কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ২৭টি কাউন্সিলর পদের মধ্যে আওয়ামী লীগ
সমর্থক ১৫ জন প্রার্থী কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন। বাকি ওয়ার্ডগুলোতে
বিএনপি সমর্থক ৯ জন, জাতীয় পার্টি সমর্থক ২ জন ও বাসদ সমর্থক একজন
কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন।
২৭টি ওয়ার্ডের মধ্যে সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১৫৬ জন ও ৯টি নারী কাউন্সিলর পদে ৩৮ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন।
রিটার্নিং অফিস থেকে বেসরকারি ফল ঘোষণার পর স্থানীয় সূত্রে এসব প্রার্থীর পরিচয় নিশ্চিত হওয়া সম্ভব হয়েছে।
উল্লেখ্য, স্থানীয় সরকার নির্বাচনের সংশোধিত আইন অনুযায়ী, সিটি নির্বাচনে মেয়র পদের ভোট এবারই প্রথম দলীয় প্রতীকে অনুষ্ঠিত হলেও কাউন্সিলর পদগুলোর ভোট আগের মতোই নির্বাচন কমিশন নির্ধারিত বিভিন্ন প্রতীকে অনুষ্ঠিত হয়। তাই, আনুষ্ঠানিকভাবে কাউন্সিলর পদপ্রার্থীদের দলীয় পরিচয় ঘোষণা করা না হলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতায় থাকা দলগুলো প্রতিটি ওয়ার্ডে নিজ নিজ প্রার্থীর পক্ষে পরোক্ষভাবে সমর্থন দেয়।
রিটার্নিং অফিস ঘোষিত বেসরকারি ফল থেকে জানা গেছে, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ১নং ওয়ার্ডে ফুলের ঝুড়ি প্রতীক নিয়ে যুবলীগের হাজী মো. ওমর ফারুক, ৩ নং ওয়ার্ডে ঠেলাগাড়ি প্রতীক নিয়ে ছাত্রলীগ নেতা ও বর্তমান কাউন্সিলর শাহজালাল বাদল, ৪ নং ওয়ার্ডে লাটিম প্রতীকে আওয়ামী লীগ নেতা আরিফুল হক হাসান, ৬নং ওয়ার্ডে ঠেলাগাড়ি প্রতীক নিয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা যুবলীগের আহ্বায়ক মতিউর রহমান মতি, ৭নং ওয়ার্ডে ঠেলাগাড়ি প্রতীক নিয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলী হাসান আলা, ৮নং ওয়ার্ডে মিষ্টি কুমড়া প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা রুহুল আমিন, ১০নং ওয়ার্ডে ব্যাডমিন্টন প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা ইফতেখার আলম খোকন, ১৪ নং ওয়ার্ডে ঠেলাগাড়ি প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা শফিউদ্দিন প্রধান, ১৬ নং ওয়ার্ডে ব্যাডমিন্টন প্রতীক নিয়ে নগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি নাজমুল আলম সজল, ১৭ নং ওয়ার্ডে ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য মো. আব্দুল করিম বাবু ওরফে ডিস বাবু, ১৮নং ওয়ার্ডে ঠেলাগাড়ি প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা কবির হোসাইন, ১৯ নং ওয়ার্ডে করাত প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা বর্তমান কাউন্সিলর ফয়সাল আহাম্মদ সাগর, ২৩ নং ওয়ার্ডে লাটিম প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা কাউন্সিলর সাইফুদ্দিন আহম্মদ দুলাল, ২৬নং ওয়ার্ডে ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা মো. সামছুজ্জাহা ও ২৭নং ওয়ার্ডে ঠেলাগাড়ি আওয়ামী লীগ নেতা কামরুজ্জামান বাবুল বিজয়ী হয়েছেন।
অন্যদিকে, ২নং ওয়ার্ডে লাটিম প্রতীক নিয়ে ৭ খুন মামলায় অব্যাহতিপ্রাপ্ত আসামি বিএনপি নেতা ইকবাল হাসান, ৫নং ওয়ার্ডে ব্যাডমিন্টন প্রতীক নিয়ে বিএনপি দলীয় সাবেক এমপি গিয়াস উদ্দিনের ছেলে মো. সাদরিল, ৯নং ওয়ার্ডে মিষ্টি কুমড়া প্রতীক নিয়ে বিএনপি নেতা ইসরাফিল প্রধান, ১১ নং ওয়ার্ডের ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে বর্তমান কাউন্সিলর ও বিএনপি নেতা জমশের আলী ঝটু, ১২ নং ওয়ার্ডে ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে বর্তমান কাউন্সিলর ও নগর বিএনপি নেতা শওকত হাশেম শকু, ১৩নং ওয়ার্ডে ঠেলাগাড়ি প্রতীক নিয়ে বর্তমান কাউন্সিলর ও মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ, ২১ নং ওয়ার্ডে রেডিও প্রতীক নিয়ে বর্তমান কাউন্সিলর ও বিএনপি নেতা হান্নান সরকার, ২২নং ওয়ার্ডে লাটিম প্রতীক নিয়ে কাউন্সিলর ও বিএনপি নেতা সুলতান আহম্মদ ভূঁইয়া, ও ২৫নং ওয়ার্ডে ঠেলাগাড়ি প্রতীক নিয়ে বিএনপি নেতা এনায়েত হাসান জয়ী হয়েছেন।
কাউন্সিলর পদে জাতীয় পার্টির (এরশাদ) সমর্থক দুই প্রার্থীও কাউন্সিলর হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। এরা হচ্ছেন ২০ নং ওয়ার্ডে বর্তমান লাটিম প্রতীক নিয়ে জাপা নেতা গোলাম নবী মুরাদ, ২৪নং ওয়ার্ডে ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে জাপা নেতা আফজাল হোসেন।
এছাড়াও ১৫ নং ওয়ার্ডে ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে বাসদ নেতা অসিত বরণ বিশ্বাস কাউন্সিলর পদে জয়ী হয়েছেন।
অন্যদিকে, নারীদের জন্য সংরক্ষিত ৯টি আসনের মধ্যে ১ নং ওয়ার্ডে (১,২ ও ৩) গ্লাস প্রতীক নিয়ে মাকসুদা মোজাফফর, ২ নং ওয়ার্ডে (৪,৫ ও ৬) মোবাইল প্রতীক নিয়ে মনোয়ারা বেগম, ৩ নং ওয়ার্ডে (৭,৮ ও ৯) চশমা প্রতীক নিয়ে মহিলা দলের আয়েশা আক্তার দিনা, ৪ নং ওয়ার্ডে (১০,১১ও ১২) মোবাইল প্রতীক নিয়ে মিনায়ারা বেগম, ৫ নং ওয়ার্ডে (১৩,১৪,১৫) বই প্রতীক নিয়ে শারমিন হাবিব বিনি, ৬নং ওয়ার্ডে (১৬, ১৭,১৮) বই প্রতীক নিয়ে নগর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক হাসানের স্ত্রী আফসানা আফরোজ, ৭ নং ওয়ার্ডে (১৯,২০,২১) বই প্রতীক নিয়ে শিউলী নওশাদ, ৮ নং ওয়ার্ডে (২২,২৩,২৪) বই প্রতীক নিয়ে শাওন অঙ্কন এবং ৯ নং ওয়ার্ডে (২৫,২৬,২৭) চশমা প্রতীক নিয়ে হোসনে আরা জয় পেয়েছেন। বিজয়ী নারী কাউন্সিলরদের মধ্যে কমপক্ষে দু’জন বিএনপির সমর্থক বলে জানা গেছে। বাকিদের পরিচয় এখনও নিশ্চিত হওয়া সম্ভব হয়নি।
২৭টি ওয়ার্ডের মধ্যে সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১৫৬ জন ও ৯টি নারী কাউন্সিলর পদে ৩৮ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন।
রিটার্নিং অফিস থেকে বেসরকারি ফল ঘোষণার পর স্থানীয় সূত্রে এসব প্রার্থীর পরিচয় নিশ্চিত হওয়া সম্ভব হয়েছে।
উল্লেখ্য, স্থানীয় সরকার নির্বাচনের সংশোধিত আইন অনুযায়ী, সিটি নির্বাচনে মেয়র পদের ভোট এবারই প্রথম দলীয় প্রতীকে অনুষ্ঠিত হলেও কাউন্সিলর পদগুলোর ভোট আগের মতোই নির্বাচন কমিশন নির্ধারিত বিভিন্ন প্রতীকে অনুষ্ঠিত হয়। তাই, আনুষ্ঠানিকভাবে কাউন্সিলর পদপ্রার্থীদের দলীয় পরিচয় ঘোষণা করা না হলেও প্রতিদ্বন্দ্বিতায় থাকা দলগুলো প্রতিটি ওয়ার্ডে নিজ নিজ প্রার্থীর পক্ষে পরোক্ষভাবে সমর্থন দেয়।
রিটার্নিং অফিস ঘোষিত বেসরকারি ফল থেকে জানা গেছে, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ১নং ওয়ার্ডে ফুলের ঝুড়ি প্রতীক নিয়ে যুবলীগের হাজী মো. ওমর ফারুক, ৩ নং ওয়ার্ডে ঠেলাগাড়ি প্রতীক নিয়ে ছাত্রলীগ নেতা ও বর্তমান কাউন্সিলর শাহজালাল বাদল, ৪ নং ওয়ার্ডে লাটিম প্রতীকে আওয়ামী লীগ নেতা আরিফুল হক হাসান, ৬নং ওয়ার্ডে ঠেলাগাড়ি প্রতীক নিয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা যুবলীগের আহ্বায়ক মতিউর রহমান মতি, ৭নং ওয়ার্ডে ঠেলাগাড়ি প্রতীক নিয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলী হাসান আলা, ৮নং ওয়ার্ডে মিষ্টি কুমড়া প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা রুহুল আমিন, ১০নং ওয়ার্ডে ব্যাডমিন্টন প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা ইফতেখার আলম খোকন, ১৪ নং ওয়ার্ডে ঠেলাগাড়ি প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা শফিউদ্দিন প্রধান, ১৬ নং ওয়ার্ডে ব্যাডমিন্টন প্রতীক নিয়ে নগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ সভাপতি নাজমুল আলম সজল, ১৭ নং ওয়ার্ডে ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য মো. আব্দুল করিম বাবু ওরফে ডিস বাবু, ১৮নং ওয়ার্ডে ঠেলাগাড়ি প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা কবির হোসাইন, ১৯ নং ওয়ার্ডে করাত প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা বর্তমান কাউন্সিলর ফয়সাল আহাম্মদ সাগর, ২৩ নং ওয়ার্ডে লাটিম প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা কাউন্সিলর সাইফুদ্দিন আহম্মদ দুলাল, ২৬নং ওয়ার্ডে ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা মো. সামছুজ্জাহা ও ২৭নং ওয়ার্ডে ঠেলাগাড়ি আওয়ামী লীগ নেতা কামরুজ্জামান বাবুল বিজয়ী হয়েছেন।
অন্যদিকে, ২নং ওয়ার্ডে লাটিম প্রতীক নিয়ে ৭ খুন মামলায় অব্যাহতিপ্রাপ্ত আসামি বিএনপি নেতা ইকবাল হাসান, ৫নং ওয়ার্ডে ব্যাডমিন্টন প্রতীক নিয়ে বিএনপি দলীয় সাবেক এমপি গিয়াস উদ্দিনের ছেলে মো. সাদরিল, ৯নং ওয়ার্ডে মিষ্টি কুমড়া প্রতীক নিয়ে বিএনপি নেতা ইসরাফিল প্রধান, ১১ নং ওয়ার্ডের ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে বর্তমান কাউন্সিলর ও বিএনপি নেতা জমশের আলী ঝটু, ১২ নং ওয়ার্ডে ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে বর্তমান কাউন্সিলর ও নগর বিএনপি নেতা শওকত হাশেম শকু, ১৩নং ওয়ার্ডে ঠেলাগাড়ি প্রতীক নিয়ে বর্তমান কাউন্সিলর ও মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ, ২১ নং ওয়ার্ডে রেডিও প্রতীক নিয়ে বর্তমান কাউন্সিলর ও বিএনপি নেতা হান্নান সরকার, ২২নং ওয়ার্ডে লাটিম প্রতীক নিয়ে কাউন্সিলর ও বিএনপি নেতা সুলতান আহম্মদ ভূঁইয়া, ও ২৫নং ওয়ার্ডে ঠেলাগাড়ি প্রতীক নিয়ে বিএনপি নেতা এনায়েত হাসান জয়ী হয়েছেন।
কাউন্সিলর পদে জাতীয় পার্টির (এরশাদ) সমর্থক দুই প্রার্থীও কাউন্সিলর হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন। এরা হচ্ছেন ২০ নং ওয়ার্ডে বর্তমান লাটিম প্রতীক নিয়ে জাপা নেতা গোলাম নবী মুরাদ, ২৪নং ওয়ার্ডে ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে জাপা নেতা আফজাল হোসেন।
এছাড়াও ১৫ নং ওয়ার্ডে ঘুড়ি প্রতীক নিয়ে বাসদ নেতা অসিত বরণ বিশ্বাস কাউন্সিলর পদে জয়ী হয়েছেন।
অন্যদিকে, নারীদের জন্য সংরক্ষিত ৯টি আসনের মধ্যে ১ নং ওয়ার্ডে (১,২ ও ৩) গ্লাস প্রতীক নিয়ে মাকসুদা মোজাফফর, ২ নং ওয়ার্ডে (৪,৫ ও ৬) মোবাইল প্রতীক নিয়ে মনোয়ারা বেগম, ৩ নং ওয়ার্ডে (৭,৮ ও ৯) চশমা প্রতীক নিয়ে মহিলা দলের আয়েশা আক্তার দিনা, ৪ নং ওয়ার্ডে (১০,১১ও ১২) মোবাইল প্রতীক নিয়ে মিনায়ারা বেগম, ৫ নং ওয়ার্ডে (১৩,১৪,১৫) বই প্রতীক নিয়ে শারমিন হাবিব বিনি, ৬নং ওয়ার্ডে (১৬, ১৭,১৮) বই প্রতীক নিয়ে নগর বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক হাসানের স্ত্রী আফসানা আফরোজ, ৭ নং ওয়ার্ডে (১৯,২০,২১) বই প্রতীক নিয়ে শিউলী নওশাদ, ৮ নং ওয়ার্ডে (২২,২৩,২৪) বই প্রতীক নিয়ে শাওন অঙ্কন এবং ৯ নং ওয়ার্ডে (২৫,২৬,২৭) চশমা প্রতীক নিয়ে হোসনে আরা জয় পেয়েছেন। বিজয়ী নারী কাউন্সিলরদের মধ্যে কমপক্ষে দু’জন বিএনপির সমর্থক বলে জানা গেছে। বাকিদের পরিচয় এখনও নিশ্চিত হওয়া সম্ভব হয়নি।
-- বিডিলাইভ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়