কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
তুরস্কের আঙ্কারা শহরে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আততায়ীর হাতে খুন হওয়ার ঘটনা
তদন্ত করে দেখতে রুশ তদন্তকারীদের একটি দল তুরস্কে গিয়ে পৌঁছেছে। এই দলে
রয়েছেন মোট ১৮ জন রুশ তদন্তকারী কর্মকর্তা।
রাষ্ট্রদূত আন্দ্রে কার্লভকে সোমবার গুলি করে হত্যা করা হয়। একটি আর্ট গ্যালারি পরিদর্শনে গেলে বক্তৃতা দেওয়ার সময় সেখানে পুলিশের একজন সদস্য তাকে গুলি করে হত্যা করেছে।
ছবিতে দেখা গেছে, রুশ রাষ্ট্রদূত যখন বক্তব্য রাখছিলেন তখন তার পেছনে ওই পুলিশ দাঁড়িয়েছিলো। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, হামলাকারী রাষ্ট্রদূতকে লক্ষ্য করে অন্তত আটটি গুলি ছুঁড়েছে।
তবে হত্যাকারী তখন দায়িত্বরত ছিলো না। তুর্কী সংবাদ মাধ্যমে বলা হচ্ছে, এসময় তিনি ছুটিতে ছিলেন। তার পরনে ছিলো স্যুট ও টাই। এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তুর্কী পুলিশ সাতজনকে গ্রেফতার করেছে। তাদের মধ্যে হত্যাকারী পুলিশের পরিবারের ছ'জন সদস্য।
হামলার পরপরই ২২ বছর বয়সী বন্দুকধারী মেভলুত মের্ট আটিলিন্টাস হাত উঁচু করে তার পিস্তল উপরে তুলে ধরে সিরিয়ায় রাশিয়ার ভূমিকা, বিশেষ করে আলেপ্পো শহরে রুশ হামলার, প্রতিবাদ জানাচ্ছিলো।
এসময় সে আরবি ও তুর্কী ভাষায় চিৎকার করে বক্তব্য রাখছিলো। সে আল্লাহু আকবর বলে চিৎকার করে বলতে থাকে, "আলেপ্পোকে ভুলে যাবেন না। ভুলে যাবেন না সিরিয়ার কথাও।"
এই হত্যাকাণ্ডের পর রাশিয়া তার দূতাবাসগুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে। বলা হচ্ছে, রাশিয়ার গোয়েন্দা সংস্থাগুলো এব্যাপারে অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে।
তুর্কী প্রেসিডেন্ট রেচেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বলেছেন, রাশিয়ার সাথে তুরস্কের সাথে সম্পর্ক নষ্ট করার জন্যেই রুশ রাষ্ট্রদূতের ওপর এই হামলা।
হামলাকারী এই পুলিশের সাথে কোন গ্রুপের যোগাযোগ আছে কীনা এবিষয়ে এখনও স্পষ্ট করে কিছু জানা যায়নি। হত্যাকাণ্ডের পরপরই রাশিয়া এবং তুরস্ক দুটো দেশের পক্ষ থেকেই এর নিন্দা জানানো হয়েছে।
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও তুর্কী প্রেসিডেন্ট মতো বলেছেন, ''দুটো দেশের সম্পর্ক নষ্ট করার উদ্দেশ্যে পরিকল্পিতভাবে রুশ রাষ্ট্রদূতকে হত্যা করা হয়েছে।"
সূত্র: বিবিসি
রাষ্ট্রদূত আন্দ্রে কার্লভকে সোমবার গুলি করে হত্যা করা হয়। একটি আর্ট গ্যালারি পরিদর্শনে গেলে বক্তৃতা দেওয়ার সময় সেখানে পুলিশের একজন সদস্য তাকে গুলি করে হত্যা করেছে।
ছবিতে দেখা গেছে, রুশ রাষ্ট্রদূত যখন বক্তব্য রাখছিলেন তখন তার পেছনে ওই পুলিশ দাঁড়িয়েছিলো। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, হামলাকারী রাষ্ট্রদূতকে লক্ষ্য করে অন্তত আটটি গুলি ছুঁড়েছে।
তবে হত্যাকারী তখন দায়িত্বরত ছিলো না। তুর্কী সংবাদ মাধ্যমে বলা হচ্ছে, এসময় তিনি ছুটিতে ছিলেন। তার পরনে ছিলো স্যুট ও টাই। এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় তুর্কী পুলিশ সাতজনকে গ্রেফতার করেছে। তাদের মধ্যে হত্যাকারী পুলিশের পরিবারের ছ'জন সদস্য।
হামলার পরপরই ২২ বছর বয়সী বন্দুকধারী মেভলুত মের্ট আটিলিন্টাস হাত উঁচু করে তার পিস্তল উপরে তুলে ধরে সিরিয়ায় রাশিয়ার ভূমিকা, বিশেষ করে আলেপ্পো শহরে রুশ হামলার, প্রতিবাদ জানাচ্ছিলো।
এসময় সে আরবি ও তুর্কী ভাষায় চিৎকার করে বক্তব্য রাখছিলো। সে আল্লাহু আকবর বলে চিৎকার করে বলতে থাকে, "আলেপ্পোকে ভুলে যাবেন না। ভুলে যাবেন না সিরিয়ার কথাও।"
এই হত্যাকাণ্ডের পর রাশিয়া তার দূতাবাসগুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে। বলা হচ্ছে, রাশিয়ার গোয়েন্দা সংস্থাগুলো এব্যাপারে অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিতে যাচ্ছে।
তুর্কী প্রেসিডেন্ট রেচেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বলেছেন, রাশিয়ার সাথে তুরস্কের সাথে সম্পর্ক নষ্ট করার জন্যেই রুশ রাষ্ট্রদূতের ওপর এই হামলা।
হামলাকারী এই পুলিশের সাথে কোন গ্রুপের যোগাযোগ আছে কীনা এবিষয়ে এখনও স্পষ্ট করে কিছু জানা যায়নি। হত্যাকাণ্ডের পরপরই রাশিয়া এবং তুরস্ক দুটো দেশের পক্ষ থেকেই এর নিন্দা জানানো হয়েছে।
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনও তুর্কী প্রেসিডেন্ট মতো বলেছেন, ''দুটো দেশের সম্পর্ক নষ্ট করার উদ্দেশ্যে পরিকল্পিতভাবে রুশ রাষ্ট্রদূতকে হত্যা করা হয়েছে।"
সূত্র: বিবিসি
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়