কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: শখের
বশে বাড়িতে পোষা প্রাণি রাখতে কম বেশি সবাই ভালোবাসে। এসব প্রাণিদের সঙ্গে
সময় কাটাতে অনেকে বেশ স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করেন। পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের
মতো পোষা প্রাণিরও যত্ন এবং ভালোবাসা প্রয়োজন। আপনাকে দেখলেই পোষ্য প্রাণি
যেভাবে স্বাগত জানায়, খুশি রাখে, আপনারও উচিত পোষা প্রণিটির বিশেষ যত্ন
নেয়া এবং খুশি রাখা। শুধু খেতে দিলে, আদর করলেই কিন্তু খুশি রাখা যায় না।
তাদেরকে খুশি ও প্রণবন্ত রাখতে হলে আপনাকে আরো বিশেষ কিছু দিকে নজর দিতে
হবে।
শান্ত থাকুন :
শিশুরা যেমন আমাদের আচরণ দেখে শেখে, আমাদের আচরণের প্রভাব ওদের উপর পড়ে তেমনই পোষ্য প্রাণিদের উপর আমাদের আচরণের প্রভাব পড়ে। পোষ্যদের সামনে তাই শান্ত থাকুন। আপনি অশান্ত আচরণ করলে পোষ্যরা নার্ভাস হয়ে পড়বে। আর নার্ভাস, উতৎকণ্ঠায় ভোগা প্রাণিরা বিশেষ করে কুকুর হিংস্র হয়ে ওঠে।
খেলনা :
শিশুদের মতোই পোষ্যরাও খেলনা নিয়ে খেলতে ভালবাসে। তবে বাচ্চাদের মতো ওরা একই খেলনা নিয়ে বোর হয়ে যায় না। তাই খুব বেশি না হলেও পোষা প্রণিটির জন্য কয়েকটা খেলনা কিনে রাখুন। ঘুরিয়ে ফিরিয়ে খেলতে দিন। এতে ওরা খুশি থাকবে।
হাঁটাতে নিয়ে যান :
বাড়ির বাইরে ঘুরতে যেতে কার না ভালো লাগে? পোষ্যদেরও কিন্তু বাড়িতে বসে থাকতে ভালো লাগে না সারা দিন। ওদের নিয়মিত বাইরে হাঁটাতে নিয়ে যান। এতে যেমন ওদের স্বাস্থ্য ভালো থাকার পাশাপাশি মনও ভাল থাকবে।
প্রশিক্ষণ :
নিজের সন্তানদের যেমন আমরা স্কুলে পড়াই, সঠিক শিক্ষা দিই, তেমনই পোষ্যদেরও প্রয়োজন সঠিক প্রশিক্ষণ দেয়ার।
নিয়মিত গোসল করাতে হবে:
সব ব্রিডের কুকুরদের গোসল করানোর নিয়ম এক রকম হয় না। কুকুরের ব্রিড অনুযায়ী মাসে দু’-তিন বার স্নান করান। এতে যেমন ফ্রেশ থাকবে আপনার পোষ্য, তেমনই অ্যালার্জির সংক্রমণও দূরে থাকবে। গায়ে বাজে গন্ধও হবে না।
ডায়েট :
পোষ্যর খাওয়া দাওয়ার দিকে বিশেষ নজর দিন। পুষ্টিকর খাবার যেমন দেবেন, তেমনই প্রতিদিন একই খাবার দেবেন না। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে পুষ্টিকর খাবার খেতে দিন পোষ্য প্রাণিকে।
চিকিতৎসা-সেবা:
পোষ্যকে ভালো রাখতে ওর স্বাস্থ্যের দিকে, সুস্থতার দিকে নজর দিন। প্রতি ৬ মাস অন্তর চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান আপনার পোষ্যকে। কী খাওয়াবেন, কোন ভ্যাক্সিনের কখন প্রয়োজন, কত ওজন হওয়া উচিৎ সবদিকে সমান খেয়াল রাখতে হবে।
শান্ত থাকুন :
শিশুরা যেমন আমাদের আচরণ দেখে শেখে, আমাদের আচরণের প্রভাব ওদের উপর পড়ে তেমনই পোষ্য প্রাণিদের উপর আমাদের আচরণের প্রভাব পড়ে। পোষ্যদের সামনে তাই শান্ত থাকুন। আপনি অশান্ত আচরণ করলে পোষ্যরা নার্ভাস হয়ে পড়বে। আর নার্ভাস, উতৎকণ্ঠায় ভোগা প্রাণিরা বিশেষ করে কুকুর হিংস্র হয়ে ওঠে।
খেলনা :
শিশুদের মতোই পোষ্যরাও খেলনা নিয়ে খেলতে ভালবাসে। তবে বাচ্চাদের মতো ওরা একই খেলনা নিয়ে বোর হয়ে যায় না। তাই খুব বেশি না হলেও পোষা প্রণিটির জন্য কয়েকটা খেলনা কিনে রাখুন। ঘুরিয়ে ফিরিয়ে খেলতে দিন। এতে ওরা খুশি থাকবে।
হাঁটাতে নিয়ে যান :
বাড়ির বাইরে ঘুরতে যেতে কার না ভালো লাগে? পোষ্যদেরও কিন্তু বাড়িতে বসে থাকতে ভালো লাগে না সারা দিন। ওদের নিয়মিত বাইরে হাঁটাতে নিয়ে যান। এতে যেমন ওদের স্বাস্থ্য ভালো থাকার পাশাপাশি মনও ভাল থাকবে।
প্রশিক্ষণ :
নিজের সন্তানদের যেমন আমরা স্কুলে পড়াই, সঠিক শিক্ষা দিই, তেমনই পোষ্যদেরও প্রয়োজন সঠিক প্রশিক্ষণ দেয়ার।
নিয়মিত গোসল করাতে হবে:
সব ব্রিডের কুকুরদের গোসল করানোর নিয়ম এক রকম হয় না। কুকুরের ব্রিড অনুযায়ী মাসে দু’-তিন বার স্নান করান। এতে যেমন ফ্রেশ থাকবে আপনার পোষ্য, তেমনই অ্যালার্জির সংক্রমণও দূরে থাকবে। গায়ে বাজে গন্ধও হবে না।
ডায়েট :
পোষ্যর খাওয়া দাওয়ার দিকে বিশেষ নজর দিন। পুষ্টিকর খাবার যেমন দেবেন, তেমনই প্রতিদিন একই খাবার দেবেন না। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে পুষ্টিকর খাবার খেতে দিন পোষ্য প্রাণিকে।
চিকিতৎসা-সেবা:
পোষ্যকে ভালো রাখতে ওর স্বাস্থ্যের দিকে, সুস্থতার দিকে নজর দিন। প্রতি ৬ মাস অন্তর চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যান আপনার পোষ্যকে। কী খাওয়াবেন, কোন ভ্যাক্সিনের কখন প্রয়োজন, কত ওজন হওয়া উচিৎ সবদিকে সমান খেয়াল রাখতে হবে।
খবর বিভাগঃ
ফিচার
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়