কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) চলতি বছরের নভেম্বর মাসে দেশের সীমান্ত
এলাকাসহ অন্যান্য স্থানে অভিযান চালিয়ে মোট ১৩২ কোটি ৭৭ লাখ ১২ হাজার টাকা
মূল্যের বিভিন্ন প্রকারের চোরাচালান ও মাদক দ্রব্য আটক করেছে। আজ
বৃহস্পতিবার বিকেলে বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মুহম্মদ মোহসিন রেজা
গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বিজিবি সূত্র জানিয়েছে, উদ্ধার হওয়া মাদকের মধ্যে রয়েছে ১৮ লাখ ৫৪ হাজার ২৬ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, ২১ হাজার ৭৫৭ বোতল ফেনসিডিল, ৮৭১ কেজি গাঁজা, ১৫ হাজার ৬৯৪ বোতল বিদেশি মদ, আট কেজি হেরোইন এবং ৭১ লাখ ৭৮ হাজার ৯৩০ পিস বিভিন্ন প্রকারের অবৈধ ট্যাবলেট।
এছাড়া উদ্ধার হওয়া অন্যান্য চোরাচালান দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে ১৫ হাজার ৯৭০টি শাড়ি, চার হাজার ৭৪টি থ্রিপিস, শার্টপিস, ৯ হাজার ৭৯৩ মিটার থান কাপড়, ১১ হাজার ২৩৭টি তৈরি পোশাক, ২৩ হাজার ৭৩৯ সিএফটি কাঠ এবং ৯টি তক্ষক।
নভেম্বর মাসে বিজিবির অভিযানে উদ্ধারকৃত অস্ত্রের মধ্যে ছয়টি পিস্তল, সাতটি বিভিন্ন প্রকারের বন্দুক, ৩৬ রাউন্ড গুলি এবং সাতটি ম্যাগাজিন।
বিজিবি’র অভিযানে মাদক পাচারসহ অন্যান্য চোরাচালানে জড়িত থাকার অভিযোগে নভেম্বরে ১৪২ জন এবং অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের দায়ে ১৯৪ জন বাংলাদেশি নাগরিককে আটক করে থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। এছাড়া ভারত থেকে বাংলাদেশে অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের দায়ে ৯ জন ভারতীয় নাগরিককে আটকপূর্বক আট জনকে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর ও এক জনকে থানায় সোপর্দ এবং বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তে দুই হাজার ৩২০ জন মায়ানমার নাগরিকের অবৈধ অনুপ্রবেশ প্রতিহত করা হয়েছে।
চলতি বছরের প্রথম ১১ মাসে বিজিবি সর্বমোট ৯২৯ কোটি ৪৫ লাখ এক হাজার টাকা মূল্যের বিভিন্ন প্রকারের চোরাচালান ও মাদক দ্রব্য আটক করেছে। এছাড়া গত ১১ মাসে উল্লেখ্যযোগ্য পরিমাণ মাদকদ্রব্য আটক করা হয়েছে। এর মধ্যে ৭৬ লাখ ১৮ হাজার ১৯৩ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, দুই লাখ ৩৬ হাজার ৯৫৩ বোতল ফেনসিডিল, ১৬ হাজার ৪৯২ কেজি গাঁজা, লাখ ৩৭ হাজার ৫৫৪ বোতল বিদেশি মদ, ৩২ কেজি ৫৮ গ্রাম হেরোইন, ৫৮ হাজার ৬৫টি নেশাজাতীয় ইনজেকশন, দুই কোটি ১৪ লাখ ২৯ হাজার ৫১৯ পিস বিভিন্ন প্রকারের অবৈধ ট্যাবলেট।
এছাড়া আটককৃত অন্যান্য চোরাচালান দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে এক লাখ ৫৫ হাজার ৬৪৩টি শাড়ি, ৪৪ হাজার ৬৫৮টি থ্রিপিস, শার্টপিস, ৯ লাখ ৩১ হাজার ৬১৭ মিটার থান কাপড়, ৭৪ হাজার ২৪৯ সিএফটি কাঠ, ২৫ কেজি ৯১২ গ্রাম স্বর্ণ এবং পাঁচটি কষ্টি পাথরের মূর্তি।
বিজিবি গত ১১ মাসে ৬২টি পিস্তল, ৪৪টি বিভিন্ন প্রকারের বন্দুক, ২৪৬ রাউন্ড গুলি, ৬৫টি ম্যাগাজিন, সাতটি ইলেকট্রনিক ডেটনেটর এবং ৫৫২ কেজি ৭০০ গ্রাম গান পাউডার উদ্ধার করেছে।
গত ১১ মাসে বিজিবির অভিযানে মাদক পাচারসহ অন্যান্য চোরাচালানে জড়িত থাকার অভিযোগে এক হাজার ৬১০ জন এবং অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের দায়ে এক হাজার ৬০৬ জন বাংলাদেশি নাগরিককে আটক করে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তে পাঁচ হাজার ৭১৬ জন মায়ানমার নাগরিকের অবৈধ অনুপ্রবেশ প্রতিহত করা হয়েছে।
বিজিবি সূত্র জানিয়েছে, উদ্ধার হওয়া মাদকের মধ্যে রয়েছে ১৮ লাখ ৫৪ হাজার ২৬ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, ২১ হাজার ৭৫৭ বোতল ফেনসিডিল, ৮৭১ কেজি গাঁজা, ১৫ হাজার ৬৯৪ বোতল বিদেশি মদ, আট কেজি হেরোইন এবং ৭১ লাখ ৭৮ হাজার ৯৩০ পিস বিভিন্ন প্রকারের অবৈধ ট্যাবলেট।
এছাড়া উদ্ধার হওয়া অন্যান্য চোরাচালান দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে ১৫ হাজার ৯৭০টি শাড়ি, চার হাজার ৭৪টি থ্রিপিস, শার্টপিস, ৯ হাজার ৭৯৩ মিটার থান কাপড়, ১১ হাজার ২৩৭টি তৈরি পোশাক, ২৩ হাজার ৭৩৯ সিএফটি কাঠ এবং ৯টি তক্ষক।
নভেম্বর মাসে বিজিবির অভিযানে উদ্ধারকৃত অস্ত্রের মধ্যে ছয়টি পিস্তল, সাতটি বিভিন্ন প্রকারের বন্দুক, ৩৬ রাউন্ড গুলি এবং সাতটি ম্যাগাজিন।
বিজিবি’র অভিযানে মাদক পাচারসহ অন্যান্য চোরাচালানে জড়িত থাকার অভিযোগে নভেম্বরে ১৪২ জন এবং অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের দায়ে ১৯৪ জন বাংলাদেশি নাগরিককে আটক করে থানায় সোপর্দ করা হয়েছে। এছাড়া ভারত থেকে বাংলাদেশে অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের দায়ে ৯ জন ভারতীয় নাগরিককে আটকপূর্বক আট জনকে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর ও এক জনকে থানায় সোপর্দ এবং বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তে দুই হাজার ৩২০ জন মায়ানমার নাগরিকের অবৈধ অনুপ্রবেশ প্রতিহত করা হয়েছে।
চলতি বছরের প্রথম ১১ মাসে বিজিবি সর্বমোট ৯২৯ কোটি ৪৫ লাখ এক হাজার টাকা মূল্যের বিভিন্ন প্রকারের চোরাচালান ও মাদক দ্রব্য আটক করেছে। এছাড়া গত ১১ মাসে উল্লেখ্যযোগ্য পরিমাণ মাদকদ্রব্য আটক করা হয়েছে। এর মধ্যে ৭৬ লাখ ১৮ হাজার ১৯৩ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট, দুই লাখ ৩৬ হাজার ৯৫৩ বোতল ফেনসিডিল, ১৬ হাজার ৪৯২ কেজি গাঁজা, লাখ ৩৭ হাজার ৫৫৪ বোতল বিদেশি মদ, ৩২ কেজি ৫৮ গ্রাম হেরোইন, ৫৮ হাজার ৬৫টি নেশাজাতীয় ইনজেকশন, দুই কোটি ১৪ লাখ ২৯ হাজার ৫১৯ পিস বিভিন্ন প্রকারের অবৈধ ট্যাবলেট।
এছাড়া আটককৃত অন্যান্য চোরাচালান দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে এক লাখ ৫৫ হাজার ৬৪৩টি শাড়ি, ৪৪ হাজার ৬৫৮টি থ্রিপিস, শার্টপিস, ৯ লাখ ৩১ হাজার ৬১৭ মিটার থান কাপড়, ৭৪ হাজার ২৪৯ সিএফটি কাঠ, ২৫ কেজি ৯১২ গ্রাম স্বর্ণ এবং পাঁচটি কষ্টি পাথরের মূর্তি।
বিজিবি গত ১১ মাসে ৬২টি পিস্তল, ৪৪টি বিভিন্ন প্রকারের বন্দুক, ২৪৬ রাউন্ড গুলি, ৬৫টি ম্যাগাজিন, সাতটি ইলেকট্রনিক ডেটনেটর এবং ৫৫২ কেজি ৭০০ গ্রাম গান পাউডার উদ্ধার করেছে।
গত ১১ মাসে বিজিবির অভিযানে মাদক পাচারসহ অন্যান্য চোরাচালানে জড়িত থাকার অভিযোগে এক হাজার ৬১০ জন এবং অবৈধভাবে সীমান্ত অতিক্রমের দায়ে এক হাজার ৬০৬ জন বাংলাদেশি নাগরিককে আটক করে তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশ-মায়ানমার সীমান্তে পাঁচ হাজার ৭১৬ জন মায়ানমার নাগরিকের অবৈধ অনুপ্রবেশ প্রতিহত করা হয়েছে।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়