কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: ফল
হিসেবে কলা অনেকে পছন্দ করলেও, সবজি হিসেবে কলা অনেকেই পছন্দ করেন না।
কিন্তু সবজি হিসেবে কাঁচা কলা বেশ স্বাস্থ্যকর। ভিটামিন, মিনারেলসহ আরও
অনেক পুষ্টিগুণ সম্পূর্ণ একটি সবজি কাঁচা কলা। রোগীর পথ্য হিসেবে কাঁচা কলা
পরিচিত থাকলেও স্বাস্থ্যকর এই সবজিটি প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখতে
পারেন। জেনে নেয়া যাক কাঁচা কলার স্বাস্থ্যগুণ।
১। হজমে সাহায্য
আঁশযুক্ত সবজি হওয়ায় এটি খুব সহজে হজমযোগ্য। কাঁচা কলা পেটের ভিতরে খারাপ ব্যাকটেরিয়া দূর করে দেয়। তবে অতিরিক্ত পেট ফোলা সমস্যা থাকলে কাঁচা কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত।
২। ওজন হ্রাস:
ওজন কমাতে চান, তবে খাদ্য তালিকায় রাখুন কাঁচা কলা! কাঁচা কলার ফাইবার দীর্ঘ সময় পেট ভরিয়ে রাখে। এটি আঁশযুক্ত হওয়ায় তা মেদ কাটতে সাহায্য করে। কাঁচা কলার তরকারি খাদ্য তালিকায় রাখা বয়ে আনবে অনেক রকমের সুফল।
৩। ডায়ারিয়া প্রতিরোধ
কাঁচা কলায় থাকা এনজাইম ডায়রিয়া এবং পেটের নানা ইনফেকশন দূর করে। ডায়রিয়া দেখা দিলে চিকিৎসকরা কাঁচা কলা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
৪। চিনি নিয়ন্ত্রণ:
কলার আঁশযুক্ত হওয়ায় এটি রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। ভিটামিন বি৬ গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ করে দুই টাইপ ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
৫। কোলন ক্যান্সার
কাঁচা কলা কোলন থেকে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া, জীবাণু এবং ইনফেকশন দূর করে কোলনকে সুস্থ রাখে। দীর্ঘমেয়াদী কোলন সংক্রান্ত রোগ দূর করতে কাঁচা কলা বেশ কার্যকরী।
৬। উচ্চ ভিটামিন বি-৬ এর উৎস
কাঁচা কলা ভিটামিন বি-৬ এর অন্যতম উৎস। এক কাপ সিদ্ধ কাঁচা কলা দৈনিক ৩৯% ভিটামিন বি-৬ চাহিদা পূরণ করে। ভিটামিন বি-৬ রক্তে হিমোগ্লোবিন তৈরি করে, যা রক্তে অক্সিজেন পরিবহন করে। এছাড়া ভিটামিন বি-৪ রক্তে চিনি নিয়ন্ত্রণ করে।
৭। পটাশিয়ামের উৎস:
পাকা কলার মত কাঁচা কলায়ও প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম। এক কাপ কাঁচা কলায় রয়েছে ৫৩১ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম। দ্যা আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েসন গবেষণায় প্রকাশ করেছে যে, প্রতিদিন ৪৭০০ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম গ্রহণে হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস করে। তবে পটাশিয়াম সবার জন্য নিরাপদ নয়। উচ্চ রক্ত চাপ আক্রান্ত রোগী অথবা কিডনি রোগে আক্রান্ত রোগীদের কিছুটা সাবধানে কাঁচা কলা গ্রহণ করা উচিত।
১। হজমে সাহায্য
আঁশযুক্ত সবজি হওয়ায় এটি খুব সহজে হজমযোগ্য। কাঁচা কলা পেটের ভিতরে খারাপ ব্যাকটেরিয়া দূর করে দেয়। তবে অতিরিক্ত পেট ফোলা সমস্যা থাকলে কাঁচা কলা খাওয়া থেকে বিরত থাকা উচিত।
২। ওজন হ্রাস:
ওজন কমাতে চান, তবে খাদ্য তালিকায় রাখুন কাঁচা কলা! কাঁচা কলার ফাইবার দীর্ঘ সময় পেট ভরিয়ে রাখে। এটি আঁশযুক্ত হওয়ায় তা মেদ কাটতে সাহায্য করে। কাঁচা কলার তরকারি খাদ্য তালিকায় রাখা বয়ে আনবে অনেক রকমের সুফল।
৩। ডায়ারিয়া প্রতিরোধ
কাঁচা কলায় থাকা এনজাইম ডায়রিয়া এবং পেটের নানা ইনফেকশন দূর করে। ডায়রিয়া দেখা দিলে চিকিৎসকরা কাঁচা কলা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
৪। চিনি নিয়ন্ত্রণ:
কলার আঁশযুক্ত হওয়ায় এটি রক্তে চিনির পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। ভিটামিন বি৬ গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণ করে দুই টাইপ ডায়াবেটিস প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
৫। কোলন ক্যান্সার
কাঁচা কলা কোলন থেকে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া, জীবাণু এবং ইনফেকশন দূর করে কোলনকে সুস্থ রাখে। দীর্ঘমেয়াদী কোলন সংক্রান্ত রোগ দূর করতে কাঁচা কলা বেশ কার্যকরী।
৬। উচ্চ ভিটামিন বি-৬ এর উৎস
কাঁচা কলা ভিটামিন বি-৬ এর অন্যতম উৎস। এক কাপ সিদ্ধ কাঁচা কলা দৈনিক ৩৯% ভিটামিন বি-৬ চাহিদা পূরণ করে। ভিটামিন বি-৬ রক্তে হিমোগ্লোবিন তৈরি করে, যা রক্তে অক্সিজেন পরিবহন করে। এছাড়া ভিটামিন বি-৪ রক্তে চিনি নিয়ন্ত্রণ করে।
৭। পটাশিয়ামের উৎস:
পাকা কলার মত কাঁচা কলায়ও প্রচুর পরিমাণ পটাশিয়াম। এক কাপ কাঁচা কলায় রয়েছে ৫৩১ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম। দ্যা আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েসন গবেষণায় প্রকাশ করেছে যে, প্রতিদিন ৪৭০০ মিলিগ্রাম পটাসিয়াম গ্রহণে হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস করে। তবে পটাশিয়াম সবার জন্য নিরাপদ নয়। উচ্চ রক্ত চাপ আক্রান্ত রোগী অথবা কিডনি রোগে আক্রান্ত রোগীদের কিছুটা সাবধানে কাঁচা কলা গ্রহণ করা উচিত।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়