কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বহুল আলোচিত যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো
সীমান্তে দেয়াল নির্মাণের নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেছেন। এই দেয়াল
নির্মাণের খরচের শতভাগ মেক্সিকো বহন করবে বলেও জানিয়েছেন তিনি। বুধবার (২৫
জানুয়ারি) যুক্তরাষ্ট্রের হোমল্যান্ড সিকিউরিটি মন্ত্রণালয়ের এক অনুষ্ঠানে
ওই নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন ট্রাম্প। এ খবর দিয়েছে ব্রিটিশ
সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
খবরে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণায় ট্রাম্প একাধিকবার উল্লেখ করেছিলেন, তিনি ক্ষমতায় এলে মেক্সিকো সীমান্তে দেয়াল তুলবেন। আর সেই দেয়ালের খরচ জোগাতে হবে মেক্সিকোতেই। প্রেসিডেন্ট হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমতা গ্রহণের মাত্র ছয় দিনের মাথায় তিনি সেই দেয়াল নির্মাণের জন্য নিজের নির্বাহী ক্ষমতা প্রয়োগ করলেন।
বুধবার এই আদেশে স্বাক্ষরের সময় ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা একদম শুরু থেকেই এটা নিয়ে কথা বলে আসছি।’ এসময় এক টিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি আরও বলেন, ‘নিশ্চিতভাবে’ই এই দেয়ালের খরচের ‘একশ ভাগ’ বহন করবে মেক্সিকো।
দেয়াল নির্মাণের এই আদেশে স্বাক্ষরের পাশাপাশি ট্রাম্প মার্কিন কয়েকটি শহরের তহবিল কমিয়ে দেওয়ার এই প্রস্তাবেও স্বাক্ষর করেছেন। এসব শহর অনিবন্ধিত অভিবাসীদের অভয়াশ্রম হিসেবে পরিচিত।
এর আগে মঙ্গলবার এক টুইটার বার্তায় ট্রাম্প শরণার্থী ও অভিবাসীবিরোধী নির্বাহী আদেশ দেওয়ার কথা জানিয়েছিলেন। তিনি টুইটে বলেছিলেন, ‘জাতীয় নিরাপত্তা’ জোরদার করতে বুধবার ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘আগামীকাল জাতীয় নিরাপত্তা পরিকল্পনার জন্য এক বিশেষ দিন। আরও অনেক কাজের মধ্য দিয়ে আমরা সেই দেওয়াল নির্মাণ করব!’
মেক্সিকো সীমান্তে দেয়াল নির্মাণে নির্বাহী আদেশ দেওয়ার পর আগামীতে যুক্তরাষ্ট্রে শরণার্থী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারির আশঙ্কা বাস্তব রূপ নিতে যাচ্ছে। ট্রাম্প ঘনিষ্ঠরা জানিয়েছিলেন, সিরিয়া, ইরান, লিবিয়া, সোমালিয়া, সুদান এবং ইয়েমেনের নাগরিকদের ভিসা প্রদানও বন্ধ করা হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছিল, মেক্সিকো থেকে ‘অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের’ যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ নিয়ন্ত্রণে দেয়াল নির্মাণে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য একটি পৃথক নির্বাহী আদেশ জারি হতে পারে। ‘সীমান্ত নিরাপত্তা’ জোরদার করার পদক্ষেপ হিসেবে ওই নির্বাহী আদেশ জারি করা হবে বলে ওই সূত্র রয়টার্সকে জানায়।
উল্লেখ্য, নির্বাচনি প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবেই ট্রাম্প ওই নির্বাহী আদেশ জারি করেছেন। নির্বাচনি প্রতিশ্রুতিতে ট্রাম্প মেক্সিকো সীমান্তে দেয়াল নির্মাণ করা এবং মুসলিম ও শরণার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশাধিকার সাময়িক সময়ের জন্য নিষিদ্ধ করার কথা বলেছিলেন। আর এই বিষয়টি ছিল ট্রাম্পের নির্বাচন জয়ের অন্যতম ক্ষেত্র। সূত্র: বিবিসি, রয়টার্স।
খবরে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণায় ট্রাম্প একাধিকবার উল্লেখ করেছিলেন, তিনি ক্ষমতায় এলে মেক্সিকো সীমান্তে দেয়াল তুলবেন। আর সেই দেয়ালের খরচ জোগাতে হবে মেক্সিকোতেই। প্রেসিডেন্ট হিসেবে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমতা গ্রহণের মাত্র ছয় দিনের মাথায় তিনি সেই দেয়াল নির্মাণের জন্য নিজের নির্বাহী ক্ষমতা প্রয়োগ করলেন।
বুধবার এই আদেশে স্বাক্ষরের সময় ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা একদম শুরু থেকেই এটা নিয়ে কথা বলে আসছি।’ এসময় এক টিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি আরও বলেন, ‘নিশ্চিতভাবে’ই এই দেয়ালের খরচের ‘একশ ভাগ’ বহন করবে মেক্সিকো।
দেয়াল নির্মাণের এই আদেশে স্বাক্ষরের পাশাপাশি ট্রাম্প মার্কিন কয়েকটি শহরের তহবিল কমিয়ে দেওয়ার এই প্রস্তাবেও স্বাক্ষর করেছেন। এসব শহর অনিবন্ধিত অভিবাসীদের অভয়াশ্রম হিসেবে পরিচিত।
এর আগে মঙ্গলবার এক টুইটার বার্তায় ট্রাম্প শরণার্থী ও অভিবাসীবিরোধী নির্বাহী আদেশ দেওয়ার কথা জানিয়েছিলেন। তিনি টুইটে বলেছিলেন, ‘জাতীয় নিরাপত্তা’ জোরদার করতে বুধবার ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘আগামীকাল জাতীয় নিরাপত্তা পরিকল্পনার জন্য এক বিশেষ দিন। আরও অনেক কাজের মধ্য দিয়ে আমরা সেই দেওয়াল নির্মাণ করব!’
মেক্সিকো সীমান্তে দেয়াল নির্মাণে নির্বাহী আদেশ দেওয়ার পর আগামীতে যুক্তরাষ্ট্রে শরণার্থী প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারির আশঙ্কা বাস্তব রূপ নিতে যাচ্ছে। ট্রাম্প ঘনিষ্ঠরা জানিয়েছিলেন, সিরিয়া, ইরান, লিবিয়া, সোমালিয়া, সুদান এবং ইয়েমেনের নাগরিকদের ভিসা প্রদানও বন্ধ করা হবে।
বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছিল, মেক্সিকো থেকে ‘অবৈধ অনুপ্রবেশকারীদের’ যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ নিয়ন্ত্রণে দেয়াল নির্মাণে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য একটি পৃথক নির্বাহী আদেশ জারি হতে পারে। ‘সীমান্ত নিরাপত্তা’ জোরদার করার পদক্ষেপ হিসেবে ওই নির্বাহী আদেশ জারি করা হবে বলে ওই সূত্র রয়টার্সকে জানায়।
উল্লেখ্য, নির্বাচনি প্রতিশ্রুতির অংশ হিসেবেই ট্রাম্প ওই নির্বাহী আদেশ জারি করেছেন। নির্বাচনি প্রতিশ্রুতিতে ট্রাম্প মেক্সিকো সীমান্তে দেয়াল নির্মাণ করা এবং মুসলিম ও শরণার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশাধিকার সাময়িক সময়ের জন্য নিষিদ্ধ করার কথা বলেছিলেন। আর এই বিষয়টি ছিল ট্রাম্পের নির্বাচন জয়ের অন্যতম ক্ষেত্র। সূত্র: বিবিসি, রয়টার্স।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়