কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: আজ
যিশুখ্রিষ্টের জন্মদিন। খ্রিষ্টানদের বিশ্বাস অনুযায়ী এই দিনের ঠিক নয় মাস
পূর্বে মাতা মেরির গর্ভে প্রবেশ করেন যিশু। অন্যদিকে এটিকে একটি ঐতিহাসিক
রোমান উৎসব হিসেবেও পালন করা হয়।
বিশ্বের অধিকাংশ রাষ্ট্রেই ব্যাপক সমারোহের সঙ্গে এই দিনটি পালন করা হয় এবং সরকারি ছুটিও থাকে। শুধু খ্রিষ্টীয় রাষ্ট্রগুলোতেই নয় বরং অনেক অ-খ্রিষ্টীয় রাষ্ট্রেও এই দিনটি বেশ জাঁকজমকভাবে পালন করা হয়। অনেক দেশ নিজেরাই এই দিনটিকে নিজেদের ছুটির দিনের তালিকায় রেখেছেন।
তবে জাপান, সৌদি আরব, চীন, ইরান, তুরস্ক, নেপাল, আলজেরিয়া, থাইল্যান্ড এবং উত্তর কোরিয়ার মতো দেশগুলোতে বড়দিন ছুটির দিন হিসেবে পালিত হয় না।
অধিকাংশ দেশে ২৫ ডিসেম্বরকে বড়দিন হিসেবে পালন করা হলেও তা সব জায়গায় এক নয়। যেমন রাশিয়া, জর্জিয়া, মিশর, আর্মেনিয়া, ইউক্রেন এবং সার্বিয়ার মতো বেশ কয়েকটি দেশ ইস্টার্ন ন্যাশনাল চার্চ অনুযায়ী ৭ জানুয়ারি বড়দিন পালন করে। কারণ তারা ঐতিহ্যশালী জুলিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসরণ করেন।
বড়দিনের সাজসজ্জার ব্যাপারটা বেশ অন্য রকম। এই দিন খ্রিষ্টানরা একে অন্যের বাড়িতে যান। সেখানে বিভিন্ন ধরনের বিশেষ খাবারের মধ্যে থাকে কেক।
ক্রিসমাসে সব থেকে বহুল ব্যবহৃত গাছটিকে আমরা সবাই চিনি ক্রিসমাস ট্রি হিসেবে। এটি একধরনের চির হরিৎ প্রকৃতির গাছ। প্রাচীনকালে রোমান সম্রাজ্যের লোকেরা ক্রিসমাসের সময় এই পাতাগুলো এনে ঘর সাজাত। পরবর্তী সময়ে তা রীতিনীতিতে পরিণত হয়েছে।
তবে রোমানরা কিন্তু শুধু এই এক ধরনের গাছ ব্যবহার করতেন না। তাদের চারপাশের যা কিছু সবুজ রঙের তাই তারা জোগাড় করে নিয়ে ঘর সাজাতেন।
ইংরেজি ভাষায় ক্রিসমাস ট্রি শব্দটি প্রথম লিখিতভাবে পাওয়া যায় ১৮৩৫ সালে। এটি জার্মান ভাষা থেকে গৃহীত একটি শব্দ। ব্রিটেনে এই ক্রিসমাস ট্রির ব্যাপারটা বেশি প্রসার লাভ করেছিল তৃতীয় জর্জের স্ত্রী রানি শারলোট এবং পরে রানি ভিক্টোরিয়ার রাজত্বকালে।
বড়দিনে উপহার আদান প্রদানের একটি ব্যাপার থাকে। বিশেষ করে বাড়ির ছোট সদস্যদের জন্য। বলা হয় সান্তাক্লজ বা ঈশ্বরের দূত এই উপহারগুলো নিয়ে আসেন বাচ্চাদের দেওয়ার জন্য। তবে এর মূল উদ্দেশ্য হলো পারিবারিক সম্পর্ককে আরো দৃঢ় করে তোলা।
বড়দিন নিয়ে নানা সংস্কার রয়েছে। যেমন ক্যাথলিক দেশে খ্রিষ্ট মাসের আগের দিন নানা ধরনের ধর্মীয় শোভাযাত্রা এবং কুচকাওয়াজের আয়োজন করা হয়।
তবে এর বেশ অর্থনৈতিক প্রভাবও আছে। কারণ এই দিনটি এখন মোটামুটি খ্রিষ্টীয় এবং অ-খ্রিষ্টীয় সব দেশেই বেশ জাঁকজমকভাবে পালন করা হয়। কেনাকাটার দিক থেকে এটি অন্যান্য ধর্মীয় উৎসবের মতো প্রাধান্য পেতে থাকে। এখন অনেক দেশেই ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে মানুষ এই উৎসবটি পালন করে।
বিশ্বের অধিকাংশ রাষ্ট্রেই ব্যাপক সমারোহের সঙ্গে এই দিনটি পালন করা হয় এবং সরকারি ছুটিও থাকে। শুধু খ্রিষ্টীয় রাষ্ট্রগুলোতেই নয় বরং অনেক অ-খ্রিষ্টীয় রাষ্ট্রেও এই দিনটি বেশ জাঁকজমকভাবে পালন করা হয়। অনেক দেশ নিজেরাই এই দিনটিকে নিজেদের ছুটির দিনের তালিকায় রেখেছেন।
তবে জাপান, সৌদি আরব, চীন, ইরান, তুরস্ক, নেপাল, আলজেরিয়া, থাইল্যান্ড এবং উত্তর কোরিয়ার মতো দেশগুলোতে বড়দিন ছুটির দিন হিসেবে পালিত হয় না।
অধিকাংশ দেশে ২৫ ডিসেম্বরকে বড়দিন হিসেবে পালন করা হলেও তা সব জায়গায় এক নয়। যেমন রাশিয়া, জর্জিয়া, মিশর, আর্মেনিয়া, ইউক্রেন এবং সার্বিয়ার মতো বেশ কয়েকটি দেশ ইস্টার্ন ন্যাশনাল চার্চ অনুযায়ী ৭ জানুয়ারি বড়দিন পালন করে। কারণ তারা ঐতিহ্যশালী জুলিয়ান ক্যালেন্ডার অনুসরণ করেন।
বড়দিনের সাজসজ্জার ব্যাপারটা বেশ অন্য রকম। এই দিন খ্রিষ্টানরা একে অন্যের বাড়িতে যান। সেখানে বিভিন্ন ধরনের বিশেষ খাবারের মধ্যে থাকে কেক।
ক্রিসমাসে সব থেকে বহুল ব্যবহৃত গাছটিকে আমরা সবাই চিনি ক্রিসমাস ট্রি হিসেবে। এটি একধরনের চির হরিৎ প্রকৃতির গাছ। প্রাচীনকালে রোমান সম্রাজ্যের লোকেরা ক্রিসমাসের সময় এই পাতাগুলো এনে ঘর সাজাত। পরবর্তী সময়ে তা রীতিনীতিতে পরিণত হয়েছে।
তবে রোমানরা কিন্তু শুধু এই এক ধরনের গাছ ব্যবহার করতেন না। তাদের চারপাশের যা কিছু সবুজ রঙের তাই তারা জোগাড় করে নিয়ে ঘর সাজাতেন।
ইংরেজি ভাষায় ক্রিসমাস ট্রি শব্দটি প্রথম লিখিতভাবে পাওয়া যায় ১৮৩৫ সালে। এটি জার্মান ভাষা থেকে গৃহীত একটি শব্দ। ব্রিটেনে এই ক্রিসমাস ট্রির ব্যাপারটা বেশি প্রসার লাভ করেছিল তৃতীয় জর্জের স্ত্রী রানি শারলোট এবং পরে রানি ভিক্টোরিয়ার রাজত্বকালে।
বড়দিনে উপহার আদান প্রদানের একটি ব্যাপার থাকে। বিশেষ করে বাড়ির ছোট সদস্যদের জন্য। বলা হয় সান্তাক্লজ বা ঈশ্বরের দূত এই উপহারগুলো নিয়ে আসেন বাচ্চাদের দেওয়ার জন্য। তবে এর মূল উদ্দেশ্য হলো পারিবারিক সম্পর্ককে আরো দৃঢ় করে তোলা।
বড়দিন নিয়ে নানা সংস্কার রয়েছে। যেমন ক্যাথলিক দেশে খ্রিষ্ট মাসের আগের দিন নানা ধরনের ধর্মীয় শোভাযাত্রা এবং কুচকাওয়াজের আয়োজন করা হয়।
তবে এর বেশ অর্থনৈতিক প্রভাবও আছে। কারণ এই দিনটি এখন মোটামুটি খ্রিষ্টীয় এবং অ-খ্রিষ্টীয় সব দেশেই বেশ জাঁকজমকভাবে পালন করা হয়। কেনাকাটার দিক থেকে এটি অন্যান্য ধর্মীয় উৎসবের মতো প্রাধান্য পেতে থাকে। এখন অনেক দেশেই ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে মানুষ এই উৎসবটি পালন করে।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়