কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: বুধবার
সকালে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগোতে দেয়া বিদায়ী ভাষণ দেন প্রেসিডেন্ট বারাক
ওবামা। এ সময় মঞ্চের সামনে ফার্স্ট লেডি মিশেল ও তাদের বড় মেয়ে মালিয়া
পাশাপাশি বসে ছিলেন। তবে সম্মেলন কক্ষে দেখা যায়নি তার ছোট মেয়ে সাশাকে।
ভাষণের এক পর্যায়ে ওবামা বলেন, মালিয়া ও সাশার বাবা হতে পেরে তিনি সবচেয়ে বেশি গর্বিত।
পরিবারের কথা বলতে গিয়ে ওবামা কান্নায় ভেঙে পড়লে মালিয়াকে চোখ মুচতে দেখা যায়। মেয়েকে সান্ত্বনা দেন মিশেল।
এদিকে, বিদায় ভাষণের সম্মেলনকেন্দ্রে সাশা অনুপস্থিত থাকায় ‘#হোয়ারইজসাশা’ দিয়ে ইন্টারনেটে তাকে খোঁজা শুরু হয়।
পরে হোয়াইট হাউসের এক শীর্ষ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ‘বুধবার সকালে পরীক্ষা থাকায় বাবার বিদায় ভাষণ শুনতে আসতে পারেনি সে।’ ওয়াশিংটন ডিসির বেসরকারি ও অভিজাত স্কুল ‘সিডওয়েল ফ্রেন্ডস’-এ পড়াশোনা করছে ১৫ বছর বয়সি সাশা।
ওবামা বলেন, ‘তোমরা স্মার্ট এবং সুন্দর। এর চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হলো তোমরা সদয় ও চিন্তাশীল। তোমাদের যথেষ্ট সমবেদনার অনুভূতি রয়েছে।’
মেয়েদের বিষয়ে ওবামা আরো বলেন, ‘জীবনে আমি যা কিছু করেছি, তার মধ্যে তোমাদের বাবা হতে পেরে আমি সবচেয়ে বেশি গর্বিত।’
ভাষণের এক পর্যায়ে ওবামা বলেন, মালিয়া ও সাশার বাবা হতে পেরে তিনি সবচেয়ে বেশি গর্বিত।
পরিবারের কথা বলতে গিয়ে ওবামা কান্নায় ভেঙে পড়লে মালিয়াকে চোখ মুচতে দেখা যায়। মেয়েকে সান্ত্বনা দেন মিশেল।
এদিকে, বিদায় ভাষণের সম্মেলনকেন্দ্রে সাশা অনুপস্থিত থাকায় ‘#হোয়ারইজসাশা’ দিয়ে ইন্টারনেটে তাকে খোঁজা শুরু হয়।
পরে হোয়াইট হাউসের এক শীর্ষ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ‘বুধবার সকালে পরীক্ষা থাকায় বাবার বিদায় ভাষণ শুনতে আসতে পারেনি সে।’ ওয়াশিংটন ডিসির বেসরকারি ও অভিজাত স্কুল ‘সিডওয়েল ফ্রেন্ডস’-এ পড়াশোনা করছে ১৫ বছর বয়সি সাশা।
ওবামা বলেন, ‘তোমরা স্মার্ট এবং সুন্দর। এর চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হলো তোমরা সদয় ও চিন্তাশীল। তোমাদের যথেষ্ট সমবেদনার অনুভূতি রয়েছে।’
মেয়েদের বিষয়ে ওবামা আরো বলেন, ‘জীবনে আমি যা কিছু করেছি, তার মধ্যে তোমাদের বাবা হতে পেরে আমি সবচেয়ে বেশি গর্বিত।’
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়