কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: সরকারি ও বেসরকারি খাতের সমন্বয়ে জিটুজি প্লাস চুক্তির অধীনে আজ মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানো শুরু হচ্ছে।
শুক্রবার ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরে প্রথম ফ্লাইটে ৯৮ জন কর্মী যাওয়ার মাধ্যমে ফের খুলছে বাংলাদেশের শ্রমবাজার।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসির ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ২০০৮ সালের পর মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার এবার ব্যাপকভাবে খুলছে। এর মধ্য দিয়ে মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রফতানির দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান হতে যাচ্ছে।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব বেগম শামসুন্নাহার এবং জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (বিএমইটি) মহাপরিচালক সেলিম রেজা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উপস্থিত থেকে প্রথম ফ্লাইটের কর্মীদেও আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় জানাবেন।
তারা জানান, ২০০৮ সালের পর বাংলাদেশ থেকে বেশি সংখ্যায় কর্মী নেয়া বন্ধ করে মালয়েশিয়া। তারপর ২০১২ সালে দু’দেশের সরকার জিটুজি চুক্তি করে সরকারি পর্যায়ে কর্মী পাঠানোর উদ্যোগ নেয়। ওই সময়ে কর্মী পাঠানোর ক্ষেত্রে ব্যয় কমলেও কর্মী পাঠানোর সংখ্যা খুবই কম হয়। জিটুজি পদ্ধতিতে সবমিলিয়ে ১০ হাজারের কম কর্মী মালয়েশিয়ায় পাঠানো সম্ভব হয়।
২০১৬ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া জিটুজি প্লাস চুক্তি সই করে। এ চুক্তির আওতায় বেসরকারি রিক্রুটিং এজেন্সি কর্মী পাঠাবে বলে সিদ্ধান্ত হয়। তবে এ বিষয়ে উভয় দেশের সরকারের কড়া নজরদারি থাকবে।
কর্মকর্তারা বলছেন, সম্পূর্ণ অনলাইন পদ্ধতিতে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে মালয়েশিয়া। নিয়োগকারীরা চাহিদা দেবে আর তার ভিত্তিতে অনলাইনে নিয়োগ চূড়ান্ত হবে। এখানে কারও তদবিরের কিছু থাকবে না। বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে জিটুজি প্লাস চুক্তি সই হওয়ার পর মালয়েশিয়ার তরফে বলা হয়েছিল যে, বাংলাদেশ থেকে ১৫ লাখ কর্মী নেবে মালয়েশিয়া।
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের শ্রম কাউন্সেলর মো. সায়েদুল ইসলাম বলেন, এখন মুক্ত বাজারের যুগ। কর্মীর চাহিদা অনুযায়ী বাংলাদেশ সরবরাহ দেবে। কোনো সুনির্দিষ্ট সংখ্যা বলা যাবে না। তবে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীর চাহিদা খুব বেশি। কারণ, বাংলাদেশি কর্মীদের কর্মদক্ষতা, কর্মীদের মালয়েশিয়ায় আইন মেনে চলা, কঠোর পরিশ্রমী হওয়ায় মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীরা অনেক বেশি সমাদৃত। ফলে বাংলাদেশের কর্মীদের চাহিদা খুব বেশি।
শুক্রবার ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরে প্রথম ফ্লাইটে ৯৮ জন কর্মী যাওয়ার মাধ্যমে ফের খুলছে বাংলাদেশের শ্রমবাজার।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানমন্ত্রী নুরুল ইসলাম বিএসসির ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ২০০৮ সালের পর মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার এবার ব্যাপকভাবে খুলছে। এর মধ্য দিয়ে মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রফতানির দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান হতে যাচ্ছে।
কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব বেগম শামসুন্নাহার এবং জনশক্তি, কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো (বিএমইটি) মহাপরিচালক সেলিম রেজা হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে উপস্থিত থেকে প্রথম ফ্লাইটের কর্মীদেও আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় জানাবেন।
তারা জানান, ২০০৮ সালের পর বাংলাদেশ থেকে বেশি সংখ্যায় কর্মী নেয়া বন্ধ করে মালয়েশিয়া। তারপর ২০১২ সালে দু’দেশের সরকার জিটুজি চুক্তি করে সরকারি পর্যায়ে কর্মী পাঠানোর উদ্যোগ নেয়। ওই সময়ে কর্মী পাঠানোর ক্ষেত্রে ব্যয় কমলেও কর্মী পাঠানোর সংখ্যা খুবই কম হয়। জিটুজি পদ্ধতিতে সবমিলিয়ে ১০ হাজারের কম কর্মী মালয়েশিয়ায় পাঠানো সম্ভব হয়।
২০১৬ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া জিটুজি প্লাস চুক্তি সই করে। এ চুক্তির আওতায় বেসরকারি রিক্রুটিং এজেন্সি কর্মী পাঠাবে বলে সিদ্ধান্ত হয়। তবে এ বিষয়ে উভয় দেশের সরকারের কড়া নজরদারি থাকবে।
কর্মকর্তারা বলছেন, সম্পূর্ণ অনলাইন পদ্ধতিতে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে মালয়েশিয়া। নিয়োগকারীরা চাহিদা দেবে আর তার ভিত্তিতে অনলাইনে নিয়োগ চূড়ান্ত হবে। এখানে কারও তদবিরের কিছু থাকবে না। বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে জিটুজি প্লাস চুক্তি সই হওয়ার পর মালয়েশিয়ার তরফে বলা হয়েছিল যে, বাংলাদেশ থেকে ১৫ লাখ কর্মী নেবে মালয়েশিয়া।
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের শ্রম কাউন্সেলর মো. সায়েদুল ইসলাম বলেন, এখন মুক্ত বাজারের যুগ। কর্মীর চাহিদা অনুযায়ী বাংলাদেশ সরবরাহ দেবে। কোনো সুনির্দিষ্ট সংখ্যা বলা যাবে না। তবে মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীর চাহিদা খুব বেশি। কারণ, বাংলাদেশি কর্মীদের কর্মদক্ষতা, কর্মীদের মালয়েশিয়ায় আইন মেনে চলা, কঠোর পরিশ্রমী হওয়ায় মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি কর্মীরা অনেক বেশি সমাদৃত। ফলে বাংলাদেশের কর্মীদের চাহিদা খুব বেশি।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়