কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
শ্রমিক বিক্ষোভের মুখে বন্ধ হয়ে যাওয়া আশুলিয়ার পোশাক কারখানাগুলো সোমবার
খুলে দেয়া হচ্ছে। রোববার সন্ধ্যায় বিজিএমইএ ভবনে সংবাদ সম্মেলনে এ কথা
জানান পোশাকশিল্প মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, 'প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ও ৩০টি শ্রমিক সংগঠনের অুনরোধের প্রেক্ষিতে বিজিএমইএ সোমবার থেকে আবারও বন্ধ কারখানাগুলো খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে'।
শ্রমিকদের মজুরি প্রসঙ্গে সিদ্দিকুর বলেন, এ বিষয়ে শ্রম আইনের ১৩(১) ধারা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব। এর আগে বন্ধ হওয়া কারখানার মালিকদের সঙ্গে রোববার দুপুরে জরুরি বৈঠক করেন বিজিএমইএ সভাপতি ও পরিচালকরা। সভায় বন্ধ থাকা সব কারখানা খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয় বলে জানা যায়।
সূত্রে জানা যায়, মজুরি বৃদ্ধি, কোনো কারণ ছাড়াই শ্রমিক ছাঁটাই না করা, বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধি না করাসহ ১১ দফা দাবিতে ১১ ডিসেম্বর থেকে আন্দোলন করছেন শ্রমিকরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে না পেরে ২০ ডিসেম্বর ৫৫টি কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়। পরের দিন আরো চারটি কারখানা বন্ধ করা হয়।
এ ঘটনায় শ্রমিক বিক্ষোভে উস্কানি ও শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ এনে সাতটি মামলা হয়েছে, যাতে আসামি করা হয়েছে হাজারের বেশি শ্রমিককে। গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১৯ শ্রমিক নেতা এবং এক সাংবাদিককে।
কারখানার মালিকরা দাবি করছেন, শ্রমিক অসন্তোষের কারণে প্রতিদিন গড়ে ৮০ কোটি টাকা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন তারা। সে হিসাবে, গত ১৫ দিনে প্রায় ১ হাজার ২০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে এ শিল্পে।
সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, 'প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ও ৩০টি শ্রমিক সংগঠনের অুনরোধের প্রেক্ষিতে বিজিএমইএ সোমবার থেকে আবারও বন্ধ কারখানাগুলো খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে'।
শ্রমিকদের মজুরি প্রসঙ্গে সিদ্দিকুর বলেন, এ বিষয়ে শ্রম আইনের ১৩(১) ধারা অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব। এর আগে বন্ধ হওয়া কারখানার মালিকদের সঙ্গে রোববার দুপুরে জরুরি বৈঠক করেন বিজিএমইএ সভাপতি ও পরিচালকরা। সভায় বন্ধ থাকা সব কারখানা খুলে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয় বলে জানা যায়।
সূত্রে জানা যায়, মজুরি বৃদ্ধি, কোনো কারণ ছাড়াই শ্রমিক ছাঁটাই না করা, বাড়ি ভাড়া বৃদ্ধি না করাসহ ১১ দফা দাবিতে ১১ ডিসেম্বর থেকে আন্দোলন করছেন শ্রমিকরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে না পেরে ২০ ডিসেম্বর ৫৫টি কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়। পরের দিন আরো চারটি কারখানা বন্ধ করা হয়।
এ ঘটনায় শ্রমিক বিক্ষোভে উস্কানি ও শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ এনে সাতটি মামলা হয়েছে, যাতে আসামি করা হয়েছে হাজারের বেশি শ্রমিককে। গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১৯ শ্রমিক নেতা এবং এক সাংবাদিককে।
কারখানার মালিকরা দাবি করছেন, শ্রমিক অসন্তোষের কারণে প্রতিদিন গড়ে ৮০ কোটি টাকা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন তারা। সে হিসাবে, গত ১৫ দিনে প্রায় ১ হাজার ২০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে এ শিল্পে।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়