কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: উত্তর
কোরিয়ার কোনো ক্ষেপণাস্ত্র যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছাতে সক্ষম নয় বলে দাবি
করেছেন নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। স্থানীয় সময়
সোমবার সন্ধ্যায় এক টুইটে ট্রাম্প এ কথা বলেছেন। খবর এনডিটিভি অনলাইনের।
উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উন এর এক দিন আগে ঘোষণা দেন, আন্তঃমহাদেশীয় বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র (আইসিবিএম) তৈরির চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে তার দেশ। এ ঘোষণাকে ট্রাম্পের ওপর চাপ সৃষ্টির তৎপরতা হিসেবে দেখা হচ্ছে।
কিম জং-উন তার ঘোষণায় বলেন, উত্তর কোরিয়ার আইসিবিএম যুক্তরাষ্ট্রের সীমানায় আঘাত হানতে সক্ষম হবে। এর জবাবে ট্রাম্প বললেন, ‘এমনটি কখনোই ঘটবে না।’
যুক্তরাষ্ট্র বলে আসছে, উত্তর কোরিয়াকে তারা কখনোই পরমাণু রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে না। অবশ্য এত দিন এ দেশ সম্পর্কে ট্রাম্প তার নীতি পরিষ্কার করেননি। এই প্রথম উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হুমকি নিয়ে সোজাসাপ্টা কথা বললেন তিনি।
নির্বাচনে জয়ের পর সমালোচক ও ইস্যু-ভিত্তিক বিবৃতি দেওয়ার জন্য টুইটার ব্যবহার করছেন ট্রাম্প। গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় ইস্যুতেও তিনি টুইট করে তার মতামত জানাচ্ছেন।
২০ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেবেন ট্রাম্প। এ দিন ট্রাম্পের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে বিদায় নেবেন ৪৪তম প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।
গত মাসে পরমাণু অস্ত্র বাড়ানোর ঘোষণা দেন ট্রাম্প। এ ক্ষেত্রে রাশিয়াকেও পাশে রেখেছেন তিনি। তবে চীনের সামরিক শক্তি বাড়ানো ও মুদ্রার অবমূল্যায়নে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ট্রাম্প। এখানে দেখার বিষয়, যদি উত্তর কোরিয়াকে দমিয়ে রাখতে হয়, তাহলে চীনের সহযোগিতা প্রয়োজন ট্রাম্পের।
পশ্চিমাদের বিরোধিতার মুখে উত্তর কোরিয়া আত্মরক্ষায় পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্রের হুমকিকে আপাতত অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে। বিশ্ব থেকে প্রায় বিচ্ছিন্ন বাম শাসনের এই দেশটি কাউকে তোয়াক্কা করে কথা বলে না। দারিদ্র্য ও ক্ষুধাপীড়িত উত্তর কোরিয়া আসলেই কী করছে- তা নিয়ে স্বচ্ছ ধারণা নেই কারোরই। ফলে দেশটিকে ‘বিপজ্জনক রাষ্ট্র’ মনে করা হয়।
উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উন এর এক দিন আগে ঘোষণা দেন, আন্তঃমহাদেশীয় বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র (আইসিবিএম) তৈরির চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে তার দেশ। এ ঘোষণাকে ট্রাম্পের ওপর চাপ সৃষ্টির তৎপরতা হিসেবে দেখা হচ্ছে।
কিম জং-উন তার ঘোষণায় বলেন, উত্তর কোরিয়ার আইসিবিএম যুক্তরাষ্ট্রের সীমানায় আঘাত হানতে সক্ষম হবে। এর জবাবে ট্রাম্প বললেন, ‘এমনটি কখনোই ঘটবে না।’
যুক্তরাষ্ট্র বলে আসছে, উত্তর কোরিয়াকে তারা কখনোই পরমাণু রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে না। অবশ্য এত দিন এ দেশ সম্পর্কে ট্রাম্প তার নীতি পরিষ্কার করেননি। এই প্রথম উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র হুমকি নিয়ে সোজাসাপ্টা কথা বললেন তিনি।
নির্বাচনে জয়ের পর সমালোচক ও ইস্যু-ভিত্তিক বিবৃতি দেওয়ার জন্য টুইটার ব্যবহার করছেন ট্রাম্প। গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় ইস্যুতেও তিনি টুইট করে তার মতামত জানাচ্ছেন।
২০ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ৪৫তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেবেন ট্রাম্প। এ দিন ট্রাম্পের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তর করে বিদায় নেবেন ৪৪তম প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা।
গত মাসে পরমাণু অস্ত্র বাড়ানোর ঘোষণা দেন ট্রাম্প। এ ক্ষেত্রে রাশিয়াকেও পাশে রেখেছেন তিনি। তবে চীনের সামরিক শক্তি বাড়ানো ও মুদ্রার অবমূল্যায়নে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ট্রাম্প। এখানে দেখার বিষয়, যদি উত্তর কোরিয়াকে দমিয়ে রাখতে হয়, তাহলে চীনের সহযোগিতা প্রয়োজন ট্রাম্পের।
পশ্চিমাদের বিরোধিতার মুখে উত্তর কোরিয়া আত্মরক্ষায় পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্রের হুমকিকে আপাতত অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে। বিশ্ব থেকে প্রায় বিচ্ছিন্ন বাম শাসনের এই দেশটি কাউকে তোয়াক্কা করে কথা বলে না। দারিদ্র্য ও ক্ষুধাপীড়িত উত্তর কোরিয়া আসলেই কী করছে- তা নিয়ে স্বচ্ছ ধারণা নেই কারোরই। ফলে দেশটিকে ‘বিপজ্জনক রাষ্ট্র’ মনে করা হয়।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়