাধা পায়। এই সমস্যা এড়াতে ঘুমানোর সময় মাথার নিচে বালিশ ব্যবহার করুন, এটি বাতাস চলাচলের পথ উন্মুক্ত করে।
৩. অ্যালকোহল পরিহার করুন
নাক ডাকার সমস্যা এড়াতে ঘুমানোর আগে অ্যালকোহল থেকে বিরত থাকুন। অ্যালকোহল গলার কোষ শিথিল করে ফলে জিহবা পিছনে পড়ে বাতাস চলাচলে বাধা দেয়। যা নাক ডাকার সৃষ্টি করে।
৪. বালিসের ভারসাম্য রক্ষা:
বালিশ খুব বেশি উঁচু বা নিচু হওয়া ঠিক নয়। ঘুমানোর সময় মাথা উঁচু থাকলে তা বাতাস চলাচলে সহায়তা করে। কিন্তু এই উচ্চতা যদি অনেক বেশি হয় তাহলে বাতাস চলাচলে বাধা দেয়। ফলে নাক ডাকার সৃষ্টি হয়। তাই খুব বেশিও উঁচু বা নিচু বালিশ ব্যবহার না করে মাঝারি ধরনের বালিশ ব্যবহার করা উচিত।
খবর বিভাগঃ
ফিচার
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়