কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: ঠাণ্ডা
ঠাণ্ডা পরশ নিয়ে শীত চলে এসেছে। শীতের সকালে ঠাণ্ডা পানিতে গোসল করা
অনেকের কাছে যুদ্ধের মতো লাগে। তাই একমাত্র ভরসা গরম পানি? চিকিতৎসকদের
মতে, শীতে ঠাণ্ডা লাগলেও গোসল করতে হবে ঠাণ্ডা পানিতেই। পাল্টাতেই হবে গরম
পানিতে গোসল করার অভ্যাস।
একটু সাহস করে প্রতিদিন ঠাণ্ডা পানি দিয়েই গোসল করুন। এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে। সুস্থ ও সতেজ থাকবে হার্ট। ব্লাড প্রেশার থাকবে স্বাভাবিক। দিনভর থাকবেন এনার্জিতে ভরপুর। শরীরে তাপমাত্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে ঠাণ্ডা পানিতেই গোসল করবেন। যতই ঠাণ্ডা লাগুক, গরম পানি গায়ে ঢালার কথা ভুলে যান। ঠাণ্ডা পানি দিয়ে গোসল করলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যাবে।
সকালে শরীর বেয়ে যখন ঠাণ্ডা জলের ধারা নেমে আসে, শিউরে ওঠে শরীর। ঠিক তখনই গভীর শ্বাস টেনে নেয় শরীর। শরীরে ঢোকে অনেক বেশি অক্সিজেন। এই অক্সিজেন শরীরকে গরম রাখে।
চিকিৎসকরা বলছেন, ঠাণ্ডা পানির সংস্পর্শে এলে শরীরের সমস্ত অঙ্গে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক হয়। ফলে, হার্টের স্বাস্থ্য থাকে অটুট। রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক থাকায় ব্লাড প্রেশারও স্বাভাবিক থাকে। ধমনীতে রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না।
শরীরে দুই প্রকার ফ্যাট রয়েছে। হোয়াইট ফ্যাট ও ব্রাউন ফ্যাট। শরীরে বেশি ক্যালরি ঢুকলে হোয়াইট ফ্যাট বাড়তে থাকে। ক্যালরি না ঝরালে কোমর, পিঠের নিচের দিক, গলা এবং উরুতে ফ্যাট জমতে থাকে। শুরু হয় নানা সমস্যা। ঠাণ্ডা পানি শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে। ত্বককে রাখে মসৃণ। চুল থাকে সতেজ। পেশির সমস্যা দ্রুত সমাধান করে। স্ট্রেস কমায়। ডিপ্রেশন দূর করে। তাই গরম পানিতে গোসল করার বদভ্যাস ছাড়ুন।
একটু সাহস করে প্রতিদিন ঠাণ্ডা পানি দিয়েই গোসল করুন। এতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে। সুস্থ ও সতেজ থাকবে হার্ট। ব্লাড প্রেশার থাকবে স্বাভাবিক। দিনভর থাকবেন এনার্জিতে ভরপুর। শরীরে তাপমাত্রার ভারসাম্য ঠিক রাখতে ঠাণ্ডা পানিতেই গোসল করবেন। যতই ঠাণ্ডা লাগুক, গরম পানি গায়ে ঢালার কথা ভুলে যান। ঠাণ্ডা পানি দিয়ে গোসল করলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যাবে।
সকালে শরীর বেয়ে যখন ঠাণ্ডা জলের ধারা নেমে আসে, শিউরে ওঠে শরীর। ঠিক তখনই গভীর শ্বাস টেনে নেয় শরীর। শরীরে ঢোকে অনেক বেশি অক্সিজেন। এই অক্সিজেন শরীরকে গরম রাখে।
চিকিৎসকরা বলছেন, ঠাণ্ডা পানির সংস্পর্শে এলে শরীরের সমস্ত অঙ্গে রক্ত চলাচল স্বাভাবিক হয়। ফলে, হার্টের স্বাস্থ্য থাকে অটুট। রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক থাকায় ব্লাড প্রেশারও স্বাভাবিক থাকে। ধমনীতে রক্ত জমাট বাঁধতে দেয় না।
শরীরে দুই প্রকার ফ্যাট রয়েছে। হোয়াইট ফ্যাট ও ব্রাউন ফ্যাট। শরীরে বেশি ক্যালরি ঢুকলে হোয়াইট ফ্যাট বাড়তে থাকে। ক্যালরি না ঝরালে কোমর, পিঠের নিচের দিক, গলা এবং উরুতে ফ্যাট জমতে থাকে। শুরু হয় নানা সমস্যা। ঠাণ্ডা পানি শরীরের ওজন কমাতে সাহায্য করে। ত্বককে রাখে মসৃণ। চুল থাকে সতেজ। পেশির সমস্যা দ্রুত সমাধান করে। স্ট্রেস কমায়। ডিপ্রেশন দূর করে। তাই গরম পানিতে গোসল করার বদভ্যাস ছাড়ুন।
খবর বিভাগঃ
ফিচার
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়