কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
ছোটবেলা থেকে ঘোড়ার সওয়ার হওয়ার স্বপ্ন। কিন্তু ঘোড়া কেনার মতো টাকা তার
বাবা-মার নেই। কিন্তু বাধা মানলেন না নিউজিল্যান্ডের মেয়ে হান্নাহ সিমপসন।
একটি ডেইরি ফার্মে কাজ করতেন ছোট থেকেই। স্বপ্ন আর ইচ্ছা শক্তির জোর ছিল।
তাই থেমে থাকলেন না।
ঘোড়া নেই, সিমপসন মোটেই তা ভাবনায় আনেননি।তিনি বিকল্প হিসেবে নিলেন ফার্মের গরুকে। যদিও ব্যাপারটা দুধের সাধ ঘোলে মেটানোর মতো। কিন্তু সিমপসনের সাহসিকতা ও ধৈর্যের অবশ্য প্রশংসা করতে হয়। গরু দিয়ে ঘোড়ার মতো ঝাঁপ দিতেও পারেন সিমপসন।
তখন সিমপসনের বয়স ১১। তার বাবা-মার ঘোড়া কেনার মতো টাকা ছিল না। নিউজিল্যান্ডের একটি ডেইরি ফার্মে কাজ করেন তিনি। তখনই সিদ্ধান্ত নিলেন ঘোড়া নেই তাতে কি, খামারে তো গরু আছে। একটি গাভীতে তিনি ঘোড়ার মতো চড়ে বসলেন।
এখন সিমপসনের বয়স ১৮। আর তার ব্রাউন রঙের গাভীটির বয়স সাত। বলাই হয়নি। গাভীর একটি সুন্দর নামও দিয়েছেন সিমপসন। লিলাক। এখন রুটিন করে রোজ ফার্মের চারপাশে লিলাককে নিয়ে দৌড়ে থাকেন সিমপসন।
সিমপসন বলেন, লিলাকের বয়স তখন ছয় মাস। আর আমি খুব ছোট। আমার ভাইয়ের কাছ থেকে সাহস জুগিয়ে লিলাককে নিয়ে ঝাঁপ দিলাম। দেখলাম মোটামুটি লিলাক উতড়ে গেলো। সেই থেকে এখনো চলছে।
তিনি আরো বলেন, আমি সব সময় ঝাঁপ দিতে পছন্দ করি। আমি সব সময় চেয়েছি ঘোড়ায় চড়ে ঝাঁপ দিতে। আর লিলাক ছোট বয়সে অন্য গরুর সঙ্গে থেকেও শুধু ঝাঁপাঝাঁপি করত। তখন আমি ভাবি সেও তা পছন্দ করে। আমরা একটা গাছের গুঁড়িকে ঝাঁপ দিয়ে পার হওয়ার মাধ্যমে আমাদের দৌড় শুরু। তারপর ধীরে ধীরে ঝাঁপের পরিধি বাড়তে থাকে।
সিমপসন জানায়, ফার্মের অন্য গরু দিয়েও সে চড়ার চেষ্টা করেছে। কিন্তু সম্ভব হয়নি। লিলাক আসলেই অনবদ্য। তাই লিলাক তার খুব প্রিয়।
ঘোড়া নেই, সিমপসন মোটেই তা ভাবনায় আনেননি।তিনি বিকল্প হিসেবে নিলেন ফার্মের গরুকে। যদিও ব্যাপারটা দুধের সাধ ঘোলে মেটানোর মতো। কিন্তু সিমপসনের সাহসিকতা ও ধৈর্যের অবশ্য প্রশংসা করতে হয়। গরু দিয়ে ঘোড়ার মতো ঝাঁপ দিতেও পারেন সিমপসন।
তখন সিমপসনের বয়স ১১। তার বাবা-মার ঘোড়া কেনার মতো টাকা ছিল না। নিউজিল্যান্ডের একটি ডেইরি ফার্মে কাজ করেন তিনি। তখনই সিদ্ধান্ত নিলেন ঘোড়া নেই তাতে কি, খামারে তো গরু আছে। একটি গাভীতে তিনি ঘোড়ার মতো চড়ে বসলেন।
এখন সিমপসনের বয়স ১৮। আর তার ব্রাউন রঙের গাভীটির বয়স সাত। বলাই হয়নি। গাভীর একটি সুন্দর নামও দিয়েছেন সিমপসন। লিলাক। এখন রুটিন করে রোজ ফার্মের চারপাশে লিলাককে নিয়ে দৌড়ে থাকেন সিমপসন।
সিমপসন বলেন, লিলাকের বয়স তখন ছয় মাস। আর আমি খুব ছোট। আমার ভাইয়ের কাছ থেকে সাহস জুগিয়ে লিলাককে নিয়ে ঝাঁপ দিলাম। দেখলাম মোটামুটি লিলাক উতড়ে গেলো। সেই থেকে এখনো চলছে।
তিনি আরো বলেন, আমি সব সময় ঝাঁপ দিতে পছন্দ করি। আমি সব সময় চেয়েছি ঘোড়ায় চড়ে ঝাঁপ দিতে। আর লিলাক ছোট বয়সে অন্য গরুর সঙ্গে থেকেও শুধু ঝাঁপাঝাঁপি করত। তখন আমি ভাবি সেও তা পছন্দ করে। আমরা একটা গাছের গুঁড়িকে ঝাঁপ দিয়ে পার হওয়ার মাধ্যমে আমাদের দৌড় শুরু। তারপর ধীরে ধীরে ঝাঁপের পরিধি বাড়তে থাকে।
সিমপসন জানায়, ফার্মের অন্য গরু দিয়েও সে চড়ার চেষ্টা করেছে। কিন্তু সম্ভব হয়নি। লিলাক আসলেই অনবদ্য। তাই লিলাক তার খুব প্রিয়।
খবর বিভাগঃ
ফিচার
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়