কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
ডিভোর্সের পরেই বোধহয় বিচ্ছিন্ন দম্পতি ভুলতে চান তিক্ততা। যে কোনও কারণেই
হোক বিবাহিতজীবনে অনেক ক্ষেত্রেই স্বামী ও স্ত্রী দু’জনেই সামাজিক কারণে
তিক্ততা ঢেকে রাখেন। অন্তত ঘরে যতই আঁচ লাগুক বাইরে কিচ্ছুটি বুঝতে দেন না।
সেলেব দম্পতিদের মধ্যে এই ট্রেন্ড খুবই বেশি দেখা যায়। বলিউডের পাঁচ
দম্পতির কথাই ধরুন না কেন, বাইরে তাঁদের রীতিমতো একসঙ্গে দেখা যায়। অথচ
তাঁরা সবাই হয় ডিভোর্সড নয়তো সেপারেটেড!
মালাইকা-আরবাজ
‘অনেক চেষ্টা করেও একসঙ্গে আর থাকা গেল না।’ স্বামী আরবাজ খান সম্পর্কে কে সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন মালাইকা অরোরা খান। তাঁদের বিয়ে বহুদিনের। পুত্রও রীতিমতো বড়। তবু বিয়ে ভেঙে দিচ্ছেন দু’জনে। মালাইকার কথায় আরবাজের সলমন প্রেমই নাকি এর মূলে। ভাইয়ের কথায় ওঠেন বসেন আরবাজ, স্ত্রীয়ের তা সহ্য হবে কেন? যাই হোক, বিয়ে ভেঙে গেলেও মালাইকা আর আরবাজ একে অপরের বন্ধু বলে দাবি করেছেন দু’জনেই। তাই বাইরে কোথাও দেখা হলে হাসি, ঠাট্টা, গল্প সবই চলে দু’জনের। বিশেষত পুত্রর দায়িত্ব তো একসঙ্গেই ভাগ করে নিয়েছেন আরবাজ আর মালাইকা।
আমির-রিনা
রিনা দত্ত ছিলেন আমির খানের প্রথম স্ত্রী। তাঁদের ডিভোর্স হয়েছে তাও বহু বছর হয়ে গেল। এখন তো রিনা দত্তর নামটাই ভুলতে বসেছে বলিউড। কিন্তু যিনি ভোলেননি আমির খান স্বয়ং। নাঃ সন্তানের বন্ধনে আবদ্ধ নন তাঁরা। স্রেফ বন্ধুত্বের বন্ধন তাঁদের। ‘একসঙ্গে হয়তো থাকতে পারলাম না, তবু একে অপরকে সম্পূর্ণ ত্যাগ করতে আর পারলাম কই?’ রিনা প্রসঙ্গে প্রশ্ন করলে একবার এমনই মন্তব্য করেছিলেন বলিউডের মিস্টার পারফেকশনিস্ট। তাই বলে ভাববেন না, ওঁদের মধ্যে বন্ধুত্ব ছাড়া আর কোনও সম্পর্ক আছে। কিরণ রাওয়ের সঙ্গে আমির কিন্তু হ্যাপিলি ম্যারেড।
হৃত্বিক-সুজান
দশ বছরের বিবাহিত সম্পর্ক, তারও বহু আগে থাকতেই চেনা পরিচয়, তবু তাও ভেঙে বেরিয়ে গেলেন সুজান খান রোশন। হৃত্বিকের সঙ্গে নাকি থাকাই অসম্ভব। ওর বহুগামি স্বভাবেই বিরক্ত হয়ে উঠেছিলেন সুজান। বিয়ে ভেঙে গেল। কিন্তু সম্পর্ক? তা ভাঙল কই? হামেশাই তো হৃত্বিক আর সুজানকে একসঙ্গে দেখা যায়। কখনও ছেলেদের সঙ্গে সময় কাটান দু’জনে কখনও বা হৃত্বিকের বাড়ির পার্টিতে এসে আসর জমিয়ে তোলেন সুজান খান। তবু ওঁরা নাকি পৃথক। ওঁরা বিচ্ছিন্ন!
নন্দিতা-সুবোধ
‘একসঙ্গে থাকতে না পারলেই বুঝি বন্ধুত্বেও চিড় ধরে?’ মিডিয়ার সামনে প্রশ্নটা রেখেছিলেন নন্দিতা দাস। তিনি আর তাঁর স্বামী সুবোধ এখন বিবাহ বিচ্ছিন্ন। তবু একে অপরের সঙ্গে দেখা হলেই হাসি গল্পে মেতে ওঠেন দু’জনে। তাঁদের বক্তব্য বিয়েটা একটা ইনস্টিটিউশন। তার কিছু নিয়ম আছে। কিন্তু বন্ধুত্ব? কোনও নিয়ম সেখানে খাটে না। সেটা দু’জন মানুষের বন্ধন। সেখানে সংসার নেই, সমাজ নেই, লোক-লৌকিকতাও নেই। এমন কি কোনও দাবিও নেই। তাই বিয়ে না টিকলেও বন্ধুত্ব তাঁদের অটুট থাকবে চিরকাল।
ফারহান-অধুনা
ফারহান আখতার তাঁর ষোলো বছরের বিবাহিত জবেনে ইতি টানবেন বলে ভাবছেন। স্ত্রী অধুনা ভবানীও আর চাইছেন না সম্পর্কটাকে টেনে নিয়ে যেতে। তাই ফ্যামেলি কোর্টে তাঁদের দেখা যাচ্ছে আজকাল। মিউচুয়াল ডিভোর্স করার জন্য আবেদন জানিয়েছেন তাঁরা। তাই বলে বন্ধুত্বে এতটুকু চিড় ধরেনি তাঁদের। এখনও কোনও সোশ্যাল ইভেন্টে দেখা হলে বন্ধুর মতো ব্যবহার করেন তাঁরা। সম্প্রতি এক পার্টিতে অধুনা তো ফারহানের পিছুই ছাড়তে চাইছিল না। গল্প যেন শেষই হতে চায় না তাঁদের। কত স্মৃতি, কত কথা...।
সূত্র- বর্তমান
মালাইকা-আরবাজ
‘অনেক চেষ্টা করেও একসঙ্গে আর থাকা গেল না।’ স্বামী আরবাজ খান সম্পর্কে কে সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন মালাইকা অরোরা খান। তাঁদের বিয়ে বহুদিনের। পুত্রও রীতিমতো বড়। তবু বিয়ে ভেঙে দিচ্ছেন দু’জনে। মালাইকার কথায় আরবাজের সলমন প্রেমই নাকি এর মূলে। ভাইয়ের কথায় ওঠেন বসেন আরবাজ, স্ত্রীয়ের তা সহ্য হবে কেন? যাই হোক, বিয়ে ভেঙে গেলেও মালাইকা আর আরবাজ একে অপরের বন্ধু বলে দাবি করেছেন দু’জনেই। তাই বাইরে কোথাও দেখা হলে হাসি, ঠাট্টা, গল্প সবই চলে দু’জনের। বিশেষত পুত্রর দায়িত্ব তো একসঙ্গেই ভাগ করে নিয়েছেন আরবাজ আর মালাইকা।
আমির-রিনা
রিনা দত্ত ছিলেন আমির খানের প্রথম স্ত্রী। তাঁদের ডিভোর্স হয়েছে তাও বহু বছর হয়ে গেল। এখন তো রিনা দত্তর নামটাই ভুলতে বসেছে বলিউড। কিন্তু যিনি ভোলেননি আমির খান স্বয়ং। নাঃ সন্তানের বন্ধনে আবদ্ধ নন তাঁরা। স্রেফ বন্ধুত্বের বন্ধন তাঁদের। ‘একসঙ্গে হয়তো থাকতে পারলাম না, তবু একে অপরকে সম্পূর্ণ ত্যাগ করতে আর পারলাম কই?’ রিনা প্রসঙ্গে প্রশ্ন করলে একবার এমনই মন্তব্য করেছিলেন বলিউডের মিস্টার পারফেকশনিস্ট। তাই বলে ভাববেন না, ওঁদের মধ্যে বন্ধুত্ব ছাড়া আর কোনও সম্পর্ক আছে। কিরণ রাওয়ের সঙ্গে আমির কিন্তু হ্যাপিলি ম্যারেড।
হৃত্বিক-সুজান
দশ বছরের বিবাহিত সম্পর্ক, তারও বহু আগে থাকতেই চেনা পরিচয়, তবু তাও ভেঙে বেরিয়ে গেলেন সুজান খান রোশন। হৃত্বিকের সঙ্গে নাকি থাকাই অসম্ভব। ওর বহুগামি স্বভাবেই বিরক্ত হয়ে উঠেছিলেন সুজান। বিয়ে ভেঙে গেল। কিন্তু সম্পর্ক? তা ভাঙল কই? হামেশাই তো হৃত্বিক আর সুজানকে একসঙ্গে দেখা যায়। কখনও ছেলেদের সঙ্গে সময় কাটান দু’জনে কখনও বা হৃত্বিকের বাড়ির পার্টিতে এসে আসর জমিয়ে তোলেন সুজান খান। তবু ওঁরা নাকি পৃথক। ওঁরা বিচ্ছিন্ন!
নন্দিতা-সুবোধ
‘একসঙ্গে থাকতে না পারলেই বুঝি বন্ধুত্বেও চিড় ধরে?’ মিডিয়ার সামনে প্রশ্নটা রেখেছিলেন নন্দিতা দাস। তিনি আর তাঁর স্বামী সুবোধ এখন বিবাহ বিচ্ছিন্ন। তবু একে অপরের সঙ্গে দেখা হলেই হাসি গল্পে মেতে ওঠেন দু’জনে। তাঁদের বক্তব্য বিয়েটা একটা ইনস্টিটিউশন। তার কিছু নিয়ম আছে। কিন্তু বন্ধুত্ব? কোনও নিয়ম সেখানে খাটে না। সেটা দু’জন মানুষের বন্ধন। সেখানে সংসার নেই, সমাজ নেই, লোক-লৌকিকতাও নেই। এমন কি কোনও দাবিও নেই। তাই বিয়ে না টিকলেও বন্ধুত্ব তাঁদের অটুট থাকবে চিরকাল।
ফারহান-অধুনা
ফারহান আখতার তাঁর ষোলো বছরের বিবাহিত জবেনে ইতি টানবেন বলে ভাবছেন। স্ত্রী অধুনা ভবানীও আর চাইছেন না সম্পর্কটাকে টেনে নিয়ে যেতে। তাই ফ্যামেলি কোর্টে তাঁদের দেখা যাচ্ছে আজকাল। মিউচুয়াল ডিভোর্স করার জন্য আবেদন জানিয়েছেন তাঁরা। তাই বলে বন্ধুত্বে এতটুকু চিড় ধরেনি তাঁদের। এখনও কোনও সোশ্যাল ইভেন্টে দেখা হলে বন্ধুর মতো ব্যবহার করেন তাঁরা। সম্প্রতি এক পার্টিতে অধুনা তো ফারহানের পিছুই ছাড়তে চাইছিল না। গল্প যেন শেষই হতে চায় না তাঁদের। কত স্মৃতি, কত কথা...।
সূত্র- বর্তমান
খবর বিভাগঃ
বিনোদন
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়