কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
যুদ্ধের অবসানের পরও আবারো বিস্ফোরণের শব্দে কেঁপে উঠল আলেপ্পো। নতুন করে
ঘটে যাওয়া এই বিস্ফোরণ আলেপ্পোবাসীর জীবনমুখী স্বপ্নকে ধুলিস্যাৎ করে
দিয়েছে বলে জানিয়েছে বিবিসি।
আলেপ্পোর বাসিন্দা, বেসামরিক নাগরিক এবং যোদ্ধাদেরকে তাদের হালকা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে পূর্ব আলেপ্পো থেকে সরে যাওয়ার জন্য একটি সমঝোতাও নাকি হয়েছিল।
কিন্তু নিজেদের সর্বশেষ ঘাঁটি ধরে রাখতে বেপরোয়া হয়ে ওঠে বিদ্রোহীরা। এমন অবস্থায় আলেপ্পোয় আটকে থাকা হাজারো বেসামরিক নাগরিকদের পরিণতি কী হবে তা নিয়ে উদ্বেগ দেখা দেয়।
উল্লেখ্য, কয়েক সপ্তাহ ধরে প্রচণ্ড সংঘর্ষের পর মঙ্গলবার (১৩ ডিসেম্বর) আলেপ্পোর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ নিতে সক্ষম হয় সরকারি বাহিনী। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জাতিসংঘের নিয়োজিত রাশিয়ার দূত ভিটালি চারকিন ঘোষণা দেন যে পূর্ব আলেপ্পোতে সকল সামরিক কর্মকাণ্ড বন্ধ রয়েছে এবং সরকার ওই এলাকার পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে।
তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হুসেইন মুফতুগলু বলেছেন, আলেপ্পো থেকে শুরুতে বেসামরিকদের সরিয়ে নেওয়া হবে, এরপর বিদ্রোহীদের সরানো হবে।
তিনি বলেন, পরিকল্পনা অনুযায়ী তারা ইদলিবের দিকে এগিয়ে যেতে পারেন। তাদেরকে তুরস্কে নিয়ে যাওয়ার কোনও পরিকল্পনা নেই।
তবে সমঝোতা কার্যকরের পরও আলেপ্পো থেকে কেউই সরে যেতে রাজি হননি। গার্ডিয়ানের তাদের খবরে নিশ্চিত করেছে, স্থানীয় সময় সকাল ৫টা থেকে শহরবাসীর আলেপ্পো ত্যাগের কথা থাকলেও এর দেড় ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ছয়টা পর্যন্ত কেউ শহর ছেড়ে যেতে পারেনি।
আলেপ্পোর বাসিন্দা, বেসামরিক নাগরিক এবং যোদ্ধাদেরকে তাদের হালকা অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে পূর্ব আলেপ্পো থেকে সরে যাওয়ার জন্য একটি সমঝোতাও নাকি হয়েছিল।
কিন্তু নিজেদের সর্বশেষ ঘাঁটি ধরে রাখতে বেপরোয়া হয়ে ওঠে বিদ্রোহীরা। এমন অবস্থায় আলেপ্পোয় আটকে থাকা হাজারো বেসামরিক নাগরিকদের পরিণতি কী হবে তা নিয়ে উদ্বেগ দেখা দেয়।
উল্লেখ্য, কয়েক সপ্তাহ ধরে প্রচণ্ড সংঘর্ষের পর মঙ্গলবার (১৩ ডিসেম্বর) আলেপ্পোর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ নিতে সক্ষম হয় সরকারি বাহিনী। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় জাতিসংঘের নিয়োজিত রাশিয়ার দূত ভিটালি চারকিন ঘোষণা দেন যে পূর্ব আলেপ্পোতে সকল সামরিক কর্মকাণ্ড বন্ধ রয়েছে এবং সরকার ওই এলাকার পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে।
তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হুসেইন মুফতুগলু বলেছেন, আলেপ্পো থেকে শুরুতে বেসামরিকদের সরিয়ে নেওয়া হবে, এরপর বিদ্রোহীদের সরানো হবে।
তিনি বলেন, পরিকল্পনা অনুযায়ী তারা ইদলিবের দিকে এগিয়ে যেতে পারেন। তাদেরকে তুরস্কে নিয়ে যাওয়ার কোনও পরিকল্পনা নেই।
তবে সমঝোতা কার্যকরের পরও আলেপ্পো থেকে কেউই সরে যেতে রাজি হননি। গার্ডিয়ানের তাদের খবরে নিশ্চিত করেছে, স্থানীয় সময় সকাল ৫টা থেকে শহরবাসীর আলেপ্পো ত্যাগের কথা থাকলেও এর দেড় ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ছয়টা পর্যন্ত কেউ শহর ছেড়ে যেতে পারেনি।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়