কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: নারায়ণগঞ্জে আলোচিত সাত খুন মামলায় আটক ২৩ আসামির সবাইকে গাজীপুরের কাশীমপুর কারাগার থেকে আদালত কক্ষে হাজির করা হয়েছিল।
আজ সোমবার সকাল সাড়ে নয়টার দিকে তাদের এজলাসে তোলা হলে বেশ গম্ভীর ছিলেন মামলার প্রধান আসামি নূর হোসেন ও তার সহযোগীরা। কিন্তু বেশ কান্নাকাটি করেছিলেন মামলার অন্যতম আসামি র্যাব-১১ এর সাবেক অধিনায়ক লে. কর্নেল (অব.) তারেক সাঈদ মুহাম্মদ।
সোমবার সকাল ১০টার ৪ মিনিটে রায় পড়া শুরু করেন নারায়ণগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক সৈয়দ এনায়েত হোসেন। মাত্র ৫ মিনিটের মধ্যে চূড়ান্ত রায় ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে কান্নায় ভেঙে পড়েন তারেক সাঈদ।
রায় ঘোষণা দেয়ার পরপরই আসামিদের নিয়ে পুলিশ বের হয়ে যায়। বের হওয়ার সময় এক আসামি স্যান্ডেল খুলে জনগণের দিকে মারতে চাইলে পুলিশ তাকে থামিয়ে দেয়। তবে সে ব্যক্তির নাম জানা যায়নি।
সে সময় আদালতের ভেতরে নিহত তৎকালীন ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলামের স্ত্রী, বাবাকে কান্নাকাটি করতে দেখা যায়।
আজ সোমবার সকাল সাড়ে নয়টার দিকে তাদের এজলাসে তোলা হলে বেশ গম্ভীর ছিলেন মামলার প্রধান আসামি নূর হোসেন ও তার সহযোগীরা। কিন্তু বেশ কান্নাকাটি করেছিলেন মামলার অন্যতম আসামি র্যাব-১১ এর সাবেক অধিনায়ক লে. কর্নেল (অব.) তারেক সাঈদ মুহাম্মদ।
সোমবার সকাল ১০টার ৪ মিনিটে রায় পড়া শুরু করেন নারায়ণগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক সৈয়দ এনায়েত হোসেন। মাত্র ৫ মিনিটের মধ্যে চূড়ান্ত রায় ঘোষণার সঙ্গে সঙ্গে কান্নায় ভেঙে পড়েন তারেক সাঈদ।
রায় ঘোষণা দেয়ার পরপরই আসামিদের নিয়ে পুলিশ বের হয়ে যায়। বের হওয়ার সময় এক আসামি স্যান্ডেল খুলে জনগণের দিকে মারতে চাইলে পুলিশ তাকে থামিয়ে দেয়। তবে সে ব্যক্তির নাম জানা যায়নি।
সে সময় আদালতের ভেতরে নিহত তৎকালীন ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র নজরুল ইসলামের স্ত্রী, বাবাকে কান্নাকাটি করতে দেখা যায়।
সূত্র:বিডি লাইভ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়