কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: বহুদিন
ধরে লোকসানের মধ্যে থাকা বাংলাদেশ বিমান অবশেষে লাভের মুখ দেখতে শুরু
করেছে। এমন দাবি করে কর্মকর্তারা বলছেন, গেলো দু'বছরে প্রায় ৬০০ কোটি টাকা
মুনাফা করেছে প্রতিষ্ঠানটি। লাভের এই ধারা অব্যাহত রাখতে আধুনিকায়ন করা সহ
প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিমানমন্ত্রীও। তবে
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিমানের লাভের হিসাবে ফাঁকি রয়েছে।
কর্পোরেশন আমলের একের পর এক লোকসানের মুখে ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তনের বৈধতা দিয়ে ২০০৭ সালে বাংলাদেশ বিমানকে সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি হিসেবে ঘোষণা করে সরকার। এরপর প্রথম দু'বছর লাভ করলেও শ্রমিক অসন্তোষসহ নানা সমস্যায় ২০০৯-১০ অর্থবছর থেকে আবারো লোকসান দিতে থাকে প্রতিষ্ঠানটি।
বিমান কর্মকর্তারা বলছেন, একটানা ৫ বছর লোকসান গোনার পর আশার আলো দেখতে শুরু করেছেন তারা। তাদের হিসাব অনুযায়ী, সব খরচ-খরচা বাদ দিয়ে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে বিমান নিট মুনাফা করেছে প্রায় ৩২৪ কোটি টাকা। পরের বছর কিছুটা কমলেও বজায় রয়েছে লাভের ধারাবাহিকতা। চলতি অর্থবছরেও লাভের এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন বিমানের কর্মকর্তারা।
রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী এই প্রতিষ্ঠানটি ভবিষ্যতে আর কখনই যেন মুখ থুবড়ে না পড়ে, সেজন্য এর আধুনিকায়নসহ বিমানের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় নানা পরিবর্তন আনা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিমানমন্ত্রী।
বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেন, ''বর্তমানে একটি আশাব্যঞ্চন অবস্থায় এটি এসেছে। আর বিমানের এই লাভের ধারাবাহিকতা ধরে রাখার জন্য আরও কিছু বাড়ানো চিন্তা ভাবনা করবো।''
বাৎসরিক হিসাবে লাভজনক দাবি করা হলেও রাষ্ট্রীয় অনেক প্রতিষ্ঠানের কাছেই বিশাল দায়-দেনা রয়েছে বিমানের। তাই বিমানের লাভের হিসাবের যথার্থতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিমান বিশেষজ্ঞ কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, ''একটি বিমানের অপারেটিং কস্টের ৩০-৩৫ শতাংশই হলো জ্বালানী খরচসহ অন্যান্য খরচ মিলে ৫০ শতাংশ নিয়ে হিসাব করা হয় তাহলে সেটি ঠিক হবে না। বিমান যদি বিষয়টি ভাল করে বলতো দায়-দেনা পাওনা সব মিটিয়ে এই লাভ হয়েছে তাহলে আমরা সবাই বিমানকে সাধুবাদ জানাবো।''
গত কয়েক বছরে ছোট বড় মিলিয়ে বিমানের বহরে ৬টি নতুন বিমান যুক্ত হয়েছে। যার সবগুলোই কেনা হয়েছে ঋণ চুক্তির ভিত্তিতে।
কর্পোরেশন আমলের একের পর এক লোকসানের মুখে ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তনের বৈধতা দিয়ে ২০০৭ সালে বাংলাদেশ বিমানকে সরকারি মালিকানাধীন কোম্পানি হিসেবে ঘোষণা করে সরকার। এরপর প্রথম দু'বছর লাভ করলেও শ্রমিক অসন্তোষসহ নানা সমস্যায় ২০০৯-১০ অর্থবছর থেকে আবারো লোকসান দিতে থাকে প্রতিষ্ঠানটি।
বিমান কর্মকর্তারা বলছেন, একটানা ৫ বছর লোকসান গোনার পর আশার আলো দেখতে শুরু করেছেন তারা। তাদের হিসাব অনুযায়ী, সব খরচ-খরচা বাদ দিয়ে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে বিমান নিট মুনাফা করেছে প্রায় ৩২৪ কোটি টাকা। পরের বছর কিছুটা কমলেও বজায় রয়েছে লাভের ধারাবাহিকতা। চলতি অর্থবছরেও লাভের এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছেন বিমানের কর্মকর্তারা।
রাষ্ট্রীয় পতাকাবাহী এই প্রতিষ্ঠানটি ভবিষ্যতে আর কখনই যেন মুখ থুবড়ে না পড়ে, সেজন্য এর আধুনিকায়নসহ বিমানের সার্বিক ব্যবস্থাপনায় নানা পরিবর্তন আনা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিমানমন্ত্রী।
বেসামরিক বিমান চলাচল ও পর্যটনমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন বলেন, ''বর্তমানে একটি আশাব্যঞ্চন অবস্থায় এটি এসেছে। আর বিমানের এই লাভের ধারাবাহিকতা ধরে রাখার জন্য আরও কিছু বাড়ানো চিন্তা ভাবনা করবো।''
বাৎসরিক হিসাবে লাভজনক দাবি করা হলেও রাষ্ট্রীয় অনেক প্রতিষ্ঠানের কাছেই বিশাল দায়-দেনা রয়েছে বিমানের। তাই বিমানের লাভের হিসাবের যথার্থতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিশেষজ্ঞরা।
বিমান বিশেষজ্ঞ কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, ''একটি বিমানের অপারেটিং কস্টের ৩০-৩৫ শতাংশই হলো জ্বালানী খরচসহ অন্যান্য খরচ মিলে ৫০ শতাংশ নিয়ে হিসাব করা হয় তাহলে সেটি ঠিক হবে না। বিমান যদি বিষয়টি ভাল করে বলতো দায়-দেনা পাওনা সব মিটিয়ে এই লাভ হয়েছে তাহলে আমরা সবাই বিমানকে সাধুবাদ জানাবো।''
গত কয়েক বছরে ছোট বড় মিলিয়ে বিমানের বহরে ৬টি নতুন বিমান যুক্ত হয়েছে। যার সবগুলোই কেনা হয়েছে ঋণ চুক্তির ভিত্তিতে।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়