কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
যুক্তরাষ্ট্রের বিদায়ী ভাইস প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন হুঁশিয়ার করেছেন,
পাকিস্তান আঞ্চলিক যুদ্ধে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে।
পরমাণু অস্ত্র নিরাপত্তার বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে বাইডেন বলেন, ‘শুধু উত্তর কোরিয়া নয়, পাকিস্তান, রাশিয়া ও আরো কিছু দেশের বিপথগামী পরমাণু কার্যক্রমে ফলে ইউরোপ, দক্ষিণ এশিয়া অথবা পূর্ব ইউরোপে অঞ্চলিক যুদ্ধে পরমাণু অস্ত্রের ব্যবহার হতে পারে।’
২০ জানুয়ারি ক্ষমতা থেকে বিদায় নেওয়ার এক সপ্তাহ আগে শুক্রবার বাইডেন বলেন, ‘কংগ্রেসকে সঙ্গে নিয়ে পরবর্তী প্রশাসনকে এসব বিপদ এড়াতে সমাঝোতা করতে হবে এবং বিশ্বে পরমাণু অস্ত্রের প্রভাব কমাতে ঐক্যের জন্য নেতৃত্ব দেওয়া অব্যাহত রাখতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘মাত্র একটি পারমাণবিক বোমা বীভৎস ধ্বংসযজ্ঞ ঘটিয়ে দিতে পারে। যে কারণে আট বছর আগে ক্ষমতা গ্রহণের শুরু থেকে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও আমি পরমাণু বোমা হামলার হুমকি প্রশমনকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি।’ পরমাণু অস্ত্রভিত্তিক সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধে আমেরিকার নেতৃত্বে নতুন করে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় উদ্যোগ নেওয়ায় ধন্যবাদ জানান তিনি।
সন্ত্রাসীদের হাতে পরমাণু অস্ত্র থাকার ভয়াবহতা সম্পর্কে বাইডেন বলেন, ‘আমরা জানি, ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর উদ্দেশ্যে পরমাণু সরঞ্জামাদি ব্যবহার করে অস্ত্র তৈরির সক্ষমতা ও লক্ষ্য উভয়ই রয়েছে সন্ত্রাসীদের।’ গত আট বছর ওবামা প্রশাসন পরমাণু অস্ত্র তৈরির সরঞ্জামের সরবরাহ কমাতে যেসব উদ্যোগ নিয়েছেন, তা উল্লেখ করেন তিনি।
পারমাণবিক সরঞ্জামাদি সংরক্ষণের অবৈধ ভৌত অবকাঠামোই নয়, গোপনে এসব সরঞ্জামাদির সরবরাহ বন্ধের কার্যক্রমও উন্নত করেছে মার্কিন প্রশাসন- জানান বাইডেন।
সম্প্রতি ভারত ও পাকিস্তানের সীমান্তে সন্ত্রাসী তৎপরতা নিয়ে দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক উত্তেজনা এবং এই দুই দেশের মধ্যে পানি বণ্টন চুক্তি নিয়ে টানাপোড়েন এবং দেশ দুটির নেতাদের হুমকি-পাল্টা হুমকি যুদ্ধের ঝুঁকি বাড়ার প্রমাণ বহন করে।
এ ছাড়া উত্তর কোরিয়ার পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র হামলার হুমকি ও চীনের কৃত্রিম দ্বীপ তৈরি নিয়ে প্রতিবেশী এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দ্বন্দ্ব পরমাণু যুদ্ধের ক্ষেত্র তৈরি করছে বলে ধারণা করা হয়।
অন্যদিকে, মধ্যপ্রাচ্যে বিশেষ করে সিরিয়ায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা পরাশক্তি ও রাশিয়ার মধ্যে বিবদমান অস্থিরতা পরমাণু যুদ্ধের হুমকি বাড়িয়ে তুলছে।
পরমাণু অস্ত্র নিরাপত্তার বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে বাইডেন বলেন, ‘শুধু উত্তর কোরিয়া নয়, পাকিস্তান, রাশিয়া ও আরো কিছু দেশের বিপথগামী পরমাণু কার্যক্রমে ফলে ইউরোপ, দক্ষিণ এশিয়া অথবা পূর্ব ইউরোপে অঞ্চলিক যুদ্ধে পরমাণু অস্ত্রের ব্যবহার হতে পারে।’
২০ জানুয়ারি ক্ষমতা থেকে বিদায় নেওয়ার এক সপ্তাহ আগে শুক্রবার বাইডেন বলেন, ‘কংগ্রেসকে সঙ্গে নিয়ে পরবর্তী প্রশাসনকে এসব বিপদ এড়াতে সমাঝোতা করতে হবে এবং বিশ্বে পরমাণু অস্ত্রের প্রভাব কমাতে ঐক্যের জন্য নেতৃত্ব দেওয়া অব্যাহত রাখতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘মাত্র একটি পারমাণবিক বোমা বীভৎস ধ্বংসযজ্ঞ ঘটিয়ে দিতে পারে। যে কারণে আট বছর আগে ক্ষমতা গ্রহণের শুরু থেকে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও আমি পরমাণু বোমা হামলার হুমকি প্রশমনকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিয়েছি।’ পরমাণু অস্ত্রভিত্তিক সন্ত্রাসবাদ প্রতিরোধে আমেরিকার নেতৃত্বে নতুন করে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় উদ্যোগ নেওয়ায় ধন্যবাদ জানান তিনি।
সন্ত্রাসীদের হাতে পরমাণু অস্ত্র থাকার ভয়াবহতা সম্পর্কে বাইডেন বলেন, ‘আমরা জানি, ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালানোর উদ্দেশ্যে পরমাণু সরঞ্জামাদি ব্যবহার করে অস্ত্র তৈরির সক্ষমতা ও লক্ষ্য উভয়ই রয়েছে সন্ত্রাসীদের।’ গত আট বছর ওবামা প্রশাসন পরমাণু অস্ত্র তৈরির সরঞ্জামের সরবরাহ কমাতে যেসব উদ্যোগ নিয়েছেন, তা উল্লেখ করেন তিনি।
পারমাণবিক সরঞ্জামাদি সংরক্ষণের অবৈধ ভৌত অবকাঠামোই নয়, গোপনে এসব সরঞ্জামাদির সরবরাহ বন্ধের কার্যক্রমও উন্নত করেছে মার্কিন প্রশাসন- জানান বাইডেন।
সম্প্রতি ভারত ও পাকিস্তানের সীমান্তে সন্ত্রাসী তৎপরতা নিয়ে দুই দেশের মধ্যে কূটনৈতিক উত্তেজনা এবং এই দুই দেশের মধ্যে পানি বণ্টন চুক্তি নিয়ে টানাপোড়েন এবং দেশ দুটির নেতাদের হুমকি-পাল্টা হুমকি যুদ্ধের ঝুঁকি বাড়ার প্রমাণ বহন করে।
এ ছাড়া উত্তর কোরিয়ার পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র হামলার হুমকি ও চীনের কৃত্রিম দ্বীপ তৈরি নিয়ে প্রতিবেশী এবং যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দ্বন্দ্ব পরমাণু যুদ্ধের ক্ষেত্র তৈরি করছে বলে ধারণা করা হয়।
অন্যদিকে, মধ্যপ্রাচ্যে বিশেষ করে সিরিয়ায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা পরাশক্তি ও রাশিয়ার মধ্যে বিবদমান অস্থিরতা পরমাণু যুদ্ধের হুমকি বাড়িয়ে তুলছে।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়