কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
বিশ্বের তৃতীয় ধনী ব্যক্তি ওয়ারেন এডওয়ার্ড বাফেট। তিনি বার্কশায়ার
হ্যাথাওয়ে কোম্পানির প্রধান নির্বাহী। বিশ শতকের সবচেয়ে সফল বিনিয়োগকারী
হিসেবে যাকে বিবেচনা করা হয়ে থাকে।
জনহিতৈষী ব্যক্তি হিসেবে তার খ্যাতি থাকা সত্ত্বেও বাফেট অত্যন্ত মিতব্যয়ী। মানুষের উপকারে তিনি প্রচুর অর্থ ব্যয় করেছেন। এমনকি জীবনের উপার্জিত অর্থের ৯৯ ভাগই জনকল্যাণে দান করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন।
এখন তিনি বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ধনী। কিন্তু তা খুব সহজে অর্জিত হয়নি। পরিশ্রম আর অধ্যবসায়ে তিলে তিলে গড়েছেন অর্থের পাহাড়। সেখানেও রেখেছেন কঠোর শৃঙ্খলার দৃষ্টান্ত। জেনে নেয়া যাক কিভাবে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ধনী ব্যক্তি হলেন ওয়ারেন বাফেট।
অর্থের খোঁজে ছুটলেও তা নিয়মের ভেতরেই রেখেছিলেন বাফেট। যার ধারাবাহিকতা ধরে রেখেছেন আজও। মাত্র ১৩ বছর বয়স থেকেই বাফেট নিয়মিত আয়কর দিয়ে আসছেন। তিনি যেখানেই আয়ের সম্ভাবনা দেখেছেন, সেখানেই পুঁজি খাটিয়েছেন। জীবনের প্রারম্ভে তিনি বাড়ি বাড়ি ফেরি করে বেড়াতেন। বিক্রি করতেন সোডা আর আঠা!
খাবার দাবারের ক্ষেত্রে অনেক খরচ পছন্দ করেন না বাফেট। সাধারণত ধনী ব্যক্তিরা যে ধরনের খাবার খান, তার চেয়ে কম মূল্যের খাবার খান তিনি। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, সকালের নাস্তায় ম্যাকডোনাল্ডের সর্বনিম্ন ৩ ডলারের খাবার থাকলেও তা বেশি মনে করেন তিনি। ফলে ধনী মানুষটি এর চাইতেও কম মূল্যের অর্থাৎ ২ ডলারের খাবার খেয়ে থাকেন।
প্রচুর কাজের চাপের মাঝেও জ্ঞান অর্জনকে থামিয়ে রাখেননি তিনি। কর্মব্যস্ততার মাঝে যেটুকু সময় অবসর, তার পুরোটা বই পড়েই কাটান তিনি। তিনি গল্প উপন্যাস পড়তে পছন্দ করেন না। তার পছন্দ বাজার ও অর্থনীতি বিষয়ক বই।
সমাজে মজুদদারি খারাপ চোখে দেখা হলেও ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে তা কিন্তু সম্পূর্ণ উল্টো। ওয়ারেন বাফেটের বিপুল ধনসম্পদের মালিক হওয়ার পেছনেও বিষয়টির অবদান অনেক। বাজার সম্পর্কে তার পর্যাপ্ত জ্ঞান থাকায় তিনি জানেন, কখন কোন পণ্যটি মজুদ করে রাখলে ভবিষ্যতে লাভ হবে।
অনেক লোকসানি প্রতিষ্ঠানকে ব্যবসা সফল করে গড়ে তুলেছেন বাফেট। লোকসানি প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিকের যখন খুব খারাপ অবস্থা, তখন এগিয়ে এসেছেন তিনি। পানির দামে সেসব প্রতিষ্ঠানগুলো কিনে প্রতিষ্ঠিত করেছেন লাভজনক হিসেবে। ফলে তার অর্থের পরিমাণও বেড়েছে দ্রুত।
অবশ্য ব্যবসায় বিনিয়োগের ক্ষেত্রে দুটো বিষয় তিনি কঠোরভাবে মেনে চলেন। বাফেট নিজেই বলেন, 'প্রথমত অনেক বড় ঝুঁকি হচ্ছে জেনেও বেশি লাভের আশায় বিনিয়োগ করা বোকামির লক্ষণ। এতে অর্থ হারানোর ভয় রয়েছে। আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে, নীরব ব্যবসায় অর্থ বিনিয়োগ করা। ভবিষ্যতে যা আপনাকে কোটিপতি করে তুলবে।'
যে ব্যবসাতেই ওয়ারেন বাফেট হাত দিয়েছেন, তার সুদূর প্রসারী চিন্তা নিয়েই এগিয়েছেন। তিনি বুঝতে পারতেন, কোন ব্যবসা এখন লোকসান দিলেও ভবিষ্যতে লাভের মুখ দেখাবে। তার আরেকটি ভাল গুণ হল, অস্বস্তি কিংবা দ্বিমুখী মনোভাব নিয়ে কোনো কাজে হাত দিতেন না তিনি।
জনহিতৈষী ব্যক্তি হিসেবে তার খ্যাতি থাকা সত্ত্বেও বাফেট অত্যন্ত মিতব্যয়ী। মানুষের উপকারে তিনি প্রচুর অর্থ ব্যয় করেছেন। এমনকি জীবনের উপার্জিত অর্থের ৯৯ ভাগই জনকল্যাণে দান করবেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন।
এখন তিনি বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ধনী। কিন্তু তা খুব সহজে অর্জিত হয়নি। পরিশ্রম আর অধ্যবসায়ে তিলে তিলে গড়েছেন অর্থের পাহাড়। সেখানেও রেখেছেন কঠোর শৃঙ্খলার দৃষ্টান্ত। জেনে নেয়া যাক কিভাবে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ধনী ব্যক্তি হলেন ওয়ারেন বাফেট।
অর্থের খোঁজে ছুটলেও তা নিয়মের ভেতরেই রেখেছিলেন বাফেট। যার ধারাবাহিকতা ধরে রেখেছেন আজও। মাত্র ১৩ বছর বয়স থেকেই বাফেট নিয়মিত আয়কর দিয়ে আসছেন। তিনি যেখানেই আয়ের সম্ভাবনা দেখেছেন, সেখানেই পুঁজি খাটিয়েছেন। জীবনের প্রারম্ভে তিনি বাড়ি বাড়ি ফেরি করে বেড়াতেন। বিক্রি করতেন সোডা আর আঠা!
খাবার দাবারের ক্ষেত্রে অনেক খরচ পছন্দ করেন না বাফেট। সাধারণত ধনী ব্যক্তিরা যে ধরনের খাবার খান, তার চেয়ে কম মূল্যের খাবার খান তিনি। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, সকালের নাস্তায় ম্যাকডোনাল্ডের সর্বনিম্ন ৩ ডলারের খাবার থাকলেও তা বেশি মনে করেন তিনি। ফলে ধনী মানুষটি এর চাইতেও কম মূল্যের অর্থাৎ ২ ডলারের খাবার খেয়ে থাকেন।
প্রচুর কাজের চাপের মাঝেও জ্ঞান অর্জনকে থামিয়ে রাখেননি তিনি। কর্মব্যস্ততার মাঝে যেটুকু সময় অবসর, তার পুরোটা বই পড়েই কাটান তিনি। তিনি গল্প উপন্যাস পড়তে পছন্দ করেন না। তার পছন্দ বাজার ও অর্থনীতি বিষয়ক বই।
সমাজে মজুদদারি খারাপ চোখে দেখা হলেও ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে তা কিন্তু সম্পূর্ণ উল্টো। ওয়ারেন বাফেটের বিপুল ধনসম্পদের মালিক হওয়ার পেছনেও বিষয়টির অবদান অনেক। বাজার সম্পর্কে তার পর্যাপ্ত জ্ঞান থাকায় তিনি জানেন, কখন কোন পণ্যটি মজুদ করে রাখলে ভবিষ্যতে লাভ হবে।
অনেক লোকসানি প্রতিষ্ঠানকে ব্যবসা সফল করে গড়ে তুলেছেন বাফেট। লোকসানি প্রতিষ্ঠানগুলোর মালিকের যখন খুব খারাপ অবস্থা, তখন এগিয়ে এসেছেন তিনি। পানির দামে সেসব প্রতিষ্ঠানগুলো কিনে প্রতিষ্ঠিত করেছেন লাভজনক হিসেবে। ফলে তার অর্থের পরিমাণও বেড়েছে দ্রুত।
অবশ্য ব্যবসায় বিনিয়োগের ক্ষেত্রে দুটো বিষয় তিনি কঠোরভাবে মেনে চলেন। বাফেট নিজেই বলেন, 'প্রথমত অনেক বড় ঝুঁকি হচ্ছে জেনেও বেশি লাভের আশায় বিনিয়োগ করা বোকামির লক্ষণ। এতে অর্থ হারানোর ভয় রয়েছে। আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে, নীরব ব্যবসায় অর্থ বিনিয়োগ করা। ভবিষ্যতে যা আপনাকে কোটিপতি করে তুলবে।'
যে ব্যবসাতেই ওয়ারেন বাফেট হাত দিয়েছেন, তার সুদূর প্রসারী চিন্তা নিয়েই এগিয়েছেন। তিনি বুঝতে পারতেন, কোন ব্যবসা এখন লোকসান দিলেও ভবিষ্যতে লাভের মুখ দেখাবে। তার আরেকটি ভাল গুণ হল, অস্বস্তি কিংবা দ্বিমুখী মনোভাব নিয়ে কোনো কাজে হাত দিতেন না তিনি।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়