কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
নারায়ণঞ্জের এমপি শামীম ওসমান বলেছেন, ‘ষড়যন্ত্র শুরু হয়ে গেছে। একশ জন
এমপির নামের তালিকা করা হয়েছে। ওরা খেলায় নেমে গেছে। লিটন হত্যা, নেত্রীর
প্লেনের ইঞ্জিনে আগুন সেই ষড়যন্ত্রেরই অংশ। অনেকে অপেক্ষায় আছেন সকালে কেউ
বলবে- ‘প্রিয় দেশবাসী...’। বুধবার জাতীয় সংসদে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনীত
ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বি মিয়ার সভাপতিত্বে আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি আইন করে সংসদ সদস্যদের প্রোটেকশন দাবি করে বলেন, ‘হয় প্রোটেকশন দেন না হয় ছেড়ে দেন। সাধারণ মানুষ বানিয়ে দেন, তারা দেখবে সাধারণ মানুষের কত শক্তি। লক্ষ মানুষ নিয়ে তাদের অফিস ঘেরাও করব। যদি আমাদের মধ্যে কেউ অপরাধী হয়, তদন্ত হওয়া উচিত।’
তিনি বলেন, কোনো সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে যদি লেখা হয়, তাহলে যেন তাকে সংসদে ১৬৪ ধারায় সংসদে এসে কথা বলতে পারে। সেই সুযোগ তাদের দিতে হবে। এমপি লিটনকে যদি সেই সুযোগ দেওয়া হতো হয়তো তাকে এভাবে মরতে হতো না। কাল আমি সংসদে আসতে পারব কিনা জানি না।
তিনি ৩০ মিনিট ধরে আবেগময় ভাষায় বক্তব্য রাখেন। এসময় সংসদ সদস্যরা টেবিল চাপড়ে তাকে উৎসাহিত করেন। তার বক্তব্যের পর স্পিকারের চেয়ারে থাকা ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বি মিয়া বলেন, লিটন হত্যার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বক্তব্য দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর সেই ভাষণের মেসেজ হলো আতংকিত হওয়ার কিছু নেই।
এছাড়া আপনি রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে যে বক্তব্যের অবতারণা করেছেন, সেখানে কিছু করার নেই। তবে বিধি অনুযায়ী নোটিশ দিয়ে আলোচনা করলে রুলিং দেয়া যেত। আপনি নোটিশ দেন। আমি চেয়ারে থাকলে রুলিং দেবো।
ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বি মিয়ার সভাপতিত্বে আলোচনায় অংশ নিয়ে তিনি আইন করে সংসদ সদস্যদের প্রোটেকশন দাবি করে বলেন, ‘হয় প্রোটেকশন দেন না হয় ছেড়ে দেন। সাধারণ মানুষ বানিয়ে দেন, তারা দেখবে সাধারণ মানুষের কত শক্তি। লক্ষ মানুষ নিয়ে তাদের অফিস ঘেরাও করব। যদি আমাদের মধ্যে কেউ অপরাধী হয়, তদন্ত হওয়া উচিত।’
তিনি বলেন, কোনো সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে যদি লেখা হয়, তাহলে যেন তাকে সংসদে ১৬৪ ধারায় সংসদে এসে কথা বলতে পারে। সেই সুযোগ তাদের দিতে হবে। এমপি লিটনকে যদি সেই সুযোগ দেওয়া হতো হয়তো তাকে এভাবে মরতে হতো না। কাল আমি সংসদে আসতে পারব কিনা জানি না।
তিনি ৩০ মিনিট ধরে আবেগময় ভাষায় বক্তব্য রাখেন। এসময় সংসদ সদস্যরা টেবিল চাপড়ে তাকে উৎসাহিত করেন। তার বক্তব্যের পর স্পিকারের চেয়ারে থাকা ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বি মিয়া বলেন, লিটন হত্যার বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী বক্তব্য দিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর সেই ভাষণের মেসেজ হলো আতংকিত হওয়ার কিছু নেই।
এছাড়া আপনি রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে যে বক্তব্যের অবতারণা করেছেন, সেখানে কিছু করার নেই। তবে বিধি অনুযায়ী নোটিশ দিয়ে আলোচনা করলে রুলিং দেয়া যেত। আপনি নোটিশ দেন। আমি চেয়ারে থাকলে রুলিং দেবো।
সূত্র: বিডিলাইভ।
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়