কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
শুধু সন্তান জন্মদানের আগে নয়, পরেও মায়েদের অনেক বেশি খাবার খেতে হয়। কারণ
শিশুরা এসময় মায়ের শরীর থেকেই খাবার গ্রহণ করে থাকে। তাই শিশুদের
সুস্থভাবে বেড়ে তোলার জন্যই মায়েদের সুনির্দিষ্ট কিছু খাবার খাওয়া দরকার।
সম্প্রতি গবেষকরা এমন কিছু খাবারের কথা বলেছেন যেগুলো মায়েদের শক্তি জোগানোর পাশাপাশি বাচ্চাদেরও পর্যাপ্ত দুধ পেতে সাহায্য করবে। শুধু তাই নয়, এগুলো জীবনের কোনো না কোনো পর্যায়ে অবশ্যই খাওয়া প্রয়োজন বলেও মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
দুগ্ধজাত খাবার:
যদি প্রচুর পরিমাণে দুগ্ধজাত খাবার খাওয়া যায় তাহলে বাচ্চারা ভাল দুধ পাবে। তাই যে সব মায়েদের বাচ্চারা ভাল দুধ পায় না তাদের পনির, টক দই ও দুধ খেতে উৎসাহিত করেছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ দুধে ভিটামিন ডি আছে যেটি বাচ্চাদের হাড় গঠনে সাহায্য করে। এছাড়াও এই খাবারে প্রোটিন, ভিটামিন বি ও ক্যালসিয়ামের মতো পুষ্টি উপাদান আছে যা বাচ্চার বেড়ে ওঠার জন্য অনেক বেশি দরকারি।
বাদামী চাল:
গর্ভাবস্থায় ওজন কমানোর জন্য এ ধরনের চাল খাওয়া উচিত। কারণ এটি শুধু শক্তিই বাড়ায় না, বাচ্চাকে দুধ পেতেও অনেক বেশি সাহায্য করে।
পানি:
প্রসূতিদের বুকে ভাল দুধ আসার জন্য দিনে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা উচিত। এর সাথে জুস ও দুধ পান করাও ভাল। তবে যতদুর সম্ভব চা কিংবা কফি থেকে দুরে থাকতে হবে। কারণ এগুলো বাচ্চাদের ঘুমে ব্যাঘাত ঘটায়।
রসালো ফল:
এ ধরনের ফলে ভিটামিন, খনিজ ও তন্তু থাকায় প্রতিদিনের খাদ্যাভাসে এ ধরনের ফল রাখার পরামর্শ দিয়েছেন গবেষকরা। কারণ এগুলোতে প্রচুর পরিমানে কার্বহাইড্রেট আছে যা শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
সবুজ শাকসবজি:
সবুজ শাকসবজিতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ থাকে। এমনকি এগুলো ক্যালসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন সি ও স্বাস্থ্য গঠনকারী আরও অনেক এন্টিঅক্সিযেন্ট থাকে যেগুলো মা-শিশু উভয়ের জন্যই ভাল।
কমলা:
গর্ভবতী নারীদের চেয়ে প্রসূতি মায়েদের বেশি পরিমানে ভিটামিন সি’র প্রয়োজন হয়। তাই এসব মায়েদের খাদ্যাভাসে প্রতিদিন এ ধরনের ফল থাকা উচিত। এমনকি কমলার জুসও এক্ষেত্রে ভাল বিকল্প হতে পারে।
শিমজাতীয় খাবার:
শিম ও মটরশুঁটিতে প্রচুর পরিমাণে আয়রণ আছে যা বাচ্চাদের পর্যাপ্ত দুধ পেতে সাহায্য করে।
ডিম:
ডিমে প্রোটিন থাকায় শরীরের প্রয়োজনেই প্রতিদিনের খাদ্যাভাসে এটি রাখা উচিত। আর প্রসূতিদের জন্য এটি অবশ্যই দরকারী।
গমের রুটি:
ফলিক এসিডের অন্যতম উৎসই হল গমের রুটি। এছাড়াও এতে তন্তু ও আয়রন আছে। আর এগুলোই বাচ্চাদের স্বাস্থ্য গঠনে খুব দরকারী। শুধু তাই নয়, এগুলো বাচ্চাদের পর্যাপ্ত পরিমাণে দুধ পেতেও সাহায্য করে।
খাদ্যশস্য:
সদ্য মা হওয়া নারীদের জন্য সকালের নাস্তায় এটা অবশ্যই রাখা উচিত। এতে প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও পুষ্টি উপাদান থাকায় গবেষকরা সকালের নাস্তায় এটাকে অন্তর্ভূক্ত করার কথা বলেছেন।
সালমন ফিশ:
এতে আছে মোটা হওয়ার উপাদান যাকে বলে ডিএইচএ। এটি বাচ্চাদের নার্ভ সিস্টেমের উন্নতির জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যদি মায়ের বুকের দুধে ডিএইচএ উপস্থিত থাকে এবং এর পরিমাণ বেশি হয় তাহলে বাচ্চারা বেশি দুধ খেতে পারবে। তাই বলে বেশি করে সালমন খাওয়া যাবে না। কারণ বিশেষজ্ঞরা সপ্তাহে মাত্র দু’’বার এটি খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
সম্প্রতি গবেষকরা এমন কিছু খাবারের কথা বলেছেন যেগুলো মায়েদের শক্তি জোগানোর পাশাপাশি বাচ্চাদেরও পর্যাপ্ত দুধ পেতে সাহায্য করবে। শুধু তাই নয়, এগুলো জীবনের কোনো না কোনো পর্যায়ে অবশ্যই খাওয়া প্রয়োজন বলেও মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
দুগ্ধজাত খাবার:
যদি প্রচুর পরিমাণে দুগ্ধজাত খাবার খাওয়া যায় তাহলে বাচ্চারা ভাল দুধ পাবে। তাই যে সব মায়েদের বাচ্চারা ভাল দুধ পায় না তাদের পনির, টক দই ও দুধ খেতে উৎসাহিত করেছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ দুধে ভিটামিন ডি আছে যেটি বাচ্চাদের হাড় গঠনে সাহায্য করে। এছাড়াও এই খাবারে প্রোটিন, ভিটামিন বি ও ক্যালসিয়ামের মতো পুষ্টি উপাদান আছে যা বাচ্চার বেড়ে ওঠার জন্য অনেক বেশি দরকারি।
বাদামী চাল:
গর্ভাবস্থায় ওজন কমানোর জন্য এ ধরনের চাল খাওয়া উচিত। কারণ এটি শুধু শক্তিই বাড়ায় না, বাচ্চাকে দুধ পেতেও অনেক বেশি সাহায্য করে।
পানি:
প্রসূতিদের বুকে ভাল দুধ আসার জন্য দিনে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করা উচিত। এর সাথে জুস ও দুধ পান করাও ভাল। তবে যতদুর সম্ভব চা কিংবা কফি থেকে দুরে থাকতে হবে। কারণ এগুলো বাচ্চাদের ঘুমে ব্যাঘাত ঘটায়।
রসালো ফল:
এ ধরনের ফলে ভিটামিন, খনিজ ও তন্তু থাকায় প্রতিদিনের খাদ্যাভাসে এ ধরনের ফল রাখার পরামর্শ দিয়েছেন গবেষকরা। কারণ এগুলোতে প্রচুর পরিমানে কার্বহাইড্রেট আছে যা শক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।
সবুজ শাকসবজি:
সবুজ শাকসবজিতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন এ থাকে। এমনকি এগুলো ক্যালসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন সি ও স্বাস্থ্য গঠনকারী আরও অনেক এন্টিঅক্সিযেন্ট থাকে যেগুলো মা-শিশু উভয়ের জন্যই ভাল।
কমলা:
গর্ভবতী নারীদের চেয়ে প্রসূতি মায়েদের বেশি পরিমানে ভিটামিন সি’র প্রয়োজন হয়। তাই এসব মায়েদের খাদ্যাভাসে প্রতিদিন এ ধরনের ফল থাকা উচিত। এমনকি কমলার জুসও এক্ষেত্রে ভাল বিকল্প হতে পারে।
শিমজাতীয় খাবার:
শিম ও মটরশুঁটিতে প্রচুর পরিমাণে আয়রণ আছে যা বাচ্চাদের পর্যাপ্ত দুধ পেতে সাহায্য করে।
ডিম:
ডিমে প্রোটিন থাকায় শরীরের প্রয়োজনেই প্রতিদিনের খাদ্যাভাসে এটি রাখা উচিত। আর প্রসূতিদের জন্য এটি অবশ্যই দরকারী।
গমের রুটি:
ফলিক এসিডের অন্যতম উৎসই হল গমের রুটি। এছাড়াও এতে তন্তু ও আয়রন আছে। আর এগুলোই বাচ্চাদের স্বাস্থ্য গঠনে খুব দরকারী। শুধু তাই নয়, এগুলো বাচ্চাদের পর্যাপ্ত পরিমাণে দুধ পেতেও সাহায্য করে।
খাদ্যশস্য:
সদ্য মা হওয়া নারীদের জন্য সকালের নাস্তায় এটা অবশ্যই রাখা উচিত। এতে প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও পুষ্টি উপাদান থাকায় গবেষকরা সকালের নাস্তায় এটাকে অন্তর্ভূক্ত করার কথা বলেছেন।
সালমন ফিশ:
এতে আছে মোটা হওয়ার উপাদান যাকে বলে ডিএইচএ। এটি বাচ্চাদের নার্ভ সিস্টেমের উন্নতির জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। যদি মায়ের বুকের দুধে ডিএইচএ উপস্থিত থাকে এবং এর পরিমাণ বেশি হয় তাহলে বাচ্চারা বেশি দুধ খেতে পারবে। তাই বলে বেশি করে সালমন খাওয়া যাবে না। কারণ বিশেষজ্ঞরা সপ্তাহে মাত্র দু’’বার এটি খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়