কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
চলতি ফেব্রুয়ারির প্রথম ভাগেই বিদায় নেবে বর্তমান নির্বাচন কমিশন। নতুন
নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড় চলছে, যাদের অধীনে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন
হবে।
কাজী রকিব নেতৃত্বাধীন কমিশন দশম সংসদ নির্বাচন করেছিল। ওই নির্বাচনে বর্জনকারী বিএনপি এই ইসিকে ‘সরকারের আজ্ঞাবহ’ বলে দাবি করে আসছিল।
রোববার সংসদ ভবনে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাতে যান সাংবিধানিক এই সংস্থায় গত পাঁচ বছর ধরে দায়িত্ব পালন করে আসা পাঁচজন।
'সৌজন্য সাক্ষাতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, আমরা যে শপথ নিয়েছিলাম, আমরা সে শপথ রক্ষায় নিরপেক্ষভাবে কাজ করেছি'।
সিইসি কাজী রকিবউদ্দীন আহমেদের সঙ্গে ছিলেন নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আব্দুল মোবারক, আবু হাফিজ, জাবেদ আলী ও মো. শাহনেওয়াজ। তাদের সঙ্গে গিয়েছিলেন ইসি সচিব মোহাম্মদ আবদুল্লাহও।
বিদায়ী সিইসি রকিবউদ্দীন প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, নির্বাচন বর্জনকারী দলগুলোর তীব্র সহিংসতার সত্ত্বেও তারা ‘দৃঢ়তার সঙ্গে’ দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন করেন।
সংসদ নির্বাচন বর্জন করলেও কাজী রকিব কমিশনের পরিচালনায় স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোতে অংশ নিয়েছিল বিএনপি।
ওই ভোটগুলোর কথা উল্লেখ করে কাজী রকিব বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, ওই নির্বাচনগুলোতে জয়লাভের পর বিএনপি তাদের ধন্যবাদও জানিয়েছিল।
স্থানীয় সরকারের অনেক নির্বাচনে বিএনপি প্রার্থীরা জয়ী হলেও ইসির বিষয়ে তাদের অবস্থান বদলায়নি। বিদায়ী ইসির কাজে দৃঢ়তার অভাব দেখার কথা রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের আলোচনায়ও এসেছে।
৪৫ মিনিটের এই বৈঠকের পর নির্বাচন কমিশনার আবু হাফিজ বলেন, বিদায়ের আগে এটা ছিল একটা সৌজন্য সাক্ষাৎ।
'প্রধানমন্ত্রী আমাদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন; নির্বাচনী কাজে সহায়তার জন্য আমরাও তাকে ধন্যবাদ জানিয়েছি।'
সাহসের সঙ্গে কাজ করায় প্রধানমন্ত্রীও বিদায়ী নির্বাচন কমিশনের সদস্যদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন বলে প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের জানান।
কাজী রকিব নেতৃত্বাধীন কমিশন দশম সংসদ নির্বাচন করেছিল। ওই নির্বাচনে বর্জনকারী বিএনপি এই ইসিকে ‘সরকারের আজ্ঞাবহ’ বলে দাবি করে আসছিল।
রোববার সংসদ ভবনে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাতে যান সাংবিধানিক এই সংস্থায় গত পাঁচ বছর ধরে দায়িত্ব পালন করে আসা পাঁচজন।
'সৌজন্য সাক্ষাতে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, আমরা যে শপথ নিয়েছিলাম, আমরা সে শপথ রক্ষায় নিরপেক্ষভাবে কাজ করেছি'।
সিইসি কাজী রকিবউদ্দীন আহমেদের সঙ্গে ছিলেন নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আব্দুল মোবারক, আবু হাফিজ, জাবেদ আলী ও মো. শাহনেওয়াজ। তাদের সঙ্গে গিয়েছিলেন ইসি সচিব মোহাম্মদ আবদুল্লাহও।
বিদায়ী সিইসি রকিবউদ্দীন প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, নির্বাচন বর্জনকারী দলগুলোর তীব্র সহিংসতার সত্ত্বেও তারা ‘দৃঢ়তার সঙ্গে’ দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন করেন।
সংসদ নির্বাচন বর্জন করলেও কাজী রকিব কমিশনের পরিচালনায় স্থানীয় সরকার নির্বাচনগুলোতে অংশ নিয়েছিল বিএনপি।
ওই ভোটগুলোর কথা উল্লেখ করে কাজী রকিব বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীকে বলেন, ওই নির্বাচনগুলোতে জয়লাভের পর বিএনপি তাদের ধন্যবাদও জানিয়েছিল।
স্থানীয় সরকারের অনেক নির্বাচনে বিএনপি প্রার্থীরা জয়ী হলেও ইসির বিষয়ে তাদের অবস্থান বদলায়নি। বিদায়ী ইসির কাজে দৃঢ়তার অভাব দেখার কথা রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের আলোচনায়ও এসেছে।
৪৫ মিনিটের এই বৈঠকের পর নির্বাচন কমিশনার আবু হাফিজ বলেন, বিদায়ের আগে এটা ছিল একটা সৌজন্য সাক্ষাৎ।
'প্রধানমন্ত্রী আমাদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন; নির্বাচনী কাজে সহায়তার জন্য আমরাও তাকে ধন্যবাদ জানিয়েছি।'
সাহসের সঙ্গে কাজ করায় প্রধানমন্ত্রীও বিদায়ী নির্বাচন কমিশনের সদস্যদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন বলে প্রেস সচিব ইহসানুল করিম সাংবাদিকদের জানান।
সূত্র: বিডিলাইভ ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়