কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
অনাকাঙ্ক্ষিত আওয়াজ, শিশুর কান্না, অস্বস্তিকর বিছানা ইত্যাদি কারণে রাতে
ঘুম ভেঙে যেতে পারে। ঘুম ঠিকমতো না হলে শারীরিক ও মানসিক বিভিন্ন সমস্যা
হতে পারে।
এ ক্ষেত্রে এমন কোনো উপায় নেই যে, যার মাধ্যমে আপনি ঘুম ভাঙার পর মুহূর্তেই শরীরকে আবার ঘুমের দিকে নিয়ে যেতে পারবেন। তবে এর থেকে উত্তরণের কিছু সমাধান জেনে নিন....
এ ব্যাপারে পরামর্শ দিয়েছেন ঘুম বিশেষজ্ঞ এবং দ্য পাওয়ার অব হোয়েন-এর লেখক ডা. মাইকেল ব্লুস।
শান্ত হোন এবং ঘড়ির দিকে তাকাবেন না
ডা. মাইকেল বলেন, অনেক মানুষের অযৌক্তিক ভয় কাজ করে পর্যাপ্ত ঘুম না হলে। অনেকেই মধ্যরাতে ঘুম থেকে জেগে উঠলে পুনরায় ঘুমাতে না পারলে প্রথমেই ঘড়ি দেখে। এবং মনে মনে হিসাব করে কত ঘণ্টা বাকি আছে ঘুম থেকে ওঠার জন্য, তারা যে সময় অ্যালার্ম দিয়েছিল তার থেকে।
মাইকেল এ ব্যাপারে একটি পরামর্শ দিয়েছেন, সবচেয়ে ভালো হয় যদি আপনি শান্ত হয়ে শুয়ে থাকুন। যদি আপনি অস্থির ও চিন্তিত হয়ে পড়েন তবে এটা অসম্ভব খুব সহজে আবার ঘুম আসা। তাই মনকে শান্ত রেখে ঘুমের কামনা করতে পারেন।
খুব বেশি প্রয়োজন না হলে বাথরুমে যাবেন না
ডা. মাইকেলের মতে, হঠাৎ ঘুম ভেঙে গেলে শোয়া থেকে বিছানায় উঠে বসে আপনাকে হৃদস্পন্দন বাড়াতে হবে।
কেন এমনটা প্রয়োজনীয়? ডা. মাইকেল বলেন, অবচেতন অবস্থায় বা ঘুমের মাঝে হৃদক্রিয়ার একটি সাধারণ আনুপাতিক হার আছে। এই হৃদস্পন্দনের হার প্রত্যেকের ক্ষেত্রে ভিন্ন। সাধারণত প্রতি সেকেন্ডে ৬০ বার হৃদস্পন্দন হয়।
ঘুম থেকে জাগার পরপরই বিছানা ত্যাগ করা মানে আপনি আপনার হৃদস্পন্দন প্রক্রিয়ায় বাধা দিচ্ছেন এবং জোর করছেন হৃৎপিণ্ডকে অভিকর্ষ বলের বিরুদ্ধে রক্ত চলাচলের প্রক্রিয়া বাড়াতে। যার মানে হৃদস্পন্দন প্রতি সেকেন্ডে ৬০ এর অধিক হয়ে যেতে পারে।
অন্যদিকে ঘুমের উদ্দেশ্যে আবার শুয়ে পড়লে আপনার হৃদস্পন্দন আবার কমে যাবে ঠিকই কিন্তু ব্যাপারটা অল্প সময়ে আর ঠিক হয় না।
এ ক্ষেত্রে এমন কোনো উপায় নেই যে, যার মাধ্যমে আপনি ঘুম ভাঙার পর মুহূর্তেই শরীরকে আবার ঘুমের দিকে নিয়ে যেতে পারবেন। তবে এর থেকে উত্তরণের কিছু সমাধান জেনে নিন....
এ ব্যাপারে পরামর্শ দিয়েছেন ঘুম বিশেষজ্ঞ এবং দ্য পাওয়ার অব হোয়েন-এর লেখক ডা. মাইকেল ব্লুস।
শান্ত হোন এবং ঘড়ির দিকে তাকাবেন না
ডা. মাইকেল বলেন, অনেক মানুষের অযৌক্তিক ভয় কাজ করে পর্যাপ্ত ঘুম না হলে। অনেকেই মধ্যরাতে ঘুম থেকে জেগে উঠলে পুনরায় ঘুমাতে না পারলে প্রথমেই ঘড়ি দেখে। এবং মনে মনে হিসাব করে কত ঘণ্টা বাকি আছে ঘুম থেকে ওঠার জন্য, তারা যে সময় অ্যালার্ম দিয়েছিল তার থেকে।
মাইকেল এ ব্যাপারে একটি পরামর্শ দিয়েছেন, সবচেয়ে ভালো হয় যদি আপনি শান্ত হয়ে শুয়ে থাকুন। যদি আপনি অস্থির ও চিন্তিত হয়ে পড়েন তবে এটা অসম্ভব খুব সহজে আবার ঘুম আসা। তাই মনকে শান্ত রেখে ঘুমের কামনা করতে পারেন।
খুব বেশি প্রয়োজন না হলে বাথরুমে যাবেন না
ডা. মাইকেলের মতে, হঠাৎ ঘুম ভেঙে গেলে শোয়া থেকে বিছানায় উঠে বসে আপনাকে হৃদস্পন্দন বাড়াতে হবে।
কেন এমনটা প্রয়োজনীয়? ডা. মাইকেল বলেন, অবচেতন অবস্থায় বা ঘুমের মাঝে হৃদক্রিয়ার একটি সাধারণ আনুপাতিক হার আছে। এই হৃদস্পন্দনের হার প্রত্যেকের ক্ষেত্রে ভিন্ন। সাধারণত প্রতি সেকেন্ডে ৬০ বার হৃদস্পন্দন হয়।
ঘুম থেকে জাগার পরপরই বিছানা ত্যাগ করা মানে আপনি আপনার হৃদস্পন্দন প্রক্রিয়ায় বাধা দিচ্ছেন এবং জোর করছেন হৃৎপিণ্ডকে অভিকর্ষ বলের বিরুদ্ধে রক্ত চলাচলের প্রক্রিয়া বাড়াতে। যার মানে হৃদস্পন্দন প্রতি সেকেন্ডে ৬০ এর অধিক হয়ে যেতে পারে।
অন্যদিকে ঘুমের উদ্দেশ্যে আবার শুয়ে পড়লে আপনার হৃদস্পন্দন আবার কমে যাবে ঠিকই কিন্তু ব্যাপারটা অল্প সময়ে আর ঠিক হয় না।
খবর বিভাগঃ
ফিচার
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়