কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
ইউক্রেন থেকে ক্রিমিয়াকে ছিনিয়ে নেওয়ায় মার্কিন প্রশাসন যে নিষেধাজ্ঞা আরোপ
করেছে, তা প্রত্যাহারের শর্ত হিসেবে রাশিয়াকে পরমাণু অস্ত্র হ্রাস চুক্তির
প্রস্তাব দেবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প।
দি টাইমস পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে এ প্রস্তাব দেওয়ার বিষয়ে কথা বলেছেন।
আগের পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে বিব্রত ট্রাম্প বলেন, ইরাকে আগ্রাসন ছিল যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে মারাত্মক ভুল। এ যেন ‘মৌচাকে ঢিল মারা’র মতো অবস্থা।
তবে ২০ জানুয়ারির শপথ অনুষ্ঠানকে সামনে রেখে এই প্রথম পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রণের ওপর গুরুত্ব দিলেন ট্রাম্প। ২০১০ সালে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্র্যাটেজিক আর্মস রিডাকশন ট্রিটি নামে চুক্তির পর ট্রাম্প নতুন করে দেশটির সঙ্গে চুক্তিতে যেতে চাইছেন।
ওবামা প্রশাসনের সময়ে রাশিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে ট্রাম্প বলেন, ‘তারা রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল- এখন দেখি আমরা কিছু ভালো চুক্তি করতে পারি কি না।’ উল্লেখযোগ্য হারে পরমাণু অস্ত্র কমিয়ে আনার ইচ্ছা প্রকাশ করে ট্রাম্প বলেন, রাশিয়া এখন বাজেভাবে আঘাতপ্রাপ্ত। কিন্তু আমি মনে করি, এমন কিছু ঘটতে যাচ্ছে, যাতে অনেক মানুষ উপকৃত হবে।
যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া এখন বিশ্বের সবচেয়ে পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র বিভাগের সবশেষ তথ্যানুযায়ী, তাদের ১ হাজার ৩৬৭টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র আছে। রাশিয়ার আছে ১ হাজার ৭৯৬টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র।
বিভিন্ন দিক থেকে চাপে থাকা সত্ত্বেও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপনে খুবই আগ্রহী ডোনাল্ড ট্রাম্প।
দি টাইমস পত্রিকাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে এ প্রস্তাব দেওয়ার বিষয়ে কথা বলেছেন।
আগের পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে বিব্রত ট্রাম্প বলেন, ইরাকে আগ্রাসন ছিল যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে মারাত্মক ভুল। এ যেন ‘মৌচাকে ঢিল মারা’র মতো অবস্থা।
তবে ২০ জানুয়ারির শপথ অনুষ্ঠানকে সামনে রেখে এই প্রথম পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রণের ওপর গুরুত্ব দিলেন ট্রাম্প। ২০১০ সালে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্র্যাটেজিক আর্মস রিডাকশন ট্রিটি নামে চুক্তির পর ট্রাম্প নতুন করে দেশটির সঙ্গে চুক্তিতে যেতে চাইছেন।
ওবামা প্রশাসনের সময়ে রাশিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে ট্রাম্প বলেন, ‘তারা রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল- এখন দেখি আমরা কিছু ভালো চুক্তি করতে পারি কি না।’ উল্লেখযোগ্য হারে পরমাণু অস্ত্র কমিয়ে আনার ইচ্ছা প্রকাশ করে ট্রাম্প বলেন, রাশিয়া এখন বাজেভাবে আঘাতপ্রাপ্ত। কিন্তু আমি মনে করি, এমন কিছু ঘটতে যাচ্ছে, যাতে অনেক মানুষ উপকৃত হবে।
যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়া এখন বিশ্বের সবচেয়ে পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র। যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র বিভাগের সবশেষ তথ্যানুযায়ী, তাদের ১ হাজার ৩৬৭টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র আছে। রাশিয়ার আছে ১ হাজার ৭৯৬টি পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র।
বিভিন্ন দিক থেকে চাপে থাকা সত্ত্বেও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিনের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপনে খুবই আগ্রহী ডোনাল্ড ট্রাম্প।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়