কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
'বন্দীদের জন্য ফোনে কথা বলার সুযোগ, ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে বিচার ও
কাজের বিনিময়ে পারিশ্রমিক; শিগগিরই এ তিন প্রকল্প চালু হচ্ছে। স্বরাষ্ট্র
মন্ত্রণালয় ও আইন মন্ত্রণালয়ে অনুমোদন পেলেই প্রকল্প তিনটি চালু হবে।'
'কারা সপ্তাহ ২০১৭' উদযাপন উপলক্ষে বৃহস্পতিবার দুপুরে কারা অধিদপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন কারা মহাপরিদর্শক (আইজি প্রিজন) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ ইফতেখার উদ্দীন।
কারা মহাপরিদর্শক বলেন, 'জঙ্গি ছাড়া কারাগারে বন্দীরা ফোনে কথা বলার সুযোগ পাবেন। গত বছরের ১০ এপ্রিল কেরানীগঞ্জে নতুন কেন্দ্রীয় কারাগার উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী বন্দীদের জন্য এই প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। নিরাপত্তা নিশ্চিত করে খুব শিগগিরই এর প্রক্রিয়া শুরু হবে।'
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'জঙ্গিরা বা উগ্রবাদে জড়িত কেউ ফোনে কথা বলার সুযোগ পাবেন না। 'লো রিস্ক' এর বন্দিরা এই সুযোগ পাবেন। এর জন্য বুথ নির্মাণ করা হবে। বাবা-মা কিংবা স্ত্রী-সন্তানের শুধুমাত্র দুটি রেজিস্টার্ড নম্বরে কথা বলার সুযোগ দেয়া হবে। এজন্য জেলের গোয়েন্দা শাখার কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে কথা বলতে হবে।' টাঙ্গাইল জেলা কারাগারে এই সংক্রান্ত পাইলট প্রকল্প শুরু হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
আটক জঙ্গিদের বিষয়ে তিনি বলেন, 'বিভিন্ন মামলায় কারাগারে বন্দী জঙ্গিদের বিচার প্রক্রিয়ার কারণে প্রায়ই আদালতে যাওয়া-আসা করতে হয়। ত্রিশালে জঙ্গি ছিনতাই ও হামলার ঘটনার পর জঙ্গিদের আদালতে হাজির করানোর বিষয়টি উদ্বেগজনক হয়ে দাঁড়িয়েছে। সে কারণে আইন মন্ত্রণালয় কারাগারেই ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বিচার প্রক্রিয়ার কথা ভাবছেন। প্রক্রিয়া শেষে অনুমোদন দিলেই তা চালু হবে।'
প্রাথমিকভাবে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার, কেরাণীগঞ্জ ও কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে অবস্থানরত জঙ্গি, শীর্ষ সন্ত্রাসী ও দুর্ধর্ষ প্রকৃতির বন্দীদের বিচার কার্যক্রমে এ প্রক্রিয়া চালুর ব্যবস্থা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
'কারা সপ্তাহ ২০১৭' উদযাপন উপলক্ষে বৃহস্পতিবার দুপুরে কারা অধিদপ্তরে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন কারা মহাপরিদর্শক (আইজি প্রিজন) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সৈয়দ ইফতেখার উদ্দীন।
কারা মহাপরিদর্শক বলেন, 'জঙ্গি ছাড়া কারাগারে বন্দীরা ফোনে কথা বলার সুযোগ পাবেন। গত বছরের ১০ এপ্রিল কেরানীগঞ্জে নতুন কেন্দ্রীয় কারাগার উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী বন্দীদের জন্য এই প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। নিরাপত্তা নিশ্চিত করে খুব শিগগিরই এর প্রক্রিয়া শুরু হবে।'
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'জঙ্গিরা বা উগ্রবাদে জড়িত কেউ ফোনে কথা বলার সুযোগ পাবেন না। 'লো রিস্ক' এর বন্দিরা এই সুযোগ পাবেন। এর জন্য বুথ নির্মাণ করা হবে। বাবা-মা কিংবা স্ত্রী-সন্তানের শুধুমাত্র দুটি রেজিস্টার্ড নম্বরে কথা বলার সুযোগ দেয়া হবে। এজন্য জেলের গোয়েন্দা শাখার কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে কথা বলতে হবে।' টাঙ্গাইল জেলা কারাগারে এই সংক্রান্ত পাইলট প্রকল্প শুরু হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
আটক জঙ্গিদের বিষয়ে তিনি বলেন, 'বিভিন্ন মামলায় কারাগারে বন্দী জঙ্গিদের বিচার প্রক্রিয়ার কারণে প্রায়ই আদালতে যাওয়া-আসা করতে হয়। ত্রিশালে জঙ্গি ছিনতাই ও হামলার ঘটনার পর জঙ্গিদের আদালতে হাজির করানোর বিষয়টি উদ্বেগজনক হয়ে দাঁড়িয়েছে। সে কারণে আইন মন্ত্রণালয় কারাগারেই ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বিচার প্রক্রিয়ার কথা ভাবছেন। প্রক্রিয়া শেষে অনুমোদন দিলেই তা চালু হবে।'
প্রাথমিকভাবে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার, কেরাণীগঞ্জ ও কাশিমপুর হাইসিকিউরিটি কেন্দ্রীয় কারাগারে অবস্থানরত জঙ্গি, শীর্ষ সন্ত্রাসী ও দুর্ধর্ষ প্রকৃতির বন্দীদের বিচার কার্যক্রমে এ প্রক্রিয়া চালুর ব্যবস্থা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
সূত্র: বিডিলাইভ ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়