কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: আমরা
সবাই নির্দিষ্ট একটা গণ্ডির মধ্যে বাস করি। তবে সবার চলাফেরা এবং
অভ্যাসগুলো একই রকম নয়। কেউ খুবই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, কেউবা আবার খুবই
অগোছালো। এই এলোমেলো জীবন নিজের জন্য যেমন ভালো নয়, তেমনি এটা কারো কাছে
কাম্য নয়। তাই কিছু কাজের মাধ্যমে এই এলোমেলো জীবন থেকে নিজেকে বের করে
আনুন।
# কাজের তালিকা
রাতে ঘুমানোর আগে পরের দিনের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ কাজের তালিকা তৈরি করুন। সকাল হলে ব্যস্ত হয়ে পড়ুন সেই তালিকা ধরে। রাতে আবার তালিকা প্রস্তুত করুন পরের দিনের জন্য।
#অপ্রয়োজনীয় জিনিস ফেলে দিন
অফিসে টেবিল থেকে উঠলেই অপ্রয়োজনীয় যেকোনো একটা জিনিস ফেলে দিন। চা খাবেন বা বাথরুমে যাবেন, ওঠার সময় টেবিল থেকে একটি অপ্রয়োজনীয় কাগজ ঝুড়িতে ফেলে দিন। এভাবে প্রতিবার কিছু না কিছু অকাজের জিনিস কমিয়ে আনুন।
খাওয়া শেষে থালা ধুয়ে ফেলুন :
খাওয়া শেষে নিজের থালা নিজেই ধুয়ে ফেলুন। রান্নাঘরের সিংকও পরিষ্কার করুন। যদি সিংকে আরো নোংরা বাসন থাকে, সেগুলোও ধুয়ে ফেলুন।
# ময়লাকে ‘না’
ঘর-বাড়িতে নোংরা হবেই, আর বাড়িতে যদি বাচ্চা থাকে তাহলে একটু বেশি হবে। বাড়ির যে কক্ষেই যান না কেন, সেখানে পড়ে থাকা ময়লা তুলে ফেলুন। যা দরকার নেই, তা রাখার দরকার কী?
# কাপড় যথাস্থানে রাখুন
বাড়ি ফিরে কাপড় খুলে যেখানে-সেখানে ফেলে রাখবেন না। ময়লা হলে তা ধোয়ার জন্য ঝুড়িতে রাখুন। বিছানা বা সোফায় ফেলে রাখলে ঘরটা এলোমেলো লাগবে। টেবিল বা বিছানার মতো সমতল অংশগুলো সব সময় পরিষ্কার রাখুন। এসব স্থানে চোখ বেশি যায়।
# ই-মেইল ব্যবহার
ই-মেইল ব্যবহারে একটু সচেতন হতে হবে। কোনো ই-মেইল সামান্য দরকারি হলে তা অবহেলায় ফেলে না রেখে এক-পলক দেখে নিন। হয়তো প্রয়োজন নেই। আসলে এটা নিজেকে গুছিয়ে নেয়ার চর্চা।
# সাপ্তাহিক ছুটি
এদিন বাড়ির যাবতীয় এলোমেলো জিনিসপত্র গুছিয়ে ফেলুন। এ জন্য খুব বেশি সময় নষ্ট করতে হবে না। ঘরে অতিরিক্ত জুতা বা অন্যান্য অপ্রয়োজনীয় জিনিস থাকলে সংরক্ষন না করে ফেলে দিন।
# ছুটি কাটান
প্রতি তিন মাস পরপর ছুটি কাটান। দূরে কোথাও ঘুরে আসুন। এ সময়ের মধ্যে ভাবুন-জীবনটাকে আরো কিভাবে সাধারণ করে তোলা যায়?
# কাজের তালিকা
রাতে ঘুমানোর আগে পরের দিনের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ কাজের তালিকা তৈরি করুন। সকাল হলে ব্যস্ত হয়ে পড়ুন সেই তালিকা ধরে। রাতে আবার তালিকা প্রস্তুত করুন পরের দিনের জন্য।
#অপ্রয়োজনীয় জিনিস ফেলে দিন
অফিসে টেবিল থেকে উঠলেই অপ্রয়োজনীয় যেকোনো একটা জিনিস ফেলে দিন। চা খাবেন বা বাথরুমে যাবেন, ওঠার সময় টেবিল থেকে একটি অপ্রয়োজনীয় কাগজ ঝুড়িতে ফেলে দিন। এভাবে প্রতিবার কিছু না কিছু অকাজের জিনিস কমিয়ে আনুন।
খাওয়া শেষে থালা ধুয়ে ফেলুন :
খাওয়া শেষে নিজের থালা নিজেই ধুয়ে ফেলুন। রান্নাঘরের সিংকও পরিষ্কার করুন। যদি সিংকে আরো নোংরা বাসন থাকে, সেগুলোও ধুয়ে ফেলুন।
# ময়লাকে ‘না’
ঘর-বাড়িতে নোংরা হবেই, আর বাড়িতে যদি বাচ্চা থাকে তাহলে একটু বেশি হবে। বাড়ির যে কক্ষেই যান না কেন, সেখানে পড়ে থাকা ময়লা তুলে ফেলুন। যা দরকার নেই, তা রাখার দরকার কী?
# কাপড় যথাস্থানে রাখুন
বাড়ি ফিরে কাপড় খুলে যেখানে-সেখানে ফেলে রাখবেন না। ময়লা হলে তা ধোয়ার জন্য ঝুড়িতে রাখুন। বিছানা বা সোফায় ফেলে রাখলে ঘরটা এলোমেলো লাগবে। টেবিল বা বিছানার মতো সমতল অংশগুলো সব সময় পরিষ্কার রাখুন। এসব স্থানে চোখ বেশি যায়।
# ই-মেইল ব্যবহার
ই-মেইল ব্যবহারে একটু সচেতন হতে হবে। কোনো ই-মেইল সামান্য দরকারি হলে তা অবহেলায় ফেলে না রেখে এক-পলক দেখে নিন। হয়তো প্রয়োজন নেই। আসলে এটা নিজেকে গুছিয়ে নেয়ার চর্চা।
# সাপ্তাহিক ছুটি
এদিন বাড়ির যাবতীয় এলোমেলো জিনিসপত্র গুছিয়ে ফেলুন। এ জন্য খুব বেশি সময় নষ্ট করতে হবে না। ঘরে অতিরিক্ত জুতা বা অন্যান্য অপ্রয়োজনীয় জিনিস থাকলে সংরক্ষন না করে ফেলে দিন।
# ছুটি কাটান
প্রতি তিন মাস পরপর ছুটি কাটান। দূরে কোথাও ঘুরে আসুন। এ সময়ের মধ্যে ভাবুন-জীবনটাকে আরো কিভাবে সাধারণ করে তোলা যায়?
খবর বিভাগঃ
ফিচার
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়