কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: আঙুর
ফলের শুকনা রূপই হচ্ছে কিশমিশ। যা তৈরি করা হয় সূর্যের তাপ অথবা
মাইক্রোওয়েভ ওভেনের সাহায্যে। তাপের কারণে আঙুরের ফ্রুক্টোজগুলো জমাট বেঁধে
পরিণত হয় কিশমিশে।
কিশমিশ খেতে আমরা প্রত্যেকেই খুব ভালোবাসি। কোনও খাবারের মধ্যে মিশিয়ে হোক আর এমনি এমনি হোক। কিশমিশ আমাদের প্রত্যেকেরই খুব প্রিয়। যেকোনও রান্নায় স্বাদের মাত্রা বাড়ায় কিশমিশ। কিন্তু শুধুমাত্র রান্নার স্বাদ বৃদ্ধিই নয়, আমাদের স্বাস্থ্যের জন্যেও কিশমিশ খুবই উপকারী। জেনে নিন কিশমিশ আমাদের শরীরের কী কী উপকার করে-
১. কিশমিশে প্রচুর পরিমানে ফাইবার থাকে। যা আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। প্রত্যেকদিন নিয়ম করে কিশমিশ খেলে আমাদের হজমশক্তি উন্নত হয়।
২. প্রচুর পরিমানে আয়রন, কপার, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স আছে কিশমিশে। যা আমাদের শরীরের লোহিতরক্তকণিকা তৈরি করতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত কিশমিশ খেলে অ্যানিমিয়া প্রতিরোধ করা সম্ভব। শুধু তাই নয়, প্রত্যেক দিন কিশমিশ খেলে আঘাত বা চোট লাগায় রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়াও প্রতিরোধ সম্ভব।
৩. ভাইরাল ফিভার এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন প্রতিরোধেও সাহায্য করে কিশমিশ।
৪. কোলন ক্যানসার প্রতিরোধ করে কিশমিশ। প্রত্যেকদিনের ডায়েটে কিশমিশ রাখলে, তা ক্যানসার কোষ তৈরি হওয়াও প্রতিরোধ করে।
৫. পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়াম তাকার জন্য কিশমিশ অ্যাসিডিটিও প্রতিরোধ করে। রেসপিরেটরি সিস্টেম সঠিক রাখে।
৬. চোখ ভালো রাখে কিশমিশ।
৭. ক্যাভিটি এবং দাঁতের অন্যান্য বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করে কিশমিশ। মাড়ি সুস্থ রাখে। তার সঙ্গে দাঁত সাদাও করে।
৮. ইনসমনিয়া বা অনিদ্রার সমস্যাও দূর করে কিশমিশ।
৯. হাড় মজবুত করে, কিডনি সুস্থ রাখে, হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, হাইপারটেনশন প্রতিরোধ করে কিশমিশ।
১০. অতিরিক্ত ওজন কমাতেও সাহায্য করে কিশমিশ।
কিশমিশ খেতে আমরা প্রত্যেকেই খুব ভালোবাসি। কোনও খাবারের মধ্যে মিশিয়ে হোক আর এমনি এমনি হোক। কিশমিশ আমাদের প্রত্যেকেরই খুব প্রিয়। যেকোনও রান্নায় স্বাদের মাত্রা বাড়ায় কিশমিশ। কিন্তু শুধুমাত্র রান্নার স্বাদ বৃদ্ধিই নয়, আমাদের স্বাস্থ্যের জন্যেও কিশমিশ খুবই উপকারী। জেনে নিন কিশমিশ আমাদের শরীরের কী কী উপকার করে-
১. কিশমিশে প্রচুর পরিমানে ফাইবার থাকে। যা আমাদের কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। প্রত্যেকদিন নিয়ম করে কিশমিশ খেলে আমাদের হজমশক্তি উন্নত হয়।
২. প্রচুর পরিমানে আয়রন, কপার, ভিটামিন বি কমপ্লেক্স আছে কিশমিশে। যা আমাদের শরীরের লোহিতরক্তকণিকা তৈরি করতে সাহায্য করে। তাই নিয়মিত কিশমিশ খেলে অ্যানিমিয়া প্রতিরোধ করা সম্ভব। শুধু তাই নয়, প্রত্যেক দিন কিশমিশ খেলে আঘাত বা চোট লাগায় রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়াও প্রতিরোধ সম্ভব।
৩. ভাইরাল ফিভার এবং অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন প্রতিরোধেও সাহায্য করে কিশমিশ।
৪. কোলন ক্যানসার প্রতিরোধ করে কিশমিশ। প্রত্যেকদিনের ডায়েটে কিশমিশ রাখলে, তা ক্যানসার কোষ তৈরি হওয়াও প্রতিরোধ করে।
৫. পটাশিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়াম তাকার জন্য কিশমিশ অ্যাসিডিটিও প্রতিরোধ করে। রেসপিরেটরি সিস্টেম সঠিক রাখে।
৬. চোখ ভালো রাখে কিশমিশ।
৭. ক্যাভিটি এবং দাঁতের অন্যান্য বিভিন্ন সমস্যা সমাধান করে কিশমিশ। মাড়ি সুস্থ রাখে। তার সঙ্গে দাঁত সাদাও করে।
৮. ইনসমনিয়া বা অনিদ্রার সমস্যাও দূর করে কিশমিশ।
৯. হাড় মজবুত করে, কিডনি সুস্থ রাখে, হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোক, হাইপারটেনশন প্রতিরোধ করে কিশমিশ।
১০. অতিরিক্ত ওজন কমাতেও সাহায্য করে কিশমিশ।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়