কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
ঢাকা বোর্ডের এসএসসির গণিত(আবশ্যিক) বিষয়ের প্রশ্ন ফাঁস হওয়ার খবরে এখনই
পরীক্ষা বাতিল করা হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম
নাহিদ।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে জবাবে তিনি এ কথা জানান।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘প্রশ্ন ফাঁসের ফলে পরীক্ষায় কী প্রভাব পড়েছে, কতটুকু পড়েছে তা বুঝেই পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গত রবিবার ওই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার আগেই হোয়াটসঅ্যাপে পাওয়া প্রশ্নের হুবহু মিল পাওয়ার বিষয়টি নিয়ে একটি প্রতিবেদন একটি অনলাইন সংবাদ পোর্টালে প্রকাশের পর তা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়। আগের রাতে পাওয়া সৃজনশীল প্রশ্নপত্র এবং সকালে পাওয়া এমসিকিউ প্রশ্ন মূল প্রশ্নপত্রের সঙ্গে হুবহু মিলে যায়। পরে প্রশ্ন ফাঁসে জড়িত অভিযোগে পরদিন সোমবার রাতে ছয়জনকে গ্রেপ্তারও করে পুলিশ।
মন্ত্রী বলেন, যুগ যুগ ধরে প্রশ্ন ফাঁস হচ্ছে এর মূল উৎস ছিল বিজি প্রেস। এক সময় বিজি প্রেসের একটি সিন্ডিকেট প্রশ্নফাঁসের সঙ্গে জড়িত ছিল। সে সিন্ডিকেট ভেঙ্গে নতুন সেট সিস্টেম চালু করে নিরাপদে জেলায় জেলায় প্রশ্ন পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।
বর্তমানে কিছু শিক্ষক এমন দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েছেন উল্লেখ করে নাহিদ বলেন, ‘শিক্ষকরা হচ্ছে আমাদের সবচেয়ে বড় আস্থার জায়গা। তাদের মধ্যেও কিছু দুর্নীতিবাজ ঢুকে গেছে। তাদের হাত ধরেই প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটছে।’
যারা প্রশ্ন ফাঁস করছে এবং যে অভিভাবক টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন কিনছে তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার বলেও মনে করেন শিক্ষামন্ত্রী।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে জবাবে তিনি এ কথা জানান।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘প্রশ্ন ফাঁসের ফলে পরীক্ষায় কী প্রভাব পড়েছে, কতটুকু পড়েছে তা বুঝেই পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গত রবিবার ওই পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার আগেই হোয়াটসঅ্যাপে পাওয়া প্রশ্নের হুবহু মিল পাওয়ার বিষয়টি নিয়ে একটি প্রতিবেদন একটি অনলাইন সংবাদ পোর্টালে প্রকাশের পর তা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়। আগের রাতে পাওয়া সৃজনশীল প্রশ্নপত্র এবং সকালে পাওয়া এমসিকিউ প্রশ্ন মূল প্রশ্নপত্রের সঙ্গে হুবহু মিলে যায়। পরে প্রশ্ন ফাঁসে জড়িত অভিযোগে পরদিন সোমবার রাতে ছয়জনকে গ্রেপ্তারও করে পুলিশ।
মন্ত্রী বলেন, যুগ যুগ ধরে প্রশ্ন ফাঁস হচ্ছে এর মূল উৎস ছিল বিজি প্রেস। এক সময় বিজি প্রেসের একটি সিন্ডিকেট প্রশ্নফাঁসের সঙ্গে জড়িত ছিল। সে সিন্ডিকেট ভেঙ্গে নতুন সেট সিস্টেম চালু করে নিরাপদে জেলায় জেলায় প্রশ্ন পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।
বর্তমানে কিছু শিক্ষক এমন দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েছেন উল্লেখ করে নাহিদ বলেন, ‘শিক্ষকরা হচ্ছে আমাদের সবচেয়ে বড় আস্থার জায়গা। তাদের মধ্যেও কিছু দুর্নীতিবাজ ঢুকে গেছে। তাদের হাত ধরেই প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটছে।’
যারা প্রশ্ন ফাঁস করছে এবং যে অভিভাবক টাকার বিনিময়ে প্রশ্ন কিনছে তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নেওয়া দরকার বলেও মনে করেন শিক্ষামন্ত্রী।
খবর বিভাগঃ
শিক্ষাঙ্গন
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়