কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলের এক আইন প্রণেতার বাড়িতে হামলাকারী ও
নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে ১০ ঘণ্টাব্যাপী বন্দুকযুদ্ধে তিন
হামলাকারীসহ ১১ জন নিহত হয়েছে। এই হামলায় আরো ৮ জন আহত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার পুলিশ একথা জানিয়েছে।
ঘটনাস্থল থেকে পুলিশের একটি সূত্র বার্তা সংস্থা সিনহুয়াকে বলেন, ‘বুধবার সন্ধ্যায় গোলযোগপূর্ণ হেলমান্দ প্রদেশের খোশাল মিনা এলাকায় অবস্থিত মীর ওয়ালির বাড়িতে হামলা চালানো হয়। একজন সন্ত্রাসী গেটেই তার শরীরে বেঁধে রাখা বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে দুই বন্দুকধারী বাড়িতে ঢোকার সুযোগ পায়। বৃহস্পতিবার সকালে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা পাল্টা হামলা চালিয়ে ওই দুই হামলাকারীকে হত্যা করে।’
তিনি আরো জানান, নিহতদের মধ্যে ওয়ালি ও পার্লামেন্ট সদস্য ওবাইদুল্লাহ্ বারাকজাইয়ের ছেলে হাফিজ পাসনের দুই নাতি রয়েছেন।
এই ঘটনায় ওই ভবনের দুই স্থানীয় নেতা, এক শিশু ও দুই নিরাপত্তা রক্ষী নিহত হয়েছে। আইন প্রণেতা মীর ওয়ালীসহ আরো ৭ জন আহত হয়েছে। তাদের কারোর অবস্থাই গুরুতর নয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, তারা তিনটি শক্তিশালী বিস্ফোরণ ও রাতভর থেমে থেমে গুলির আওয়াজ শুনতে পান। ভবনটিতে অভিযানের আগে স্থানীয় নেতৃবৃন্দ ও প্রাদেশিক নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের মধ্যে বৈঠক হয় বলেও জানান তারা।
তালেবান এই হামলার দায়িত্ব স্বীকার করেছে।
আফগান প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আশরাফ গণি এক বিবৃতিতে এই হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন।
বৃহস্পতিবার পুলিশ একথা জানিয়েছে।
ঘটনাস্থল থেকে পুলিশের একটি সূত্র বার্তা সংস্থা সিনহুয়াকে বলেন, ‘বুধবার সন্ধ্যায় গোলযোগপূর্ণ হেলমান্দ প্রদেশের খোশাল মিনা এলাকায় অবস্থিত মীর ওয়ালির বাড়িতে হামলা চালানো হয়। একজন সন্ত্রাসী গেটেই তার শরীরে বেঁধে রাখা বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়। এতে দুই বন্দুকধারী বাড়িতে ঢোকার সুযোগ পায়। বৃহস্পতিবার সকালে নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা পাল্টা হামলা চালিয়ে ওই দুই হামলাকারীকে হত্যা করে।’
তিনি আরো জানান, নিহতদের মধ্যে ওয়ালি ও পার্লামেন্ট সদস্য ওবাইদুল্লাহ্ বারাকজাইয়ের ছেলে হাফিজ পাসনের দুই নাতি রয়েছেন।
এই ঘটনায় ওই ভবনের দুই স্থানীয় নেতা, এক শিশু ও দুই নিরাপত্তা রক্ষী নিহত হয়েছে। আইন প্রণেতা মীর ওয়ালীসহ আরো ৭ জন আহত হয়েছে। তাদের কারোর অবস্থাই গুরুতর নয়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, তারা তিনটি শক্তিশালী বিস্ফোরণ ও রাতভর থেমে থেমে গুলির আওয়াজ শুনতে পান। ভবনটিতে অভিযানের আগে স্থানীয় নেতৃবৃন্দ ও প্রাদেশিক নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের মধ্যে বৈঠক হয় বলেও জানান তারা।
তালেবান এই হামলার দায়িত্ব স্বীকার করেছে।
আফগান প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আশরাফ গণি এক বিবৃতিতে এই হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়