কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: কে 'বড়
ভাই' আর কে 'ছোট ভাই' তা নির্ধারণ নিয়ে দ্বন্দের জের ধরে তেজগাঁওয়ের
তেজকুনিপাড়ার তরুণ আবদুল আজিজকে হত্যা করা হয়। নিহত আজিজ ও গ্রেফতার
সায়মনের মধ্যে কিছুদিন ধরে এই বিরোধ চলছিল। এরই জের ধরে বুধবার ছুরিকাঘাতে
হত্যার ঘটনা ঘটে।
বৃহস্পতিবার আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে সায়মন, তার বন্ধু মনির ও জুয়েল এসব কথা স্বীকার করে। এর আগে বুধবার রাতে হত্যা মামলায় তাদের গ্রেফতার দেখায় পুলিশ। হত্যায় ব্যবহৃত ছুরিটি উদ্ধার করা হয়েছে।
বুধবার দুপুর আড়াইটার দিকে তেজকুনিপাড়ার খেলাঘর মাঠে ১৮ বছর বয়সী আজিজকে ছুরিকাঘাত করে তার বন্ধু সায়মন। পরে বন্ধুরাই রক্তাক্ত অবস্থায় আজিজকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে বিকেল পৌনে ৪টায় চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় নিহতের মা শরীফা বেগম বাদী হয়ে বুধবার রাতে তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। আজিজ স্থানীয় একটি ওয়ার্কশপের শ্রমিক ছিল।
তেজগাঁও থানার ওসি মাজহারুল ইসলাম বলেন, তুচ্ছ ঘটনার জের ধরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহত ও গ্রেফতারকৃত সবার বয়স ১৫ থেকে ১৮ বছরের মধ্যে। তারা বিভিন্ন কারখানার শ্রমিক বা দোকানের কর্মচারী। সবাই একসঙ্গেই চলাফেরা করে। তাদের মধ্যে কে বড় আর ছোট, কে কাকে সম্মান দিয়ে চলবে-এসব বিষয়ে বিরোধের সৃষ্টি হয়। এক পর্যায়ে সায়মন ছুরিকাঘাত করলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজিজের মৃত্যু হয়।
তিনি জানান, বৃহস্পতিবার আদালতে হাজির করা হলে গ্রেফতার তিনজনই ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। পরে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তেজগাঁও থানার এসআই দিদার সমকালকে জানান, মূলত সায়মনের হাতেই খুন হয় আজিজ। তবে তার সহযোগী হিসেবে ছিল মনির ও জুয়েল। এ কারণে তাদেরকেও এ মামলায় আসামি করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদেই তারা হত্যার কথা স্বীকার করে। সায়মনের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে তেজকুনিপাড়া রেলওয়ে কলোনির একটি বাসা থেকে হত্যায় ব্যবহৃত ছুরিটি উদ্ধার করা হয়।
তদন্ত কর্মকর্তা জানান, সায়মন ও আজিজ প্রথমে এক গ্রুপেই ছিল। তবে বিরোধের সৃষ্টি হলে তারা আলাদা হয়ে যায়। জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণ নিয়ে গত কয়েকদিনে দফায় দফায় তাদের মধ্যে বাকবিতণ্ডা ও উত্তেজনা হয়। এর জের ধরে বুধবার ছুরি নিয়েই ঘুরছিল সায়মন।
পারিবারিক সূত্র জানায়, আজিজ তার পরিবারের সঙ্গে রেলওয়ে কলোনির বাসায় থাকত। তার বাবা আবদুল বাছির পেশায় হকার, মা শরীফা বেগম গৃহকর্মী। ঘটনার সময় তারা কেউ বাসায় ছিলেন না। বাছির ছিলেন গ্রামের বাড়ি নরসিংদীর রায়পুরায়। শরীফা ছিলেন তার কর্মস্থলে।
সূত্র: সমকাল
বৃহস্পতিবার আদালতে দেওয়া জবানবন্দিতে সায়মন, তার বন্ধু মনির ও জুয়েল এসব কথা স্বীকার করে। এর আগে বুধবার রাতে হত্যা মামলায় তাদের গ্রেফতার দেখায় পুলিশ। হত্যায় ব্যবহৃত ছুরিটি উদ্ধার করা হয়েছে।
বুধবার দুপুর আড়াইটার দিকে তেজকুনিপাড়ার খেলাঘর মাঠে ১৮ বছর বয়সী আজিজকে ছুরিকাঘাত করে তার বন্ধু সায়মন। পরে বন্ধুরাই রক্তাক্ত অবস্থায় আজিজকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে বিকেল পৌনে ৪টায় চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় নিহতের মা শরীফা বেগম বাদী হয়ে বুধবার রাতে তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন। আজিজ স্থানীয় একটি ওয়ার্কশপের শ্রমিক ছিল।
তেজগাঁও থানার ওসি মাজহারুল ইসলাম বলেন, তুচ্ছ ঘটনার জের ধরে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। নিহত ও গ্রেফতারকৃত সবার বয়স ১৫ থেকে ১৮ বছরের মধ্যে। তারা বিভিন্ন কারখানার শ্রমিক বা দোকানের কর্মচারী। সবাই একসঙ্গেই চলাফেরা করে। তাদের মধ্যে কে বড় আর ছোট, কে কাকে সম্মান দিয়ে চলবে-এসব বিষয়ে বিরোধের সৃষ্টি হয়। এক পর্যায়ে সায়মন ছুরিকাঘাত করলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজিজের মৃত্যু হয়।
তিনি জানান, বৃহস্পতিবার আদালতে হাজির করা হলে গ্রেফতার তিনজনই ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়। পরে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা তেজগাঁও থানার এসআই দিদার সমকালকে জানান, মূলত সায়মনের হাতেই খুন হয় আজিজ। তবে তার সহযোগী হিসেবে ছিল মনির ও জুয়েল। এ কারণে তাদেরকেও এ মামলায় আসামি করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদেই তারা হত্যার কথা স্বীকার করে। সায়মনের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে তেজকুনিপাড়া রেলওয়ে কলোনির একটি বাসা থেকে হত্যায় ব্যবহৃত ছুরিটি উদ্ধার করা হয়।
তদন্ত কর্মকর্তা জানান, সায়মন ও আজিজ প্রথমে এক গ্রুপেই ছিল। তবে বিরোধের সৃষ্টি হলে তারা আলাদা হয়ে যায়। জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণ নিয়ে গত কয়েকদিনে দফায় দফায় তাদের মধ্যে বাকবিতণ্ডা ও উত্তেজনা হয়। এর জের ধরে বুধবার ছুরি নিয়েই ঘুরছিল সায়মন।
পারিবারিক সূত্র জানায়, আজিজ তার পরিবারের সঙ্গে রেলওয়ে কলোনির বাসায় থাকত। তার বাবা আবদুল বাছির পেশায় হকার, মা শরীফা বেগম গৃহকর্মী। ঘটনার সময় তারা কেউ বাসায় ছিলেন না। বাছির ছিলেন গ্রামের বাড়ি নরসিংদীর রায়পুরায়। শরীফা ছিলেন তার কর্মস্থলে।
সূত্র: সমকাল
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়