কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: ব্রিটেনের অর্থনীতিকে পেছনে ফেললো ভারতের অর্থনীতি। কিছুটা অবাক হলেও এক জরিপে এমনটাই জানিয়েছে বিখ্যাত ফোর্বস ম্যাগাজিন।
এর পেছনে দুটি কারণ উল্লেখ করেছে 'ফোর্বস'। এক, গত ২৫ বছরে অপ্রত্যাশিত গতিতে এগিয়েছে ভারতীয় অর্থনীতি। আর দুই, 'ব্রেক্সিট' গণভোটের পর একের পর এক অস্থিরতা আর সমস্যায় উত্তরোত্তর পিছিয়ে পড়েছে ব্রিটেনের অর্থনীতি।
গত এক বছরে হুড়মুড়িয়ে পড়ে গিয়েছে পাউন্ডের দাম। ফলে, ভারতীয় টাকার সঙ্গে দামের ফারাকটা অনেকটাই কমে গিয়েছে পাউন্ডের। যা পরোক্ষে ভারতীয় অর্থনীতির 'পেশি'গুলিকে আরও মজবুত করে তুলেছে।
'ফোর্বস' ম্যাগাজিনে প্রকাশিত একটি অর্থনৈতিক রিপোর্টে বলা হয়েছে, ''যেভাবে গত ২৫ বছরে এগিয়ে গিয়েছে, তাতে ভারতীয় অর্থনীতি যে ব্রিটেনের জিডিপি’র হারকে পিছনে ফেলে দেবে, তা প্রত্যাশিতই ছিল। তবে অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞদের ধারণা ছিল, সেটা হবে ২০২০ সাল বা তার সামান্য কিছু পরে। কিন্তু ৪/৫ বছর আগেই যে সেটা হয়ে গেল, তার এক ও একমাত্র কারণ, 'ব্রেক্সিট' গণভোটের পর গত এক বছরে ব্রিটিশ মুদ্রা পাউন্ডের দাম হুড়মুড়িয়ে কমে গিয়েছে প্রায় ২০ শতাংশ।''
'ফোর্বসে'র রিপোর্টে বলা হয়েছে, ''ভারতীয় অর্থনীতির বৃদ্ধি-হার বছরে ৬ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ৮ শতাংশ। আর ব্রিটেনের আর্থিক বৃদ্ধি-হারটা কমতে কমতে বছরে ১ থেকে ২ শতাংশের মধ্যেই আটকে গিয়েছে। সেটা থমকে থাকবে ২০২০ সাল বা তার কিছু সময় পর পর্যন্ত।''
এ বিষয়ে টুইট করেছেন ভারতের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কিরেণ রিজিজু। তিনি লিখেছেন, ''ব্রিটেনকে টপকে গিয়ে আমেরিকা, চিন, জাপান ও জার্মানির পর ভারতীয় অর্থনীতিই সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠল। ভারতের কাঁধে জনসংখ্যার বোঝাটা ভারী হলেও, এটা নি:সন্দেহেই ভারতীয় অর্থনীতির উল্লম্ফন।''
পাঁচ বছর আগে ইকোনমিক থিঙ্ক-ট্যাঙ্ক সংস্থা 'ইকোনমিক অ্যান্ড বিজনেস রিসার্চ' ( সিইবিআর)-এর পূর্বাভাস ছিল, ২০২০ সালের মধ্যেই ভারতের অর্থনীতি হয়ে উঠবে বিশ্বের 'পঞ্চম শক্তিশালী অর্থনীতি'। গত ৮ অক্টোবর আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডারের (আইএমএফ) একটি সমীক্ষাতেও বলা হয়েছিল খুব শিগগিরই ইউরোপীয় দেশগুলির অর্থনীতির বৃদ্ধি-হারকে ছাপিয়ে যাবে ভারতীয় অর্থনীতি।
তবে তাদের দেয়া মেয়াদের অনেক আগেই লক্ষে পৌঁছে গেলো ভারত।
সূত্র: আনন্দবাজার
এর পেছনে দুটি কারণ উল্লেখ করেছে 'ফোর্বস'। এক, গত ২৫ বছরে অপ্রত্যাশিত গতিতে এগিয়েছে ভারতীয় অর্থনীতি। আর দুই, 'ব্রেক্সিট' গণভোটের পর একের পর এক অস্থিরতা আর সমস্যায় উত্তরোত্তর পিছিয়ে পড়েছে ব্রিটেনের অর্থনীতি।
গত এক বছরে হুড়মুড়িয়ে পড়ে গিয়েছে পাউন্ডের দাম। ফলে, ভারতীয় টাকার সঙ্গে দামের ফারাকটা অনেকটাই কমে গিয়েছে পাউন্ডের। যা পরোক্ষে ভারতীয় অর্থনীতির 'পেশি'গুলিকে আরও মজবুত করে তুলেছে।
'ফোর্বস' ম্যাগাজিনে প্রকাশিত একটি অর্থনৈতিক রিপোর্টে বলা হয়েছে, ''যেভাবে গত ২৫ বছরে এগিয়ে গিয়েছে, তাতে ভারতীয় অর্থনীতি যে ব্রিটেনের জিডিপি’র হারকে পিছনে ফেলে দেবে, তা প্রত্যাশিতই ছিল। তবে অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞদের ধারণা ছিল, সেটা হবে ২০২০ সাল বা তার সামান্য কিছু পরে। কিন্তু ৪/৫ বছর আগেই যে সেটা হয়ে গেল, তার এক ও একমাত্র কারণ, 'ব্রেক্সিট' গণভোটের পর গত এক বছরে ব্রিটিশ মুদ্রা পাউন্ডের দাম হুড়মুড়িয়ে কমে গিয়েছে প্রায় ২০ শতাংশ।''
'ফোর্বসে'র রিপোর্টে বলা হয়েছে, ''ভারতীয় অর্থনীতির বৃদ্ধি-হার বছরে ৬ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ৮ শতাংশ। আর ব্রিটেনের আর্থিক বৃদ্ধি-হারটা কমতে কমতে বছরে ১ থেকে ২ শতাংশের মধ্যেই আটকে গিয়েছে। সেটা থমকে থাকবে ২০২০ সাল বা তার কিছু সময় পর পর্যন্ত।''
এ বিষয়ে টুইট করেছেন ভারতের স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কিরেণ রিজিজু। তিনি লিখেছেন, ''ব্রিটেনকে টপকে গিয়ে আমেরিকা, চিন, জাপান ও জার্মানির পর ভারতীয় অর্থনীতিই সবচেয়ে বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠল। ভারতের কাঁধে জনসংখ্যার বোঝাটা ভারী হলেও, এটা নি:সন্দেহেই ভারতীয় অর্থনীতির উল্লম্ফন।''
পাঁচ বছর আগে ইকোনমিক থিঙ্ক-ট্যাঙ্ক সংস্থা 'ইকোনমিক অ্যান্ড বিজনেস রিসার্চ' ( সিইবিআর)-এর পূর্বাভাস ছিল, ২০২০ সালের মধ্যেই ভারতের অর্থনীতি হয়ে উঠবে বিশ্বের 'পঞ্চম শক্তিশালী অর্থনীতি'। গত ৮ অক্টোবর আন্তর্জাতিক অর্থ ভাণ্ডারের (আইএমএফ) একটি সমীক্ষাতেও বলা হয়েছিল খুব শিগগিরই ইউরোপীয় দেশগুলির অর্থনীতির বৃদ্ধি-হারকে ছাপিয়ে যাবে ভারতীয় অর্থনীতি।
তবে তাদের দেয়া মেয়াদের অনেক আগেই লক্ষে পৌঁছে গেলো ভারত।
সূত্র: আনন্দবাজার
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়