কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: দিনের
পর দিন বাচ্চার মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাচ্ছে? সমস্যা কোথায় তা বুঝে উঠতে
পারছেন না। এমনটা হওয়ার একটি সাধারণ কারণ হতে পারে ওর পেটে ব্যথা। বিশেষত
চার থেকে আট বছরের শিশুরা সচরাচর পেটে ব্যাথার কথা বলে থাকে। নানা কারণে
পেট ব্যথা হতে পারে।
চিকিৎসকের মতে, সামান্য কারণেও শিশুর পেটে ব্যথা হতে পারে কিন্তু মাঝে মাঝে এই সাধারণ পেটে ব্যাথাই বিশেষ অসুখের লক্ষণ হতে পারে। সাধারণত শিশুর পেটে গ্যাস, খাওয়ার ভুল পদ্ধতি, বদহজম, কোষ্ঠকাঠিন্য, খাদ্যে বিষক্রিয়া, পাকস্থলীর সংক্রমণ ইত্যাদি কারণে পেট ব্যাথা হতে পারে।
কারণ যাই হোক, প্রথমেই চিকিৎসকের কাছে না গিয়ে বাড়িতেই বরং প্রাকৃতিক উপায়ে প্রতিকারের চেষ্টা করুন। ভাবছেন, শিশুর স্বাস্থ্য নিয়ে হেলাফেলা? না, মোটেও তা নয়। বিশেষজ্ঞরাই শিশুদের কথা চিন্তা করে সহজলভ্য কয়েকটি প্রাকৃতিক প্রতিকার দিয়েছেন। দ্বিধা ছাড়াই শিশুর সুস্থতায় এই পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করতে পারেন।
শিশুকে ক্যামোমাইল চা পান করালে পরিপাক নালীর উপরাংশের পেশীতে আরাম পাবে। এটি পেটের খিচুনি এবং সংকোচনের উপশম করে। এছাড়া পুদিনা বা পিপারমেন্ট শিশুর পেটের ব্যাথা দূর করতে খুবই কার্যকরী। পুদিনা পিত্তরসের প্রবাহ উন্নত এবং খাবার হজমে সাহায্য করতে খুবই উপকারি।
চায়ে পুদিনা পাতা ছেড়ে শিশুকে পান করান, পেটে ব্যাথা কমে যেতে পারে। এছাড়া দ্রুত ব্যথা কমিয়ে আরাম দিতে আদা চা দিন। আদাতে “জিঞ্জেরল” নামক শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে যা ফ্রি র্যাডিকেল বৃদ্ধি ও এর দ্বারা সৃষ্ট ক্ষতি সারতে সাহায্য করে। আদায় বিদ্যমান প্রদাহ দূরকারী বৈশিষ্ট্য পাচক রসের উৎপাদন বাড়ায় এবং পাকস্থলীর অ্যাসিড নিবারিত করে। এছাড়াও পেটের অস্বস্তি ও বমিবমি ভাব কমায় আদা।
পেট ব্যথা থাকা অবস্থায় যদি শিশুর খিদে পায়, তবে তাকে অল্প পরিমাণে সহজপাচ্য খাবার খেতে দিন। একটু একটু করে ওটমিল, ভাত, দই, টোস্ট দিতে পারেন। সহজপাচ্য খাবার শিশুর গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনাল ট্র্যাক্টকে স্বাভাবিক কার্যক্ষমতায় ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করবে।
পেট ব্যথায় মাঝে মাঝে আপনি গরম শেক দিয়ে দেখতে পারেন। পেটের ওপর সহনীয় গরম পানির ব্যাগ রাখুন। তাপ ত্বকের উপরিতলে রক্তের সংবহন বাড়িয়ে দিয়ে ব্যথা কমায়।
বদহজমের সেরা প্রতিকার হল দই। প্রতিদিন বাচ্চাকে এক বাটি দই খেতে দিন। দইয়ে বিদ্যমান ব্যাকটেরিয়া শিশুর হজম প্রক্রিয়ায় সাহায্য করবে।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, শারীরিক সক্রিয়তা পেটে ব্যথার সমস্যা দূর করে কারণ এতে গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টিনাল ট্র্যাক্ট সচলতায় সাহায্য করে। ব্যথা নিয়ে টানা বিছানায় শুয়ে থাকলে বাচ্চার কোষ্ঠকাঠিন্যে হতে পারে। তাই শিশুকে নিয়মিত বাইরে গিয়ে খেলাধুলা করতে উৎসাহিত করুন।
চিকিৎসকের মতে, সামান্য কারণেও শিশুর পেটে ব্যথা হতে পারে কিন্তু মাঝে মাঝে এই সাধারণ পেটে ব্যাথাই বিশেষ অসুখের লক্ষণ হতে পারে। সাধারণত শিশুর পেটে গ্যাস, খাওয়ার ভুল পদ্ধতি, বদহজম, কোষ্ঠকাঠিন্য, খাদ্যে বিষক্রিয়া, পাকস্থলীর সংক্রমণ ইত্যাদি কারণে পেট ব্যাথা হতে পারে।
কারণ যাই হোক, প্রথমেই চিকিৎসকের কাছে না গিয়ে বাড়িতেই বরং প্রাকৃতিক উপায়ে প্রতিকারের চেষ্টা করুন। ভাবছেন, শিশুর স্বাস্থ্য নিয়ে হেলাফেলা? না, মোটেও তা নয়। বিশেষজ্ঞরাই শিশুদের কথা চিন্তা করে সহজলভ্য কয়েকটি প্রাকৃতিক প্রতিকার দিয়েছেন। দ্বিধা ছাড়াই শিশুর সুস্থতায় এই পদ্ধতিগুলো অবলম্বন করতে পারেন।
শিশুকে ক্যামোমাইল চা পান করালে পরিপাক নালীর উপরাংশের পেশীতে আরাম পাবে। এটি পেটের খিচুনি এবং সংকোচনের উপশম করে। এছাড়া পুদিনা বা পিপারমেন্ট শিশুর পেটের ব্যাথা দূর করতে খুবই কার্যকরী। পুদিনা পিত্তরসের প্রবাহ উন্নত এবং খাবার হজমে সাহায্য করতে খুবই উপকারি।
চায়ে পুদিনা পাতা ছেড়ে শিশুকে পান করান, পেটে ব্যাথা কমে যেতে পারে। এছাড়া দ্রুত ব্যথা কমিয়ে আরাম দিতে আদা চা দিন। আদাতে “জিঞ্জেরল” নামক শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট রয়েছে যা ফ্রি র্যাডিকেল বৃদ্ধি ও এর দ্বারা সৃষ্ট ক্ষতি সারতে সাহায্য করে। আদায় বিদ্যমান প্রদাহ দূরকারী বৈশিষ্ট্য পাচক রসের উৎপাদন বাড়ায় এবং পাকস্থলীর অ্যাসিড নিবারিত করে। এছাড়াও পেটের অস্বস্তি ও বমিবমি ভাব কমায় আদা।
পেট ব্যথা থাকা অবস্থায় যদি শিশুর খিদে পায়, তবে তাকে অল্প পরিমাণে সহজপাচ্য খাবার খেতে দিন। একটু একটু করে ওটমিল, ভাত, দই, টোস্ট দিতে পারেন। সহজপাচ্য খাবার শিশুর গ্যাস্ট্রোইনটেস্টিনাল ট্র্যাক্টকে স্বাভাবিক কার্যক্ষমতায় ফিরিয়ে আনতে সাহায্য করবে।
পেট ব্যথায় মাঝে মাঝে আপনি গরম শেক দিয়ে দেখতে পারেন। পেটের ওপর সহনীয় গরম পানির ব্যাগ রাখুন। তাপ ত্বকের উপরিতলে রক্তের সংবহন বাড়িয়ে দিয়ে ব্যথা কমায়।
বদহজমের সেরা প্রতিকার হল দই। প্রতিদিন বাচ্চাকে এক বাটি দই খেতে দিন। দইয়ে বিদ্যমান ব্যাকটেরিয়া শিশুর হজম প্রক্রিয়ায় সাহায্য করবে।
বিশেষজ্ঞরা বলেন, শারীরিক সক্রিয়তা পেটে ব্যথার সমস্যা দূর করে কারণ এতে গ্যাস্ট্রোইন্টেস্টিনাল ট্র্যাক্ট সচলতায় সাহায্য করে। ব্যথা নিয়ে টানা বিছানায় শুয়ে থাকলে বাচ্চার কোষ্ঠকাঠিন্যে হতে পারে। তাই শিশুকে নিয়মিত বাইরে গিয়ে খেলাধুলা করতে উৎসাহিত করুন।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়