কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের উপস্থিতিতে সুন্দরবনের দস্যু
নোয়া বাহিনী আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পণ করেছে। শনিবার দুপুর ১টায়
পটুয়াখালীর কুয়াকাটার রাখাইন মার্কেটের মাঠে তারা আত্মসমর্পণ করেছেন।
এর আগে ০৬ জানুয়ারি র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন জলদস্যু নোয়া বাহিনীর প্রধান নোয়া মিয়াসহ ১২ সদস্য। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-৮ এর উপ-অধিনায়ক মেজর আদনান কবির।
এ সময় মেজর আদনান কবির জানিয়েছেন, নোয়া বাহিনী অত্যন্ত অভিজ্ঞ অপরাধী। সাতক্ষীরা এবং বাগেরহাট জেলার বিভিন্ন থানায় তাদের নামে/বেনামে একাধিক মামলা রয়েছে। বিভিন্ন দস্যু বাহিনী র্যাব এর হাতে নিস্ক্রিয় হওয়ার পাশাপাশি র্যাব-৮ এর ক্রমাগত একাধিক কঠোর অভিযানের কারণে নোয়া বাহিনী আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। তারা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে এখন দস্যুতা ছেড়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছে।
আত্মসমর্পণকারীরা হলেন- বাগেরহাট জেলার বাসিন্দা নোয়া বাহিনীর প্রধান বাকি বিল্লাহ ওরফে নোয়া মিয়া (৩৭), মো. মনিরুল শেখ (৩৮), মো. মানজুর মোল্লা রাঙ্গা (৪২), মো. মুক্ত শেখ (৩৭), মো. তরিকুল শেখ (৬০), মো. আকবর শেখ (৪২), মো. কিবরিয়া মোড়ল (৪০), মো. জাহাঙ্গীর শেখ ওরফে মেজ ভাই (৪৮), মো. ইউনুস শেখ ওরফে দুলাল ঠাকুর (৪০), মো. মিলাদুল মোল্লা ওরফে কালু ডাকাত (২৮), মো. মোশারেফ হোসেন (৩৭) ও মো. আল আমিন সিকদার (৫০)।
এদের কাছ থেকে দেশি-বিদেশি ২৫টি আগ্নেয়াস্ত্রসহ এক হাজার ১০৫ রাউন্ড গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়েছে। র্যাবের দেওয়া তথ্য মতে, দস্যু নোয়া বাহিনী সুন্দরবনের পূর্ব ও পশ্চিম অঞ্চলে সক্রিয় ছিল। ২০১৫ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত নোয়া বাহিনী সুন্দরবনে ত্রাস সৃষ্টি করেছে।
উল্লেখ্য, র্যাবের কঠোর অভিযানে গত বছরের ৩১ মে সুন্দরবনের কুখ্যাত দস্যু মাস্টার বাহিনীর ১০ জন ৫২টি আগ্নেয়াস্ত্রসহ প্রায় ৪৫০০ রাউন্ড গোলাবারুদ এবং ১৪ জুলাই মজনু ও ইলিয়াস বাহিনীর ১১ জন ২৫টি আগ্নেয়াস্ত্র ও এক হাজার ২০ রাউন্ড গোলাবারুদসহ আত্মসমর্পণ করেছেন। এরপর ৭ সেপ্টেম্বর আলম ও শান্ত বাহিনীর ১৪ জন ২০টি আগ্নেয়াস্ত্র ও এক হাজার চার রাউন্ড গোলাবারুদসহ র্যাব-৮ এর কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন। ১৯ অক্টোবর সাগর বাহিনীর ১৩ জন ২০টি আগ্নেয়াস্ত্র ও ৫৯৬ রাউন্ড গোলাবারুদ এবং সর্বোশেষ খোকাবাবু বাহিনীর ১২ জন সদস্য ২২টি আগ্নেয়াস্ত্র ও এক হাজার তিন রাউন্ড গোলাবারুদসহ র্যাব-৮ এর কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন।
র্যাব-৮ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. আনোয়ার উজ জামানের সভাপতিত্বে আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন র্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ।
এর আগে ০৬ জানুয়ারি র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন জলদস্যু নোয়া বাহিনীর প্রধান নোয়া মিয়াসহ ১২ সদস্য। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন র্যাব-৮ এর উপ-অধিনায়ক মেজর আদনান কবির।
এ সময় মেজর আদনান কবির জানিয়েছেন, নোয়া বাহিনী অত্যন্ত অভিজ্ঞ অপরাধী। সাতক্ষীরা এবং বাগেরহাট জেলার বিভিন্ন থানায় তাদের নামে/বেনামে একাধিক মামলা রয়েছে। বিভিন্ন দস্যু বাহিনী র্যাব এর হাতে নিস্ক্রিয় হওয়ার পাশাপাশি র্যাব-৮ এর ক্রমাগত একাধিক কঠোর অভিযানের কারণে নোয়া বাহিনী আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে। তারা নিজেদের ভুল বুঝতে পেরে এখন দস্যুতা ছেড়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছে।
আত্মসমর্পণকারীরা হলেন- বাগেরহাট জেলার বাসিন্দা নোয়া বাহিনীর প্রধান বাকি বিল্লাহ ওরফে নোয়া মিয়া (৩৭), মো. মনিরুল শেখ (৩৮), মো. মানজুর মোল্লা রাঙ্গা (৪২), মো. মুক্ত শেখ (৩৭), মো. তরিকুল শেখ (৬০), মো. আকবর শেখ (৪২), মো. কিবরিয়া মোড়ল (৪০), মো. জাহাঙ্গীর শেখ ওরফে মেজ ভাই (৪৮), মো. ইউনুস শেখ ওরফে দুলাল ঠাকুর (৪০), মো. মিলাদুল মোল্লা ওরফে কালু ডাকাত (২৮), মো. মোশারেফ হোসেন (৩৭) ও মো. আল আমিন সিকদার (৫০)।
এদের কাছ থেকে দেশি-বিদেশি ২৫টি আগ্নেয়াস্ত্রসহ এক হাজার ১০৫ রাউন্ড গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়েছে। র্যাবের দেওয়া তথ্য মতে, দস্যু নোয়া বাহিনী সুন্দরবনের পূর্ব ও পশ্চিম অঞ্চলে সক্রিয় ছিল। ২০১৫ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত নোয়া বাহিনী সুন্দরবনে ত্রাস সৃষ্টি করেছে।
উল্লেখ্য, র্যাবের কঠোর অভিযানে গত বছরের ৩১ মে সুন্দরবনের কুখ্যাত দস্যু মাস্টার বাহিনীর ১০ জন ৫২টি আগ্নেয়াস্ত্রসহ প্রায় ৪৫০০ রাউন্ড গোলাবারুদ এবং ১৪ জুলাই মজনু ও ইলিয়াস বাহিনীর ১১ জন ২৫টি আগ্নেয়াস্ত্র ও এক হাজার ২০ রাউন্ড গোলাবারুদসহ আত্মসমর্পণ করেছেন। এরপর ৭ সেপ্টেম্বর আলম ও শান্ত বাহিনীর ১৪ জন ২০টি আগ্নেয়াস্ত্র ও এক হাজার চার রাউন্ড গোলাবারুদসহ র্যাব-৮ এর কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন। ১৯ অক্টোবর সাগর বাহিনীর ১৩ জন ২০টি আগ্নেয়াস্ত্র ও ৫৯৬ রাউন্ড গোলাবারুদ এবং সর্বোশেষ খোকাবাবু বাহিনীর ১২ জন সদস্য ২২টি আগ্নেয়াস্ত্র ও এক হাজার তিন রাউন্ড গোলাবারুদসহ র্যাব-৮ এর কাছে আত্মসমর্পণ করেছেন।
র্যাব-৮ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. আনোয়ার উজ জামানের সভাপতিত্বে আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন র্যাবের মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়