কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
আকস্মিক পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন নিউ জিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জন কি। আট
বছর দায়িত্ব পালন শেষে অপ্রত্যাশিতভাবে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিলেন তিনি। খবর
বিবিসির।
পূর্বনির্ধারিত সাপ্তাহিক সংবাদ সম্মেলনে জন কি নিজের ইস্তফার ঘোষণা দেন। আগামী ১২ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে তিনি পদ থেকে সরে দাঁড়াবেন বলে সংবাদ সম্মেলনে জানান।
জন কি বলেন, ইস্তফা দেয়ার সিদ্ধান্তটি আমার জীবনের সবচেয়ে কঠিন সিদ্ধান্ত। আর আমি জানি না পদ থেকে সরে যাবার পর আমি কী করব।
নিউজিল্যান্ড হেরাল্ডের প্রতিবেদন অনুযায়ী, স্ত্রী ব্রোনার অনুরোধেই প্রধানমন্ত্রীর পদে ইস্তফা দিয়েছেন দেশটির জনপ্রিয় নেতা।
ক্ষমতাসীন ন্যাশনাল পার্টি নয়া প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কাউকে বেছে নেওয়ার আগ পর্যন্ত উপ-প্রধানমন্ত্রী বিল ইংলিশ প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ন্যাশনাল পার্টির হয়ে তৃতীয়বারের মতো জয়ী কি বলেন, ২০১৭ সালে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন না। পারিবারিক কারণে তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন। ২০০৮ সালে লেবার পার্টির ৯ বছরের শাসনের অবসান ঘটিয়ে প্রধানমন্ত্রী হেলেন ক্লার্ককে সরিয়ে প্রধানমন্ত্রী হন জন কি।
পূর্বনির্ধারিত সাপ্তাহিক সংবাদ সম্মেলনে জন কি নিজের ইস্তফার ঘোষণা দেন। আগামী ১২ ডিসেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে তিনি পদ থেকে সরে দাঁড়াবেন বলে সংবাদ সম্মেলনে জানান।
জন কি বলেন, ইস্তফা দেয়ার সিদ্ধান্তটি আমার জীবনের সবচেয়ে কঠিন সিদ্ধান্ত। আর আমি জানি না পদ থেকে সরে যাবার পর আমি কী করব।
নিউজিল্যান্ড হেরাল্ডের প্রতিবেদন অনুযায়ী, স্ত্রী ব্রোনার অনুরোধেই প্রধানমন্ত্রীর পদে ইস্তফা দিয়েছেন দেশটির জনপ্রিয় নেতা।
ক্ষমতাসীন ন্যাশনাল পার্টি নয়া প্রধানমন্ত্রী হিসেবে কাউকে বেছে নেওয়ার আগ পর্যন্ত উপ-প্রধানমন্ত্রী বিল ইংলিশ প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ন্যাশনাল পার্টির হয়ে তৃতীয়বারের মতো জয়ী কি বলেন, ২০১৭ সালে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন না। পারিবারিক কারণে তিনি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন। ২০০৮ সালে লেবার পার্টির ৯ বছরের শাসনের অবসান ঘটিয়ে প্রধানমন্ত্রী হেলেন ক্লার্ককে সরিয়ে প্রধানমন্ত্রী হন জন কি।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়