কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানে নারীদের ৩৩ শতাংশ আসন সংরক্ষণের সরকারি
সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে আন্দোলনে অচল হয়ে পড়েছে উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্য
নাগাল্যান্ড। ইতিমধ্যে আন্দোলন ও বিক্ষোভে তিনজনের প্রাণহানি হয়েছে।
১০ ফেব্রুয়ারি থেকে ডাকা নাগাল্যান্ড ট্রাইবাল অ্যাকশন কমিটি (এনটিএসি) এবং জয়েন্ট কোঅর্ডিনেশন কমিটি (জেসিসি) নামে দুটি সংগঠনের লাগাতার ধর্মঘট এখনো চলছে।
রাজ্যের ১২টি নগর এলাকার স্থানীয় পরিষদের নির্বাচনে নারীদের জন্য ৩৩ শতাংশ সংরক্ষণ ঘোষিত হওয়ায় ক্ষিপ্ত স্থানীয় অধিবাসীরা। রাজ্য সরকার নির্বাচন প্রত্যাহার করে নেওয়ার পাশাপাশি নারীদের জন্য সংরক্ষণের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারে কথা ঘোষণা করলেও বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকারের প্রধান টিআর জেইলিংয়ের ইস্তফার দাবিতে আন্দোলন চলছে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত জেইলিংকে ইস্তফার সময় বেঁধে দিয়েছিলেন আন্দোলনকারীরা। কিন্তু জেইলিং সাংবাদিকদের জানিয়ে দেন, তিনি ইস্তফা দেবেন না। এরপর থেকেই শুরু হয় ধর্মঘট।
ধর্মঘটের ফলে সাধারণ জনজীবন বিপর্যস্ত। রাস্তাঘাটে গাড়ি নেই বললেই চলে।
নাগাল্যান্ড ১৯৬৩ সালে ভারতের অঙ্গরাজ্য হিসেবে আত্মপ্রকাশের পর এখন পর্যন্ত কোনো নারী বিধানসভার সদস্য নির্বাচিত হননি। নিজেদের প্রথাগত আইনের বাইরে বেরিয়ে রোনো এম সাইজা অবশ্য ১৯৭৭ সালে জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন। এখন ভারতের প্রতিটি স্থানীয় সরকার প্রশাসনের নির্বাচনে অন্তত ৩৩ শতাংশ আসন নারীদের জন্য সংরক্ষণ বাধ্যতামূলক। আর এই আইন কার্যকর করতে গিয়েই গোলমালের সূত্রপাত।
১০ ফেব্রুয়ারি থেকে ডাকা নাগাল্যান্ড ট্রাইবাল অ্যাকশন কমিটি (এনটিএসি) এবং জয়েন্ট কোঅর্ডিনেশন কমিটি (জেসিসি) নামে দুটি সংগঠনের লাগাতার ধর্মঘট এখনো চলছে।
রাজ্যের ১২টি নগর এলাকার স্থানীয় পরিষদের নির্বাচনে নারীদের জন্য ৩৩ শতাংশ সংরক্ষণ ঘোষিত হওয়ায় ক্ষিপ্ত স্থানীয় অধিবাসীরা। রাজ্য সরকার নির্বাচন প্রত্যাহার করে নেওয়ার পাশাপাশি নারীদের জন্য সংরক্ষণের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারে কথা ঘোষণা করলেও বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ সরকারের প্রধান টিআর জেইলিংয়ের ইস্তফার দাবিতে আন্দোলন চলছে।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত জেইলিংকে ইস্তফার সময় বেঁধে দিয়েছিলেন আন্দোলনকারীরা। কিন্তু জেইলিং সাংবাদিকদের জানিয়ে দেন, তিনি ইস্তফা দেবেন না। এরপর থেকেই শুরু হয় ধর্মঘট।
ধর্মঘটের ফলে সাধারণ জনজীবন বিপর্যস্ত। রাস্তাঘাটে গাড়ি নেই বললেই চলে।
নাগাল্যান্ড ১৯৬৩ সালে ভারতের অঙ্গরাজ্য হিসেবে আত্মপ্রকাশের পর এখন পর্যন্ত কোনো নারী বিধানসভার সদস্য নির্বাচিত হননি। নিজেদের প্রথাগত আইনের বাইরে বেরিয়ে রোনো এম সাইজা অবশ্য ১৯৭৭ সালে জাতীয় সংসদের সদস্য নির্বাচিত হন। এখন ভারতের প্রতিটি স্থানীয় সরকার প্রশাসনের নির্বাচনে অন্তত ৩৩ শতাংশ আসন নারীদের জন্য সংরক্ষণ বাধ্যতামূলক। আর এই আইন কার্যকর করতে গিয়েই গোলমালের সূত্রপাত।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়