কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
নতুন নির্বাচন কমিশনের সদস্যদের বাছাইয়ের জন্য ছয় সদস্যের সার্চ কমিটি
গঠিত হচ্ছে। রাষ্ট্রপতির কার্যালয় থেকে আজ বুধবার এ সংক্রান্ত চিঠি পাওয়ার
পর সার সংক্ষেপ তৈরি করে তা প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ
বিভাগ। সকালে বঙ্গভবন থেকে ছয় সদস্যের সার্চ কমিটির নাম মন্ত্রিপরিষদ
বিভাগে পাঠানো হয়। রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিব জয়নাল আবেদীন এই তথ্য নিশ্চিত
করেছেন।
বঙ্গভবনের একটি সূত্র জানায়, চিঠিতে যাদের নাম প্রস্তাব করা হয়েছে, তাদের মধ্যে একজন নারী রয়েছেন। চিঠিতে থাকা ছয়জনের নাম তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিবও সার্চ কমিটির সদস্যদের নাম প্রকাশ করেননি। তবে দায়িত্বশীল একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ছয় সদস্যের সার্চ কমিটিতে সরকারি কর্ম কমিশনের চেয়ারম্যান, কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল (সিএজি) ছাড়াও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন নারী শিক্ষক রয়েছেন।
নতুন ইসি গঠন নিয়ে গত ১৮ ডিসেম্বর থেকে নিবন্ধিত প্রায় প্রতিটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। সব দলের মতামত নিয়েই এই সার্চ কমিটির নাম পাঠানো হল।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম বলেন, “রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে প্রস্তাব পেয়েছি। সার্চ কমিটি গঠনে প্রধানমন্ত্রীর কাছে সারসংক্ষেপ পাঠিয়েছি। প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির অনুমোদন পাওয়ার পর আমরা আদেশ জারি করব। আমরা আমাদের কাজ শেষ করেছি।”
এই সার্চ কমিটি যাদের নাম প্রস্তাব করবে, তাদের মধ্যে থেকে একজনকে পরবর্তী প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং আরও পাঁচজনকে নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ দেবেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
প্রসঙ্গত, বিএনপির সাথে বৈঠকের মধ্য দিয়ে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন বিষয়ে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেন রাষ্ট্রপতি। বিষয়টি নিয়ে ৩১টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
এর মধ্যে নতুন ইসি গঠনে সার্চ কমিটি গঠনসহ ইসিকে শক্তিশালী করতে জন প্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধনীর প্রস্তাবসহ কয়েক দফা প্রস্তাব দেয় বিএনপি।
নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের আলোচনায় আইন প্রণয়ন এবং নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং পদ্ধতি চালু করাসহ কয়েকদফা প্রস্তাব দেয় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।
জাতীয় পার্টি (এরশাদ) নির্বাচন কমিশন গঠনে রাষ্ট্রপতির কাছে তাদের পাঁচ দফা প্রস্তাব তুলে ধরে। এতে নতুন ইসি গঠনে আইন প্রণয়নের প্রস্তাব করা হয়। অন্যান্য দলগুলোও ইসি পুনর্গঠনে আইন প্রণয়নসহ নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের নিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানায়।
বঙ্গভবনের একটি সূত্র জানায়, চিঠিতে যাদের নাম প্রস্তাব করা হয়েছে, তাদের মধ্যে একজন নারী রয়েছেন। চিঠিতে থাকা ছয়জনের নাম তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। রাষ্ট্রপতির প্রেস সচিবও সার্চ কমিটির সদস্যদের নাম প্রকাশ করেননি। তবে দায়িত্বশীল একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ছয় সদস্যের সার্চ কমিটিতে সরকারি কর্ম কমিশনের চেয়ারম্যান, কম্পট্রোলার অ্যান্ড অডিটর জেনারেল (সিএজি) ছাড়াও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন নারী শিক্ষক রয়েছেন।
নতুন ইসি গঠন নিয়ে গত ১৮ ডিসেম্বর থেকে নিবন্ধিত প্রায় প্রতিটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। সব দলের মতামত নিয়েই এই সার্চ কমিটির নাম পাঠানো হল।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম বলেন, “রাষ্ট্রপতির কাছ থেকে প্রস্তাব পেয়েছি। সার্চ কমিটি গঠনে প্রধানমন্ত্রীর কাছে সারসংক্ষেপ পাঠিয়েছি। প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির অনুমোদন পাওয়ার পর আমরা আদেশ জারি করব। আমরা আমাদের কাজ শেষ করেছি।”
এই সার্চ কমিটি যাদের নাম প্রস্তাব করবে, তাদের মধ্যে থেকে একজনকে পরবর্তী প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং আরও পাঁচজনকে নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ দেবেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ।
প্রসঙ্গত, বিএনপির সাথে বৈঠকের মধ্য দিয়ে নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠন বিষয়ে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলোচনা শুরু করেন রাষ্ট্রপতি। বিষয়টি নিয়ে ৩১টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।
এর মধ্যে নতুন ইসি গঠনে সার্চ কমিটি গঠনসহ ইসিকে শক্তিশালী করতে জন প্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধনীর প্রস্তাবসহ কয়েক দফা প্রস্তাব দেয় বিএনপি।
নির্বাচন কমিশন পুনর্গঠনের আলোচনায় আইন প্রণয়ন এবং নির্বাচনে ইলেকট্রনিক ভোটিং পদ্ধতি চালু করাসহ কয়েকদফা প্রস্তাব দেয় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ।
জাতীয় পার্টি (এরশাদ) নির্বাচন কমিশন গঠনে রাষ্ট্রপতির কাছে তাদের পাঁচ দফা প্রস্তাব তুলে ধরে। এতে নতুন ইসি গঠনে আইন প্রণয়নের প্রস্তাব করা হয়। অন্যান্য দলগুলোও ইসি পুনর্গঠনে আইন প্রণয়নসহ নিরপেক্ষ ব্যক্তিদের নিয়ে নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি জানায়।
সূত্র: বিডিলাইভ ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়